শনিবার, অক্টোবর ৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

টাকা ছাড়া স্ত্রীকে খেতে দেন না রিয়াজ

আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে মুক্তি পাচ্ছে নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের চলচ্চিত্র ‘কৃষ্ণপক্ষ’।

এ ছবিতেই প্রথমবারের মতো জুটিবদ্ধ হয়ে কাজ করছেন চিত্রনায়ক রিয়াজ ও চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। রোমান্টিক ঘরনার এ ছবিতে অভিনয় করতে গিয়ে বেশকিছুদিন অসুস্থও ছিলেন রিয়াজ। সুস্থ হবার পর ছবির বাকি কাজ শেষ করেছেন তিনি।

অনেকদিন পর হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের ছবিতে কাজ করায় দর্শকপ্রিয় এ নায়কের প্রত্যাশা ও চাওয়া-পাওয়ার জায়গাটা অনেকখানি। তেমনই জানিয়ে রিয়াজ তার আগামী দিনের পরিকল্পনা, চলচ্চিত্র নিয়ে ভাবনা আর কিছু অজানা কথাও জানালেন।

‘কৃষ্ণপক্ষ’ নিয়ে আপনার প্রত্যাশা কেমন?

রিয়াজ: হুমায়ূন আহমেদের জনপ্রিয় একটি উপন্যাস নিয়ে ‘কৃষ্ণপক্ষ’ ছবিটি নির্মাণ করা হয়েছে। ছবিটি চমৎকার। তাই প্রত্যাশার জায়গা খুব ভালো। বাকিটা দর্শকরা বলতে পারবেন।

এ ছবি নিয়ে চাওয়া-পাওয়ার জায়গা কতটুকু?
রিয়াজ: একজন অভিনেতার চাওয়া-পাওয়ার জায়গাটুকু শুধুমাত্র হলে গিয়ে তার সিনেমাটি দর্শকরা দেখবে। ঠিক তেমনি দর্শক হলে গিয়ে ‘কৃষ্ণপক্ষ’ ছবিটি দেখলেই আমার চাওয়া-পাওয়ার জায়গাটি পূরণ হবে।

মাহির সঙ্গে প্রথম কাজ কেমন ছিলো?
রিয়াজ: ‘কৃষ্ণপক্ষে’ মাহি খুব ভালো কাজ করেছে। নতুন হলেও মাহির সঙ্গে আমার মুক্তি পাওয়া ‘সুইটহার্ট’ ছবি সম্পর্কে কিছু বলুন?
রিয়াজ: ‘সুইটহার্ট’ ছবি সম্পর্কে কিছু বলার নেই। ছবিতে একরকম টুইস্ট আনার জন্য আমি একটি বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেছি। আর কিছুই নয়।

তাহলে ‘সুইটহার্ট’ ছবি নিয়ে আপনার কোনো প্রত্যাশা ছিলো না?
রিয়াজ: ছবিটি নিয়েই বরাবরই আমার কোনো প্রত্যাশা ছিলো না। কারণ বিশেষ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছি। কিন্তু এ ছবির মাধ্যমে দর্শকদের কাছ থেকে ভালোবাসা পেয়েছি। যখন হল ভর্তি দর্শক আমাকে স্ক্রিনে এন্ট্রি করতে দেখেছে ঠিক তখন দর্শকদের হাতে তালি, চিৎকার আমাকে মুগ্ধ করেছে।

বর্তমান চলচ্চিত্র নির্মাণ সম্পর্কে আপনার অভিমত?
রিয়াজ: বর্তমানে যেসব চলচ্চিত্র নিমার্ণ হচ্ছে তা দেখে আমার মনে হয় ন্যূনতম জ্ঞানটুকু নিয়ে পরিচালকরা ছবি নির্মাণ করছেন না। ছোট পর্দায় দু’চারটি নাটক বানিয়ে সিনেমায় ঝাঁপ দেয়। আর ছোট পর্দায়ও যা নিমার্ণ করে তাও ন্যূনতম।

কোন সময় কি ধরনের শর্ট নিতে হবে তাও জানেন না, ক্যামেরাম্যান যা বলে সেই মতো শর্ট নেয়। তবে ছোট পর্দা বলে অনেক বড় ভুল চোখে পড়ে না। কিন্তু বড় পর্দায় অনেক ছোট ভুল বড়ভাবে দেখা যায়।
তাহলে সে কারণেই হলে দর্শক নেই?

রিয়াজ: অবশ্যই আপনি একটি ভুলভাল ছবি নিমার্ণ করবেন আর দর্শক নিজের পয়সা দিয়ে টিকিট কেটে সেই ছবি দেখবে সেটা আশা করা খুব বেশি ভুল নয়। তার সঙ্গে তো যাতায়তের ব্যাপার রয়েই যায়। দর্শক ছবি দেখতে যায় তার মনকে একটু বিনোদিত করার জন্য, আর সেখানে গিয়ে যদি তিনি আরো বেশি বিরক্ত হন; তাহলে হলে গিয়ে দর্শক কোনো ছবি দেখবে। আর এ কারণেই আমাদের চলচ্চিত্র ধ্বংসের মুখে।

