জেনে নিন যে ৫টি কারণে আপনার ওজন কমছে না!
বেশ অনেক দিন ধরেই ওজন কমাতে চেষ্টা করছেন। নিয়ম করে স্বাস্থ্যকর খাবার দাবারও খাচ্ছেন। অথচ তাও যেন কিছুতেই রোগা হতে পারছেন না। কেন বলুন তো? স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চললেও আপনারই কিছু বদোভ্যাস বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে ওজন কমানোর পথে। জেনে নিন কী সেই পাঁচ বদোভ্যাস।
ব্রেকফাস্ট: আপনি রোজ ব্রেকফাস্ট করছেন তো? স্বাস্থ্যকর ডায়েটের, ওজন কমানোর প্রাথমিক শর্ত নিয়মিত ব্রেকফাস্ট। ওজন কমাতে গিয়ে অনেকেই ব্রেকফাস্ট করেন না। এতে ওজন তো কমবেই না, বরং বেড়ে যাবে। প্রতি দিন নিয়ম করে প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ ব্রেকফাস্ট খান। যা অনেক ক্ষণ পেটে থাকবে।
শোওয়ার আগে খাওয়া: বেশি রাত করে ডিনার করলে ওজন কমাতে পারবেন না। রাত করে খাওয়ার কারণে অনেকেই ঘুমোতে যাওয়ার আগেই খেয়ে শুতে যান এর ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে। চেষ্টা করুন ঘুমের অন্তত তিন ঘণ্টা আগে ডিনার সেরে ফেলার।
ভুল খাবার: স্বাস্থ্যকর খাবার মানেই কিন্তু হজমে সাহায্য করবে এমনটা নয়। অনেক খাবার আছে যা স্বাস্থ্যকর হলেও মেটাবলিজম রেট বাড়াতে সাহায্য করে না। কমলালেবু, আঙুর, লেবু জাতীয় খাবারে ভিটামিন সি-র পরিমাণ বেশি থাকে যা হজমে সাহায্য করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
অতিরিক্ত হেলদি ফুড: হেলদি ফুড নিয়ে অনেকেরই ভুল ধারণা থাকে। ওজন কমাতে গিয়ে অতিরিক্ত হেলদি ফুড খেয়ে ফেললেও ওজন বাড়তে পারে। বাদাম, কলা, ডার্ক চকোলেট, অ্যাভোকাডো বেশি পরিমাণে খেলেও ক্যালরির কারণে ওজন বাড়তে পারে।
ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে খিদে বাড়ানোর হরমোনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে খিদে বেড়ে গিয়ে খাওয়ার উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন আপনি। তাই ওজন কমাতে চাইলে প্রতি রাতে সাত থেকে আট ঘণ্টা আপনাকে ঘুমোতেই হবে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন
রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন
কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন
জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ
জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন