রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

তনু হত্যার সুষ্ঠু তদন্তে সহযোগিতা ও সময় চায় পুলিশ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্রী সোহাগী জাহান তনুর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের আসামি গ্রেপ্তারের দাবিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিবর্গের আন্দোলন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তরের অ্যাডিশনাল ডিআইজি নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স মানুষের ওই অনুভূতি ও দাবিকে যথাযথভাবে সম্মান করে। ঘটনার গুরুত্ব অনুধাবন করে বিশেষজ্ঞ ইউনিট সিআইডিকে এই হত্যাকাণ্ডে তদন্তের ভার দেয়া হয়েছে। সাথে জেলা পুলিশ এবং গোয়েন্দা পুলিশও কাজ করছে।

লক্ষ্যণীয় যে, তনু হত্যাকাণ্ড প্রকাশ্যে ঘটেনি। তাই সুস্পষ্ট এবং সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ সাক্ষ্য সংগ্রহ করা সময় সাপেক্ষ বিষয়। নানা বস্তুগত সাক্ষ্য, পারিপার্শিক সাক্ষ্য, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সাক্ষ্য সংগ্রহ করা, বিশ্লেষণ এবং মূল্যায়নের মাধ্যমে এ ধরনের ক্লুলেস অপরাধে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয়।

অনুমানের ভিত্তিতে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করলে সেক্ষেত্রে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। তদন্তে ভুল হলে সবার কাছেই তা প্রশ্লবিদ্ধ হয়। এমনকি প্রকৃত দায়ী ব্যক্তি সেই ভুলের দিকে আঙ্গুল তুলে নানা সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। এতে মামলাটির ন্যায়বিচার ব্যাহত হবার আশঙ্কা থেকে যায়। সেজন্য সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে প্রকৃত আসামি চিহ্নিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তনু হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত আসামিকে চিহ্নিত করেই তাকে গ্রেপ্তার করার ব্যাপারে আমরা প্রত্যয়ী। তবে এটা অবশ্যই সময় সাপেক্ষ।

আরো লক্ষ্যণীয় যে, পুলিশকে বেশিরভাগ সময়ই কাজ করতে হয় আইন-কানুন ও বিধি-বিধানের মধ্যে থেকে। পুলিশের পেশাগত জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও দন্ধতা সম্বলিত তদন্ত কর্মকর্তাদের এ ধরনের ক্লুলেস ও স্পর্শকাতর মামলার রহস্য উদ্ঘাটনে যথেষ্ট সাফল্য আছে। ক্লুলেস মামলা তদন্ত করা সব সময়ই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ মামলার তদন্তের জন্য গঠিত তদন্ত টিম এই মামলাটিতে উদঘাটনে যথাযথ মনোযোগী এবং আন্তরিক।

তনু হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনেও আমরা বদ্ধপরিকর। যারা এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি জানাচ্ছেন- তাদের দাবির প্রতিও আমাদের শ্রদ্ধা রয়েছে। তবে সেজন্য রাস্তা ঘাটে প্রতিবদ্ধকতা সৃষ্টি হলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়ে। পুলিশের অপরাধ দমন এবং উদঘাটনের পেশাগত দায়িত্বও বাধাগ্রস্ত হয়। কোনো হত্যাকাণ্ডের জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য কোনো আন্দোলন বা বিক্ষোভের প্রয়োজন নেই। এটা পুলিশের পেশাগত ও নৈতিক দায়িত্ব। এ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। সেজন্য আমরা সবার কাছে তনু হত্যাকাণ্ডের যথাযথ তদন্তের জন্য অনুকূল সহযোগিতা প্রত্যাশা করি। এক্ষেত্রে সমব্যথী সকলকে ধৈর্য ধরে পুলিশী তদন্তে সহযোগিতা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে

নিউজ ডেস্ক: সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে

নিউজ ডেস্ক: বিএনপি প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না, সংঘাত-সন্ত্রাসের রাজনীতিতেবিস্তারিত পড়ুন

ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত

নিউজ ডেস্ক : সরকারি ভাতার ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রথম কিস্তির টাকাবিস্তারিত পড়ুন

  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • আজ যমুনায় তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক
  • হাসনাতকে উপহার পাঠালের রুমিন ফারহানা
  • গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকসহ দুই নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
  • দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা
  • শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি
  • মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?
  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা