সোমবার, অক্টোবর ২৭, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

‘ডিসিসি মার্কেটের আগুন পরিকল্পিত’

রাজধানীর গুলশান-১ এর ডিসিসি মার্কেটে পরিকল্পিতভাবে আগুন লাগানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন মার্কেটটির সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক। তারা বলছেন, বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য ডিসিসি ও মেট্রো গ্রুপ ইচ্ছা করে মার্কেটে আগুন দিয়েছে।

সোমবার রাত আড়াইটার দিকে ডিসিসি মার্কেটে আগুন লাগে। দমকল বাহিনীর ২২টি ইউনিট এখনো আগুন নেভাতে পারেনি। আগুনে মার্কেটের একাংশ ধসে পড়েছে। পানি সংকটে আগুন নেভাতে দেরি হচ্ছে। সকাল সোয়া নয়টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আগুন জ্বলছিল।

ডিসিসি মার্কেটের সভাপতি শের মোহাম্মদ অভিযোগ করে বলেন, ‘পরিকল্পিতভাবে গান পাউডার দিয়ে আগুন ধরানো হয়েছে। আগুন লাগানোর আগে এখানে দুইটি বোম্বিং করা হয়েছে। কারণ আগুন লাগার আধ ঘণ্টা পর ভবন ধসে পড়ার কথা নয় ‘

তিনি বলেন, ডিসিসি মার্কেটের জমির পরিমাণ সাত বিঘা সাত শতাংশ। এই জায়গায় বহুতল ভবন করার করার জন্য মেট্রো গ্রুপ টেন্ডার নিয়েছে। তারা বেশ কয়েক বার মার্কেট ভাঙার উদ্যোগ নিয়েছে কিন্তু দোকান মালিকদের কারণে পারেনি। এজন্য মেট্রো গ্রুপ পরিকল্পিতভাবে ডিসিসির কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে আগুন দিয়েছে দাবি করেন তিনি।

১৯৮৩ সালে এরশাদ সরকার এই মার্কেটটি নির্মাণ করে। তখন মেয়র ছিলেন মাহমুদুল হাসান। তখন থেকে দোকান বরাদ্দ নিয়ে ব্যবসা করছে দোকান মালিকরা। ২০১০ সালে মেট্রো গ্রুপ ১৮ তলা ভবন নির্মাণের কাজ পায়।

গুলশান-১ এর ডিসিসি মার্কেটের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম বলেন, পরিকল্পিতভাবে মার্কেটে আগুন লাগানো হয়েছে। আগুন লাগার সময় বোম্বিংয়ের শব্দ পাওয়া গেছে বলে দাবি করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘গান পাউডারের কারণেই আগুন এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছিল।’

তবে মেয়র আনিসুল হক বলেছেন, ‘নাশকতা কিনা, এটা মেয়রের পক্ষে বলা সম্ভাব না, মেয়র নশকতা এক্সপার্ট না। পুলিশ ভালো বলতে পারবে। তবে মেয়র হিসেবে আমার মনে হয়, নাশকতা না হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ পারসেন্ট।’

গুলশানে বর্তমান সিটি করপোরেশন মার্কেট ভেঙে সেখানে পিপিপির আওতায় আধুনিক বিপণিকেন্দ্র নির্মাণের জন্য ২০০৩ সালে দরপত্র আহ্বান করে ডিসিসি। সর্বোচ্চ দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে ওই বছরের ১৬ জুন কাজের সম্মতিপত্র দেওয়া হয়। কিন্তু ২০০৫ সালের মার্চে কাজ শুরুর আগেই প্রতিষ্ঠানটি জানায়, তারা কাজটি করবে না। পরে ডিসিসি পুনরায় দরপত্র আহ্বান না করে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা মেসার্স আমিন অ্যাসোসিয়েটস ওভারসিজ কোম্পানিকে কাজটি দেয়। এ চুক্তিতে ডিসিসির মালিকানা রাখা হয় ২৭ শতাংশ এবং আমিন অ্যাসোসিয়েটসের ৭৩ শতাংশ। বিগত চারদলীয় জোট সরকারের সময় ২০০৫ সালের ২৪ মার্চ মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে সম্মতি দেয়। ২০০৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ডিসিসি ও আমিন অ্যাসোসিয়েটসের মধ্যে ট্রেড সেন্টার নির্মাণের চুক্তি হয়। এরপর প্রতিষ্ঠানটি প্রাথমিক কাজ শুরু করে।

কিন্তু ২০০৭ সালের শুরুতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কাজটি স্থগিত করে এবং চুক্তিতে ডিসিসির মালিকানা বাড়ানোর সুপারিশ করে। ২০০৯ সালের ৪ এপ্রিল এ কাজের জন্য আবার মূল্যায়ন কমিটির সভা ডাকা হয়। আমিন অ্যাসোসিয়েটসের উপস্থিতিতে ওই সভায় ডিসিসির মালিকানা ২৭ থেকে বাড়িয়ে ৩৭ শতাংশ করা হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭

যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে একটি ক্যাথলিক স্কুলে জানালা দিয়েবিস্তারিত পড়ুন

  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে