ট্রাম্পের উল্টোপাল্টা ১০ টুইট
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টুইটারে বেশ সক্রিয়। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে এ পর্যন্ত নেওয়া বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপের পর টুইট করেছেন তিনি। অনেক সমালোচনার জবাবও দিয়েছেন টুইটে।
আগামী শনিবার ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার ১০০ দিন পূর্ণ হচ্ছে। এ সময়ে ট্রাম্পের করা ১০ টুইট নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এএফপি।
২০ জানুয়ারি অভিষেক অনুষ্ঠানের পর ট্রাম্প টুইট করেন, আমরা দুটি সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করব। আমেরিকানদের কেনা এবং ভাড়া করা।
মুসলিমপ্রধান দেশগুলোতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে ৩ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প এক টুইটে বলেন, মন্দ লোকদের অবশ্যই আমাদের দেশ থেকে দূরে রাখতে হবে।
ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করে দেন আদালত। এর প্রতিক্রিয়াতেও টুইট করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমাদের দেশে কী হতে যাচ্ছে? একজন বিচারক দেশের নিরাপত্তার জন্য আরোপিত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করতে পারেন। এর মানে খারাপ উদ্দেশ্য নিয়েও যে কেউ যুক্তরাষ্ট্রে আসতে পারে?
১৭ মার্চ উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি ইস্যুতে পিয়ংইয়ং এবং বেইজিংয়ের ভূমিকায় হতাশা প্রকাশ করেন ট্রাম্প। টুইটে তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়া খুব খারাপ আচরণ করছে। তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অনেক বছর ধরে খেলছে। চীন যুক্তরাষ্ট্রকে খুব কমই সাহায্য করেছে।
তবে ১৬ এপ্রিল বেইজিংয়ের প্রতি দৃষ্টি ঘুরে যায় ট্রাম্পের। টুইটে তিনি বলেন, কেন আমি চীনকে সুবিধাবাদী বলব? উত্তর কোরিয়ার সমস্যা সমাধানে চীন আমাদের সঙ্গে কাজ করছে।
১৮ মার্চ ওয়াশিংটনে সম্মেলনের পর টুইটে জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল সম্পর্কে ট্রাম্প বলেন, ন্যাটোর কাছে জার্মানির বিপুল টাকা পাওনা। যুক্তরাষ্ট্র জার্মানিতে যে শক্তিশালী, ব্যয়বহুল প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দিচ্ছে, তার বিনিময়ে এই অর্থ দ্রুত পরিশোধ করা দরকার।
নির্বাচন চলাকালে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিরুদ্ধে আড়ি পাতার অভিযোগ তোলেন ট্রাম্প। ৪ মার্চ এক টুইটে তিনি বলেন, ভয়ংকর। কেবল বুঝলাম বিজয়ের আগে ট্রাম্প টাওয়ারে টেলিফোনে আড়ি পেতেছিলেন ওবামা। তবে কিছুই পাওয়া যায়নি। এটাই ম্যাককার্থিজাম!
দায়িত্ব পালনের প্রথম চার সপ্তাহ পর ১৮ ফেব্রুয়ারি টুইটে ট্রাম্প বলেন, প্রথাগত গণমাধ্যমে বিশ্বাস করবেন না। হোয়াইট হাউস খুব ভালো চলছে।
১৭ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম সম্পর্কে এক টুইটে ট্রাম্প নিউইয়র্ক টাইমস, এনবিসি নিউজ, এবিসি নিউজ, সিবিএস ও সিএনএনকে উল্লেখ করে বলেন, এগুলো ভুল খবর দেয়। এগুলো আমার শত্রু নয়। এগুলো যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের শত্রু।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল
আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন
মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬
ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন
ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন