দীর্ঘস্থায়ী ব্যাথা থেকে মুক্তি দিবে অস্থায়ী এক স্পেশাল ট্যাটু!!
বর্তমানে এই বিজ্ঞানের যুগে প্রতিনিয়ত মানুষের উপকারের জন্য নতুন নতুন আবিষ্কার করছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণা করে বের করছেন জটিল কোন রোগের ঔষুধ। তেমনি এক গবেষণার ফল এই স্পেশাল ট্যাটু । যার দ্বারা উপকৃত হবেন অনেকেই।
সাম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এ্যান্টিওক্সিডেন্ট (antioxident) ন্যানোপার্টিকেলস(nanoparticles) এর সাথে নির্মিত এক অস্থায়ী ট্যাটু ব্যবহার করে দীর্ঘস্থায়ী ব্যাথার লক্ষণ উপশমের উপায় খুঁজে পেয়েছেন। যারা মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস ( এম.এস) এর মত অটোইমিউন রোগে ভুগছেন তারা এই ট্যাটুর সাহায্যে থেরাপি থেকে উপকার পাবেন বলে তারা আশা করছেন।
এম.এস রোগের কারনে টি লেম্ফোসাইট (T-cells),স্বেত রক্তকনিকা আক্রান্ত হয়ে পরে ফলে তারা আক্রামনকারী রোগ ও সুস্থ টিস্যু কোনটি তা আলাদা ভাবে বুঝতে পাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
বিজ্ঞানীরা এক গবেষণায় দেখতে পান যে, এ্যান্টিওক্সিডেন্ট কার্বন ন্যানোপার্টিকেলস সাথে পলিইথিলিন গ্লাইকল মিলিত এই থেরাপি শুধু আক্রান্ত টিস্যুকেই চিন্তিত করে কোন সুস্থ টিস্যুকে নয়।
সাম্প্রতিক গবেষণায় নেতৃত্বদানকারী রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বাইলর কলেজের গ্রাজুয়েট করা শিক্ষার্থী রেদওয়ান হক এ সম্পর্কে বলেন, ” এসব রোগীর চিকিৎসা খুব সাবধানে ও সাধারন ভাবেই চলছে,যদিও তা খুব সামান্য। কেননা এই থেরাপির কিছু পার্শ প্রতিক্রিয়া থাকতে পারে যা রোগীর ক্যান্সার কোষকে বৃদ্ধি করতে পারে। তাই আমরা অধীর আগ্রহে সঠিক উপায় বের করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”
আশার বাণী হচ্ছে হাইড্রফিলিক কার্বন ক্লাস্টার (কৃত্রিম HCCs) সঙ্গে পলিইথিলিন গ্লাইকল মিশ্রন দ্বারা কোনপ্রকার কোষের প্রাণনাশ ছাড়াই টি-সেল থেকে মেথর প্রতিক্রিয়াশীল অক্সিজেন সুপারঅক্সাইড অণু কোষ অপসারণ করার সফলতা পাওয়াগেছে।
রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বাইলর কলেজের বিজ্ঞানী ক্রিস্টিনি বেটন বলেন , “অনেকেই থেরাপি নিতে চায় না,এমন কি শিশুরা তো নয়ই। থেরাপিটি ট্যাটুর মাধ্যমে হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী হবে । ফলে দ্রীর্ঘস্থায়ী কষ্ট গুলো থেকে অনেকেই মুক্তি পাবেন।”
সুত্র: ইন্টারনেট।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন
হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?
বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন
ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন