ট্রাম্পের মুসলিম নিষেধাজ্ঞাঃ মার্কিন যুদ্ধজাহাজকে রুখে দিল ইরানের রেভ্যুলেশনারি গার্ড

হরমুজ প্রণালিতে মার্কিন নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধজাহাজের গতিপথ পরিবর্তন করে পিছু হটতে বাধ্য করেছে ইরান। মার্কিন কর্মকর্তারা এসব কথা জানিয়েছে।
একজন মার্কিন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, ইরানের জাহাজ তাদের জাহাজগুলোর বিপরীতে অবস্থান নেয়ার চেষ্টা করছিল।
ধারণা করা হচ্ছে, ইরানিয়ান জাহাজগুলো দেশটির রেভ্যুলেশনারি গার্ডের মাধ্যমেই পরিচালিত।পিছু হটার সময় মার্কিন জাহাজের পাশে ছিল ব্রিটিশ রয়্যাল নেভির ৩টি জাহাজ।
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন নৌবাহিনীর এক সদস্যের বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে জাহাজগুলো টহল দিচ্ছিল। এর মধ্যে মার্কিন জাহাজটি ছিল উন্নত রাডার ব্যবস্থা ও আধুনিক যন্ত্রপাতিতে সজ্জিত।এর সাহায্যে মিসাইল উৎক্ষেপণসহ নানা ধরনের বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজ করা হয়।
তবে এ জাহাজের নজরদারির মাধ্যমে ইরানের মিসাইল উৎক্ষেপণের বিষয়ে তথ্য উদ্ধারের চেষ্টা চলছিল বলেই অভিযোগ উঠেছে।
এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ইরান মধ্যম পাল্লার ব্যালাস্টিক মিসাইল পরীক্ষা করে।জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের শর্ত ভঙ্গ করে তারা এ পরীক্ষা চালায় বলে অভিযোগ পেন্টাগনের।
উল্লেখ্য, ছয়টি মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিকদের ৯০ দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ করে নতুন এক সংশোধিত নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।সোমবার ওই নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন ট্রাম্প।এসব দেশের তালিকা থেকে ইরাককে বাদ দিয়ে ওই ছয়টি দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখলেন ট্রাম্প। দেশগুলো হচ্ছে ইরান, সিরিয়া, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান ও ইয়েমেন।
এ নির্বাহী আদেশ অনুযায়ী আগামী ১২০ দিনের জন্য সব ধরনের শরণার্থীসংক্রান্ত কাজ বন্ধ থাকবে। আগামী ১৬ মার্চ থেকে ট্রাম্পের ওই আদেশ কার্যকর হবে। নির্বাহী আদেশ অনুযায়ী, এখন থেকে বছরে ৫০ হাজারের বেশি শরণার্থী নেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তারেক রহমান: আগে ভারতীয় শিল্পী আসতো, এখন পাকিস্তান থেকে আসে
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দেশি শিল্পীদের উপেক্ষা করে ভারত ও পাকিস্তানবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন নিয়ে সরকারের এত গড়িমসি কেন, প্রশ্ন রিজভীর
“নির্বাচন নিয়ে সরকারের এত গড়িমসি কেন”, এমন প্রশ্ন তুলে বিএনপিরবিস্তারিত পড়ুন

সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেবিস্তারিত পড়ুন