চলচ্চিত্র ধ্বংসের পেছনে কি আপনাদের ব্যর্থতা লুকিয়ে আছে?
রিয়াজ: হ্যাঁ চলচ্চিত্র ধ্বংসের পেছনে আমাদের ব্যর্থতা রয়েছে অনেক। আমরা চলচ্চিত্র ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছি। যখন আমাদের কোনো কিছু করার ছিলো তখন কিছু করতে পারিনি। বা করতে চেয়েছি কিন্তু ব্যর্থ হয়ে পিছিয়ে এসেছি।

আমাদের সংস্কৃতির অনেকগুলো মাধ্যম ধ্বংস হয়ে গেছে, শুধু চলচ্চিত্রটি ধুঁকেধুঁকে বেঁচে আছে। পানি ছাড়া যেমন গাছ বাঁচে না তেমনি ভালো গল্প ও ভালো পরিচালক ছাড়া চলচ্চিত্র বাঁচবে না। তাই একেবারে চলচ্চিত্র ধ্বংস হয়ে যদি আবার পুনরুজ্জীবিত হতো তাহলে চলচ্চিত্র তার আগের স্থানে যেতে পারতো।
সেক্ষেত্রে যৌথ প্রযোজনার ছবিকে কতটুকু দায়ী করবেন?
রিয়াজ: যৌথ প্রযোজনার ছবিকে আমি একতরফা দায়ী করবো না। কারণ যৌথ প্রযোজনার ছবি নিমার্ণ করতে সরকারের কিছু নীতিমালা রয়েছে। এখন যদি সরকারের নীতিমালা অমান্য করে তারা ছবি নির্মাণ করে আর সরকার যদি সেখানে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে সেখানে আমরাই বা কি করতে পারি।
তাহলে এমন সময়ে ছবি নিমার্ণ করতে চাচ্ছেন কেনো?
রিয়াজ: ছবি নির্মাণ করার পেছনে কোনো কারণ বা কোনো উদ্দেশ্য নেই। শুধু একটি ভালো গল্প পেলেই ছবি নির্মাণ করবো। আমি শুধু দর্শকদের একটি ভালো ও মানসম্মত ছবি উপহার দিতে চাই।
ছবি নির্মাণ করলে কোন প্রজন্মের নায়িকাকে বেছে নিবেন?
রিয়াজ: সেভাবে কোনো কিছু ভাবিনি। ভালো গল্পের আশায় আছি। আর নায়িকা, গল্পে যাকে ডিমান্ড করবে তাকেই আমার ছবির নায়িকা বানাবো। সেটি এই প্রজন্ম হতে পারে বা আগের প্রজন্মের নায়িকাও হতে পারে।
এখন অন্য কথায় আসা যাক, আপনার নতুন বিজনেস ফুড টুয়েন্টি ফোর কেমন চলছে?
রিয়াজ: সবার দোয়ায় খুব ভালো চলছে। ফুড টুয়েন্টি ফোর এমন রেস্তোরাঁ যেখানে ২৪ ঘণ্টা খাবার পাওয়া যাবে। যারা ফুড লাভার তাদের জন্য এটি বেস্ট জায়গা। আমরা হাইজেনিক ফুড রাখছি। আর ফুড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দায়িত্বে রয়েছন শেফ টনি খান।
নিজের কি থাকা হয়?
রিয়াজ: আমি সবসময়ই থাকি। আসলে যখন আমার দর্শকরা এখানে খেতে আসে নিশ্চয় আমার সঙ্গেও তারা দেখা করতে আসে। তাই আমাকে থাকতে হয়। মাঝেমাঝে রেস্তোরাঁয় এমন ভিড় হয় তখন আমাকেও কাজ করতে হয়। খাবার শেষে একটি করে সেলফি প্রতিটি দর্শকের সঙ্গে তুলতে হয়। এরসাথে আমার সব ভক্তদের সঙ্গেও সরাসরি যোগাযোগ করতে পারছি।
হঠাৎ খাবারের ব্যবসা রান্না করতে পারেন?
রিয়াজ: আমি মোটেও রান্না করতে পারি না। এটা শখের বসেই করা।
নিজের স্ত্রীকে কি খাওয়ানো হয়েছে?

রিয়াজ: ফুড টুয়েন্টিফোর রেস্তোরাঁর মালিক তো সে। আমি তো কর্মচারি। সে প্রতিনিয়ত খাচ্ছে তবে পয়সা দিয়ে। মালিক যদি পয়সা ছাড়া খায় তাহলে কি চলবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে

আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন

আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?

গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন

বাবা দিবসে কাজলের মেয়ে শৈশবের ছবি পোস্ট করলেন

বলিউড অভিনেতা অজয় ​​দেবগন এবং কাজলের কন্যা নাইসা দেবগন সেইবিস্তারিত পড়ুন

  • চলে গেলেন অভিনেত্রী সীমানা
  • শাকিবের সঙ্গে আমার বিয়ের সম্ভাবনা থাকতেই পারে: মিষ্টি জান্নাত
  • এবার পরিবারের পছন্দে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন শাকিব খান
  • বুবলী আগে থেকেই বিবাহিত, সেখানে একটি মেয়েও আছে: সুরুজ বাঙালি
  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা
  • অভিনেতা ওয়ালিউল হক রুমি মারা গেছেন
  • এক রোমাঞ্চকর অসমাপ্ত ভ্রমণ গল্প
  • পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন
  • শাকিব ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পুরুষের জায়গা নেই: বুবলী
  • সিনেমা মুক্তি দিতে হল না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নায়ক
  • বিশাখাপত্তনমে কয়েকদিন
  • সংগীত শিল্পী খালিদ আর নেই