‘তবুও বাড়ি যেতে হবে’

ঈদের সময় বাড়ি যেতে হবে। আগ্রহের শেষ। ‘নাড়ির টান’ বাক্যটির ব্যবহার প্রবল হয়ে ওঠে তখন। যে কোনো মূল্যে বাড়ি ফিরতেই হবে। বাড়ি যাওয়ার জন্য বাস কিংবা ট্রেনের একটি টিকেট যে কোনো মূল্যে পেতেই হবে। টিকেটের লড়াইয়ে হেরে গেলেও বাড়ি যাওয়ার লড়াইয়ে হেরে যাওয়া চলবে না। ‘যেতে হবেই’ এই বাক্যই জিতে যায় তখন।
কমলাপুর স্টেশনে প্রতি দুই ঈদেই এই ধরনের দৃশ্য দেখা গেলেও এই মইয়ের এতোটা ব্যবহার এর আগে চোখে দেখা যায় নি। ট্রেনের টিকেট না পেলেও ট্রেনের ছাদে বাড়িতে ফেরেন প্রচুর মানুষ। কিন্তু বিপত্তি বাধে ছাদে উঠতে গিয়ে। আর এসব সুযোগকে কাজে লাগাতেই এক বিশেষ ধরনের শ্রেণি নড়েচড়ে বসে। ট্রেনের ছাদে ওঠার ব্যবস্থা করে দেয় এই শ্রেণি। কিন্তু এম্নিতে নয়।
২০ টাকা থেকে ৫০ টাকা প্রতিজন ওঠার ভাড়া গুণতে হয়। তবুও যে বাড়ি ফিরতে হবে। ছবিটি এবারের ঈদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়ানো ছবিটি নিয়ে বেশ কৌতুহল, আগ্রহের সৃষ্টি হয়েছে। কেন না অনেকেই জানেন না বাড়ি ফেরার এই অসীম আগ্রহের কথা।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

গোলাম পরওয়ার: নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে মহাদুর্যোগ নেমে আসবে
অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপেক্ষ না হলে জাতির জন্যবিস্তারিত পড়ুন

আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকারবিস্তারিত পড়ুন

শুক্রাণু দান করা শতাধিক সন্তানকে সম্পদের সমান ভাগ দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা
দান করা শুক্রাণু থেকে যেসব সন্তানের জন্ম হয়েছে সেসব সন্তানকেওবিস্তারিত পড়ুন