শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির পাশাপাশি রবিবার স্বাধীনতা দিবসের ছুটি, যাত্রীদের যানজট চরম দুর্ভোগ

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। গাজীপুরের কালিয়াকৈরের চন্দ্রা থেকে মির্জাপুরের পাকুল্যা পর্যন্ত প্রায় ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট ছড়িয়ে পড়েছে। গতকাল রাত থেকে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধির পাশাপাশি পাকুল্যা এলাকায় ট্রাক বিকল হওয়ায় এই যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে যাত্রীদের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ।

পুলিশ জানায়, দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির পাশাপাশি রবিবার স্বাধীনতা দিবসের ছুটি পাওয়ায় অনেকে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য রওনা হন। এ কারণে অন্য দিনের তুলনায় যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়।

অতিরিক্ত গাড়ির চাপের পাশাপাশি গতকাল রাতে পাকুল্যা এলাকায় একটি ট্রাক বিকল হয়ে পড়ে। এর ফলে গাড়ির স্বাভাবিক গতি কমে যায়। চন্দ্রা থেকে পাকুল্যা পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। আটকা পড়ে শত শত যাত্রী। দীর্ঘ সময় ধরে যানজটে আটকে পড়া গাড়ির যাত্রীদের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। অনেককে গাড়ি থেকে নেমে সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।

রংপুরের গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য রাত ১২টার গাড়িতে উঠেছেন রবিউল আলম। তিনি বলেন, ‘ভোরে যেন নামতে পারি সেজন্য হিসেব করে রাত ১২টার গাড়িতে উঠি। আমিনবাজার পার হওয়ার পর কিছুক্ষণ যানজটে আটকা পড়ি। রাত আড়াইটার পর চন্দ্রা পার হওয়ার জন্য গাড়ি একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। কখন বাড়ি পৌঁছবে কে জানে।’

একই বাসের আরেক যাত্রী তহমিনা বেগম বলেন, ‘রাতে বাসে উঠলেও এখনো মির্জাপুর পার হতে পারিনি। দুই বাচ্চাকে নিয়ে অনেক কষ্টে আছি। আর ভালো লাগছে না।’

ঢাকাগামী কাভার্ড ভ্যানের চালক বাবুল হোসেন বলেন, সকাল ছয়টার দিকে তিনি টাঙ্গাইলে যানজটে পড়েন। মাত্র ৩০ মিনিটের রাস্তা তিন ঘণ্টায়ও যেতে পারেননি।

মির্জাপুরের গোড়াই হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খলিলুর রহমান পাটোয়ারী বলেন, যানজট নিরসনে পুলিশ চেষ্টা চালাচ্ছে।

প্রায় প্রতি শুক্রবারই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ১৭ জেলার মানুষ এই মহাসড়ক ব্যবহার করায় প্রতি সপ্তাহের এই দিনে যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়।

কারণ অনুসন্ধান করতে গেলে পুলিশ জানায়, জয়দেবপুর থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত ফোরলেনের কাজ চলায় প্রতি বৃহস্পতিবার রাত থেকে যানজটের মাত্রাটা বেড়ে যায়। এছাড়া রাতে কোনো গাড়ি বিকল হলে তা উদ্ধার না করা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য অনেক গাড়ির চালক ঘুমিয়ে পড়ে। গাড়ি উদ্ধারের পরও ঘুমিয়ে থাকা অনেক চালক জানতে না পারায় তাদের ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলে পুলিশ। এটিও যানজটের অন্যতম কারণ। তবে ফোরলেনের কাজ শেষ হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ভরিতে এবার ১,৯৯৪ টাকা বাড়লো স্বর্ণের দাম

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনবিস্তারিত পড়ুন

সংস্কার হলে পেট্রোল-ডিজেলের দাম কত কমানো সম্ভব জানালো সিপিডি

মূল্য নির্ধারণ কাঠামোর সংস্কার হলে লিটার প্রতি পেট্রোলের দাম ১১বিস্তারিত পড়ুন

রাজশাহীতে সমন্বয়ককে হাতুড়ি দিয়ে পেটানোর অভিযোগ

রাজশাহীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় এক সমন্বয়ককে হাতুড়িপেটা করার অভিযোগবিস্তারিত পড়ুন

  • ড. ইউনূস: খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত
  • দেশের নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন
  • ঢাবি ক্যাম্পাসে প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে শাটল বাস সার্ভিস
  • পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে বন্দুকধারীর গুলি, নিহত ৩৮
  • সায়েন্সল্যাব এলাকা থেকে সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজের
  • ড. ইউনূস: আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে, এটি ত্রুটিপূর্ণ
  • আইসিটি অধ্যাদেশ অনুমোদন, ধারণ করা যাবে বিচার প্রক্রিয়ার অডিও-ভিডিও
  • জাবি ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ হলো ব্যাটারিচালিত রিকশা ও মোটরসাইকেল
  • অবসরের চার বছর পর আইজিপি হলেন বাহারুল আলম
  • ধর্ম উপদেষ্টা: ইসলামি বইমেলা হেরার জ্যোতির পথ দেখায়
  • ব্যাংকিং ব্যবস্থার অপব্যবহারে সংকটাপন্ন ব্যাংকগুলোর ক্ষতি ১,৬৬৪ কোটি টাকা
  • আজিমপুরে বাসায় ডাকাতি, মালামালের সঙ্গে দুধের শিশুকেও নিয়ে গেছে ডাকাতরা