শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

তিন মাস সময় চেয়ে দুদকে প্রিন্স মুসার আবেদন

অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে তিন মাস সময় বৃদ্ধির আবেদন করেছেন আলোচিত ব্যবসায়ী ও ড্যাটকো গ্রুপের চেয়ারম্যান ড. মুসা বিন শমসের(প্রিন্স মুসা)।

সুইস ব্যাংকে ‌‌‌অর্থ পাচার করেছেন এমন অভিযোগ অনুসন্ধানে তাকে বুধবার(১৩ জানুয়ারি) জিজ্ঞাসাবাদ করতে তলব করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার দুপরে দুদকের চেয়ারম্যান বরাবর এক লিখিত আবেদনপত্র দুদকে পাঠানো হয়। যেখানে দুদকের হাজির হওয়ার জন্য সময় বৃদ্ধির আবেদন করেছেন মুসা বিন শমসের। দুদকের একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সুইস ব্যাংকে ‌‌‌অর্থ আছে কি না তা যাচাই করতে চলতি মাসের ৪ জানুয়ারি ব্যবসায়ী মুসা বিন শমসেরকে পুনরায় তলব করে দুদক। দুদকের পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলী স্বাক্ষরিত এক নোটিশে তাকে ১৩ জানুয়ারি সকাল ১১টায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়। ওই নোটিশের প্রেক্ষিতে অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে তিনি সময়ের আবেদন করেন।

দুদকে জমা দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে যে ১২বিলিয়ন ডলার বা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৯৪ হাজার কোটি টাকা হিসাব দিয়েছেন সে বিষয়ে প্রকৃত তথ্য উদঘাটনেই দ্বিতীয় বারের মতো তলব করা হয়েছিল।

এর আগে ২০১৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুসাকে প্রথমবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

এর আগে ২০১৫ সালের ৭ জুন সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন তিনি। ওই বছরের ১৯ মে সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ পাঠায় দুদক। সম্পদ বিবরণীতে প্রিন্স মুসার মোট ১২বিলিয়ন ডলার সুইস ব্যাংকে আটক রয়েছে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৭৮ টাকা হিসেবে)। যা নিয়ে মুসা আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন বলে দুদককে জানিয়েছেন। তবে আইনগত বাধা-নিষেধের অজুহাতে ওই যৌথ অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট তথ্য দুদককে দেয়নি মুসা।

ওই তথ্যের সূত্র ধরে গেল বছরের শেষ দিকে মুসার ওই সম্পদের অনুসন্ধান করতে বাংলাদেশ ব্যাংক সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে চিঠি দেয়। শুধু মুসা বিন শমসেরের নামে দেওয়া চিঠির উত্তরে সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, তাদের কোনো ব্যাংকে ওই নামে কোনো হিসাব নেই। ফলে ওই ব্যক্তির নামে কোনো সম্পদও নেই। ওই জবাবের প্রেক্ষিতে মুসার স্ত্রী, সন্তানদের নামে কোনো হিসাব আছে কিনা তা জানতে আবারো চিঠি পাঠায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে ২০১১ সালে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। তিন বছর পর ২০১৪ সালের শেষের দিকে ‘বিজনেস এশিয়া’ম্যাগাজিনের প্রতিবেদন বিবেচনায় নিয়ে আবারও নতুন করে মুসার সম্পদের অনুসন্ধানে নামে দুদক।

এরপর ২০১৪ সালের ৩ নভেম্বর দুদকের জ্যেষ্ঠ উপ-পরিচালক (বর্তমানে পরিচালক) মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলীকে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

২০১১ সালের ২৪ জুন মুসার যাবতীয় ব্যাংক হিসাব তলব করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুদকের চাহিদার ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুসার ব্যাংক হিসাব তলব করলেও রহস্যজনক কারণে এর কোনো অগ্রগতি হয়নি।

২০১৪ সালে ‘বিজনেস এশিয়া’ ম্যাগাজিন মুসা বিন শমসেরকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। যেখানে মুসা বিন শমসেরের ৭ বিলিয়ন ডলার আটকে থাকার কথা বলা হয়েছিল।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে টসে জিতে স্বাগতিক ওয়েস্টবিস্তারিত পড়ুন

রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

যমুনা ফিউচার পার্কে মোবাইলের দোকানে চুরির প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভবিস্তারিত পড়ুন

যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা

থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ধর্ম উপদেষ্টা: মসজিদে নববীর আদলে গড়ে তোলা হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ
  • রাজশাহীতে মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য ভাঙারির দোকানে
  • ২ ডিসেম্বর থেকে ঢাকা-যশোর-বেনাপোল রুটে ট্রেন চলবে
  • ভরিতে এবার ১,৯৯৪ টাকা বাড়লো স্বর্ণের দাম
  • সংস্কার হলে পেট্রোল-ডিজেলের দাম কত কমানো সম্ভব জানালো সিপিডি
  • রাজশাহীতে সমন্বয়ককে হাতুড়ি দিয়ে পেটানোর অভিযোগ
  • ড. ইউনূস: খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত
  • দেশের নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন
  • ঢাবি ক্যাম্পাসে প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে শাটল বাস সার্ভিস
  • পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে বন্দুকধারীর গুলি, নিহত ৩৮
  • সায়েন্সল্যাব এলাকা থেকে সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজের
  • ড. ইউনূস: আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে, এটি ত্রুটিপূর্ণ