বৃহস্পতিবার, আগস্ট ২১, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির পাশাপাশি রবিবার স্বাধীনতা দিবসের ছুটি, যাত্রীদের যানজট চরম দুর্ভোগ

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। গাজীপুরের কালিয়াকৈরের চন্দ্রা থেকে মির্জাপুরের পাকুল্যা পর্যন্ত প্রায় ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট ছড়িয়ে পড়েছে। গতকাল রাত থেকে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধির পাশাপাশি পাকুল্যা এলাকায় ট্রাক বিকল হওয়ায় এই যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে যাত্রীদের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ।

পুলিশ জানায়, দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির পাশাপাশি রবিবার স্বাধীনতা দিবসের ছুটি পাওয়ায় অনেকে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য রওনা হন। এ কারণে অন্য দিনের তুলনায় যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়।

অতিরিক্ত গাড়ির চাপের পাশাপাশি গতকাল রাতে পাকুল্যা এলাকায় একটি ট্রাক বিকল হয়ে পড়ে। এর ফলে গাড়ির স্বাভাবিক গতি কমে যায়। চন্দ্রা থেকে পাকুল্যা পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। আটকা পড়ে শত শত যাত্রী। দীর্ঘ সময় ধরে যানজটে আটকে পড়া গাড়ির যাত্রীদের পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। অনেককে গাড়ি থেকে নেমে সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।

রংপুরের গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য রাত ১২টার গাড়িতে উঠেছেন রবিউল আলম। তিনি বলেন, ‘ভোরে যেন নামতে পারি সেজন্য হিসেব করে রাত ১২টার গাড়িতে উঠি। আমিনবাজার পার হওয়ার পর কিছুক্ষণ যানজটে আটকা পড়ি। রাত আড়াইটার পর চন্দ্রা পার হওয়ার জন্য গাড়ি একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। কখন বাড়ি পৌঁছবে কে জানে।’

একই বাসের আরেক যাত্রী তহমিনা বেগম বলেন, ‘রাতে বাসে উঠলেও এখনো মির্জাপুর পার হতে পারিনি। দুই বাচ্চাকে নিয়ে অনেক কষ্টে আছি। আর ভালো লাগছে না।’

ঢাকাগামী কাভার্ড ভ্যানের চালক বাবুল হোসেন বলেন, সকাল ছয়টার দিকে তিনি টাঙ্গাইলে যানজটে পড়েন। মাত্র ৩০ মিনিটের রাস্তা তিন ঘণ্টায়ও যেতে পারেননি।

মির্জাপুরের গোড়াই হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খলিলুর রহমান পাটোয়ারী বলেন, যানজট নিরসনে পুলিশ চেষ্টা চালাচ্ছে।

প্রায় প্রতি শুক্রবারই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ১৭ জেলার মানুষ এই মহাসড়ক ব্যবহার করায় প্রতি সপ্তাহের এই দিনে যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়।

কারণ অনুসন্ধান করতে গেলে পুলিশ জানায়, জয়দেবপুর থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত ফোরলেনের কাজ চলায় প্রতি বৃহস্পতিবার রাত থেকে যানজটের মাত্রাটা বেড়ে যায়। এছাড়া রাতে কোনো গাড়ি বিকল হলে তা উদ্ধার না করা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য অনেক গাড়ির চালক ঘুমিয়ে পড়ে। গাড়ি উদ্ধারের পরও ঘুমিয়ে থাকা অনেক চালক জানতে না পারায় তাদের ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলে পুলিশ। এটিও যানজটের অন্যতম কারণ। তবে ফোরলেনের কাজ শেষ হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা