সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

জয় দিয়ে নতুন বছর শুরু করতে চায় বাংলাদেশ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চার ম্যাচের টি-টোয়ন্টি সিরিজে জয় দিয়ে নতুন বছর শুরু করতে চায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সুতরাং বছরের শুরুতেই যেনো জয় ধরা দেয় সে জন্য মনোযোগী হয়েই কঠোর অনুশীলন করে যাচ্ছেন মাশরাফিরা। একই সঙ্গে শিষ্যদের কাছ থেকেও সর্বোচ্চটা আদায় করে নেয়ার চেষ্টা করছেন কোচ হাতুরুসিংহে।

মাশরাফি বাহিনীও সিরিজ জয়ের স্বাদ পেতে চায়। যার কারণে ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং তিন বিভাগেই সমান গুরুত্ব দিয়ে চতুর্থ দিনের মতো মঙ্গলবার খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে অনুশীলনে শীতকে দূরে সরিয়ে দিয়েছেন।

জিম্বাবুয়ে তুলনামুলক দুর্বল হলেও প্রতিপক্ষকে কখনোই ছোট এবং দুর্বল ভাবতে নেই- এ মন্ত্রে ধারণ করেই অনুশীলন করে যাচ্ছেন মাশরাফি-সাকিব-মুশফিকরা। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অনুশীলনে তারই প্রমাণ মিলছে।

খুলনার এই মাঠে একমাত্র টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি হয়েছিল ২০০৬ সালের ২৮ নভেম্বর। প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওই ম্যাচে বাংলাদেশ প্রথমে ব্যাট করে সংগ্রহ করে ১৬৬ রান। জিম্বাবুয়ে ৯ উইকেটে ১২৩ রান করলে বাংলাদেশ নিজেদের প্রথম টি টোয়েন্টি ম্যাচে জয় পায় ৪৩ রানের ব্যবধানে।

ওয়ানডে এবং টেস্টে ‘পয়মন্ত’ এই ভেন্যুতে সর্বশেষ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল আট মাস আগে। তাও টেস্ট। ২০১৫ সালে (২৮ এপ্রিল-২ মে) পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ওই টেস্টে ছিল রেকর্ডের ছড়াছড়ি। খুলনার এই মাঠে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ৫৫ বছরের রেকর্ড ভাঙেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস।

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্টের তৃতীয় ইনিংসে প্রথমবারের মতো ৩০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন এই দুই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। এর আগে ১৯৬০ সালে ওভালে ঘরের মাঠে ইংলিশ ওপেনার কাউড্রে-পুলার জুটি তৃতীয় ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২৯০ রানের জুটি গড়েন।

উদ্বোধনী জুটিতে তামিম-ইমরুলের ৩১২ রান ছিল দেশের হয়ে যে কোন উইকেট জুটিতেও সর্বোচ্চ। শুধু তাই নয়, টেস্টের ইতিহাসে দ্বিতীয় ইনিংসের ওপেনিং জুটিতেও সর্বোচ্চ রানের জুটির রেকর্ড।

২০১৩ সালে শ্রীলংকার গলে প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে ২০০ রান করেছিলেন মুশফিকুর রহিম। খুলনার ওই টেস্টে ২০৬ রান করে বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে এক ইনিংসে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানেরও মালিক হন তামিম ইকবাল।

টেস্টের শেষ দিনে তামিম ২৭৮ বলে ১৭টি চার ও সাতটি বিশাল ছক্কায় ২০৬ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলার পর মোহাম্মদ হাফিজের শিকার হন। তামিম এর আগে ২০১০ সালে ভারতের বিরুদ্ধে ঢাকার মাঠে ১৫১ রান করেছিলেন। খুলনা টেস্টে রয়েছে বাংলাদেশি বোলারদের আরো কিছু অর্জন। এই টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে তাইজুল ইসলাম ৬ উইকেট শিকার করেন।

শুক্রবার (১৫ জানুয়ারি) বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে জিম্বাবুইয়ানরা। এরপর ১৭, ২০ ও ২২ জানুয়ারি দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে সফরকারীরা। সবগুলো ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস

টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন

প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!

চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন

নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতের বিপক্ষে ১৩৩ রানের বিশাল পরাজয় বাংলাদেশের
  • আলোক স্বল্পতায় তৃতীয় দিনের খেলা শেষ, বাংলাদেশের প্রয়োজন আরও ৩৫৭
  • খেলার মাঝেই সন্তানের সুসংবাদ, উইকেট পেয়ে উদযাপন শাহিন আফ্রিদির
  • বন্যার্তদের সহায়তায় এবি পার্টির কেন্দ্রীয় সমন্বয় সেল গঠন
  • নির্বাচিত পার্লামেন্টের মাধ্যমে রাষ্ট্র সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
  • আদালত প্রাঙ্গণে সাবেক বিচারপতি মানিককে ডিম-জুতা নিক্ষেপ
  • রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট: ৯৪ রানে এগিয়ে থেকে চতুর্থ দিন শেষ করল বাংলাদেশ
  • পুলিশের লুট হওয়া ১২৩৪টি অস্ত্র উদ্ধার
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় পৌঁছলেন খালেদা জিয়া
  • বিএনপির শামা ওবায়েদ ও কৃষক দলের বাবুলের পদ স্থগিত
  • ইসির নিবন্ধন পেল এবি পার্টি, প্রতীক ঈগল
  • থানায় জিডি-মামলা নিতে দেরি করা যাবে না: পরিপত্র জারি