শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ডিভোর্সের দিন কষ্ট পেয়েছিলাম : সুজানা

প্রতিদিন আপনার জীবনে কিছু না কিছু ঘটছে। কখনো আনন্দে দিন কাটছে কখনো বা কষ্টে। তারকাদের জীবনেও এ রকম অনেক ঘটনা আছে। আজ আমরা জানব জনপ্রিয় মডেল-অভিনেত্রী সুজানা জাফরের সর্বশেষ ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা।

শেষ চমক

গেল ১৫ জুন আমার জন্মদিন ছিল। আমি কখনো জন্মদিনে অনেক বড় আয়োজন করি না। এ বছরও করা হয়নি। কিন্তু আমি অনেক চমকে গিয়েছিলাম যখন আমার প্রতিবন্ধী বন্ধুরা আমার জন্মদিনে আমাকে ভালোবাসা দিয়ে স্বাগত জানিয়েছিল। আমি উত্তরায় ‘চেশায়ার হোম’-এর প্রতিবন্ধীদের সঙ্গে প্রায় কিছু সময় কাটাতে যাই, তাঁরা আমাকে যেভাবে ভালোবাসা দেয় সেটা সত্যি অনেক আনন্দদায়ক। আমি বলব, এটা আমার জীবনের অনেক বড় পাওয়া।

শেষ ফ্লার্ট

অনেকেই ফ্লার্ট করার চেষ্টা করে। নির্দিষ্টভাবে কারো নাম বলা কঠিন। কারণ প্রতিনিয়ত কেউ না কেউ আমার সঙ্গে ফ্লার্ট করার চেষ্টা করে। কেউ আমার সঙ্গে ফ্লার্ট করার চেষ্টা করলে আমি বিষয়টা ফান হিসেবে নেই। কারণ কেউ আমার সঙ্গে ফ্লার্ট করলে আমি খুব সহজে এটা বুঝতে পারি। আর আমার কাছে মনে হয়, ছেলেরা সব মেয়ের সঙ্গে একই ভাবে ফ্লার্ট করার চেষ্টা করে। ফেসবুকে আমার সঙ্গে অনেক ছেলে ফ্লার্ট করার চেষ্টা করে। তারা অনেক সময় নিজেদের ছবির পাশে আমার ছবি লাগিয়ে আমাকে মেসেজ করে। আমার মন ভোলানোর অনেক চেষ্টাও তারা করে। মজার ব্যাপার হলো আমি তাদের প্রশ্নের কোনো উত্তর দেই না, তবুও তারা প্রতিনিয়ত এই কাজ করবেই। তাদের ধৈর্য আসলেই অনেক।

শেষ দামি উপহার

উপহার পেলে অনেকে খুশি হয়। কিন্তু আমি এর বিপরীত। আমার উপহার দিতে বেশি ভালো লাগে। আর আমার কাছে দামি উপহার হলো মানুষের ভালোবাসা। প্রতিবন্ধী শিশু ও বৃদ্ধরা আমাকে যে ভালোবাসা দেয় এটা আমার কাছে সবচেয়ে দামি উপহার মনে হয়। আর আমার মায়ের ভালোবাসাও আমার কাছে অনেক মূল্যবান। কারণ আমার আম্মু কিছুদিন পরপর আমাকে উপহার দিয়ে চমকে দেয়।

শেষ অভিমান

যাকে নিয়ে আমি আমার জীবনে অনেক ভালো কিছু করার চিন্তা করেছি সে যখন আমাকে কষ্ট দিল তখন আর আমার বলার কিছুই নেই। সেই মানুষের প্রতি আজ অবধি আমার অভিমান রয়েছে।

শেষ দেখা চলচ্চিত্র

সালমান খান অভিনীত ‘বজরঙ্গি ভাইজান’। ছবিটি দেখে আমার চোখে পানি চলে এসেছিল।

শেষ বিদেশ সফর

গেল সেপ্টেম্বরে মালয়েশিয়ায় আমি আমার বন্ধুর বাসায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। আমার বন্ধুর নাম মার্লিন। সেখানে অনেক ঘোরাফেরা করেছি। মার্লিনের বাবা-মা অনেক ভালো। আংকেল-আন্টি আমাকে এত আদর করেছেন যে এখনো আমি ভুলতে পারি না। আর আমি মার্লিনদের বাসায় যে কয়দিন ছিলাম প্রায় প্রতিদিনই আমি নিজে রান্না করেছি। আমার রান্নার সবাই অনেক প্রশংসা করেছিল। আংকেল-আন্টি তো বলেছেনই তাঁরা দেশে এলে আমার হাতের রান্না আবারও খাবেন।

শেষ শপিং

মালয়েশিয়ায় থাকা অবস্থায় অনেক শপিং করেছি। প্রসাধনী কিনেছি বেশি। নিজের চেয়ে অন্যের জন্য শোপিং করতে আমার বেশি ভালো লাগে। আমার বাসার সবার আর আত্মীয়দের জন্য অনেক শপিং করেছিলাম।

শেষ কষ্টের দিন

যেদিন আমার ডিভোর্স হয় সেদিন অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম। এটাই আমার শেষ কষ্টের দিন।

শেষ আনন্দের দিন

আমার জীবনে এখন শেষ আনন্দ বলে কিছু নেই। প্রতিবন্ধী বন্ধুদের সঙ্গে যখনই আমার দেখা হয় তখনই আমার ভালো লাগে। গেল সপ্তাহেও আমি তাদের সঙ্গে দেখা করেছি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা

শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন

শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে

আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন

আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?

গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • বাবা দিবসে কাজলের মেয়ে শৈশবের ছবি পোস্ট করলেন
  • চলে গেলেন অভিনেত্রী সীমানা
  • শাকিবের সঙ্গে আমার বিয়ের সম্ভাবনা থাকতেই পারে: মিষ্টি জান্নাত
  • এবার পরিবারের পছন্দে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন শাকিব খান
  • বুবলী আগে থেকেই বিবাহিত, সেখানে একটি মেয়েও আছে: সুরুজ বাঙালি
  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা
  • অভিনেতা ওয়ালিউল হক রুমি মারা গেছেন
  • এক রোমাঞ্চকর অসমাপ্ত ভ্রমণ গল্প
  • পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন
  • শাকিব ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পুরুষের জায়গা নেই: বুবলী
  • সিনেমা মুক্তি দিতে হল না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নায়ক
  • বিশাখাপত্তনমে কয়েকদিন