শুক্রবার, নভেম্বর ৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুই দফায় হুন্ডির টাকা নিয়েছিল ‘জঙ্গি চকলেট’

গুলশানের হলি আর্টিসান রেস্টুরেন্টে জঙ্গি হামলায় অর্থের যোগান এসেছিল বিদেশ থেকে। দুই দফায় হুন্ডির মাধ্যমে আসা ২০ লাখ টাকা গ্রহণ করেছিল ‘জঙ্গি চকলেট’। জঙ্গি চকলেটের আসল নাম বাশারুজ্জামান। বাশারুজ্জামানসহ পলাতক জঙ্গিদের ধরতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন কাউন্টার টেরোরিজম ও ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইমের প্রধান মনিরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, হলি আর্টিসান হামলায় জড়িত গুরুত্বপূর্ণ আসামি ও মাস্টারমাইন্ডরা গ্রেফতার হয়েছে। কেউ গ্রেফতারকালে নিহত হয়েছে। আব্দুল করিম নামে একজন সুইসাইডও করেছে। এদের মধ্যে নুরুল ইসলাম মারজান, জাহাঙ্গীর ওরফে রাজিব, চকলেট ওরফে বাশারুজ্জামান পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হলে হামলার মূল রহস্য পুরোপুরিভাবে উদঘাটিত হবে।

সোমবার দুপুরে ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি।

মনিরুল ইসলাম বলেন, ভারত হয়ে মধ্যপ্রাচ্য থেকে হুন্ডির মাধ্যমে আসে ২০ লাখ টাকা। প্রথমবার ১১ লাখ টাকা পরের বার প্রায় ৯ লাখ টাকা আসে। টাকা গ্রহণ করেছিল বাশারুজ্জামান ওরফে চকলেট। সে বিষয়ে ডকুমেন্টরি তথ্যও হাতে পেয়েছি। অর্থের পাশাপাশি অস্ত্র ও বিস্ফোরক আসার বিষয়ে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি। আশা করছি, সুস্পষ্ট তথ্য মিলে গেলে তদন্ত সম্পন্ন হবে।

ডিএমপি’র এ অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, তানভীর কাদেরির সন্তান তাহরিম কাদেরি আদালতে আজিমপুরের ঘটনায় জবানবন্দি দিয়েছেন। বসুন্ধরার অপারেশনাল জঙ্গিদের সঙ্গে অবস্থান করছিল। সে ব্যাপারে তথ্য দিয়েছে। তার বর্ণনায় উঠে আসে কে অস্ত্র গ্রহণ করেছে। কোথায় থেকে অর্থ এসেছে। তাহরিম কাদেরির জবানবন্দি থেকে থেকে বেশ কিছু তথ্য ও প্রমাণ মিলেছে।

এছাড়া কল্যাণপুরের ঘটনায় জীবিত অবস্থায় গ্রেফতার রিগ্যানের জবানবন্দিতে বেশি কিছু গুলশান হামলার ঘটনার তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া অন্যান্য যারা জীবিত অবস্থায় পলাতক রয়েছে তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

‘জঙ্গি রাজিব গান্ধী’ সম্পর্কে জানতে মনিরুল ইসলাম বলেন, গুলশান হামলার মূল পরিকল্পনাকারীদের একজন ছিলেন রাজিব গান্ধী। এ ধরনের ঘটনায় একজন লিডিং পর্যায়ে থাকেন না। বেশ কয়েকজন মিলেই সেন্ট্রাল লিডারশিপ থাকে। রাজিব গান্ধীকে এখনো গ্রেফতার করা যায়নি।

মনিরুল ইসলাম বলেন, গুলশান ও শোলাকিয়া হামলায় তিনি ছাড়াও তিনজন ক্যাডারকে সরবরাহ করেছিলেন। বসুন্ধরার বাসায় স্বপরিবারে তিনি অন্যান্য জঙ্গিদের সঙ্গে অপারেশনাল বিষযে উৎসাহ দেয়ার জন্য বেশ কয়েকদিন অবস্থানও করেছিলেন। গুলশান ও শোলাকিয়া হামলা ছাড়াও কমপক্ষে ২৩/২৪টি ঘ্টনায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তার সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল