সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুই মন্ত্রীকে ন্যূনতম সাজা দেওয়া হয়েছে : আপিল বিভাগ

প্রধান বিচারপতি, বিচার বিভাগ ও বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে মন্তব্য করায় দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দণ্ড ঘোষণা করে দেওয়া রায় প্রকাশ পেয়েছে বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর)। রায়ের পর্যবেক্ষণে দুই মন্ত্রীকে ন্যূনতম সাজার আদেশ দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে প্রকাশিত রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, দুই মন্ত্রী বিচার বিভাগের মর্যাদাকে খাটো করেছেন। তারা রায়ের প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে কুৎসা রটনা করেছেন। এটা মারাত্মক আদালত (ফৌজদারি) অবমাননা এবং সাংবিধানিক ব্যবস্থার লঙ্ঘন। এসব কারণে তারা সহানুভূতি পেতে পারে না। এজন্যই খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে ন্যূনতম সাজার আদেশ দেওয়া হয়েছে।

আদালত অবমাননার দায়ে বিচারপতিদের স্বাক্ষরের পর প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে বৃহস্পতিবার মোট ৫৪ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়ের অনুলিপি প্রকাশ করা হয়।

দুই মন্ত্রী মানবতাবিরোধী অপরাধে মীর কাসেম আলীর মামলার আপিলের রায়ের আগে প্রধান বিচারপতি ও বিচার বিভাগ সম্পর্কে অবমাননাকর বক্তব্য দেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ২৭ মার্চ তাদের দোষী সাব্যস্ত করে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে সাতদিনের কারাদণ্ড দেন আপিল বিভাগ। আট বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এই রায় দিয়েছিলেন।

রায়ে তাদের দোষী সাব্যস্ত ও দণ্ড দেওয়ার ব্যাপারে সকল বিচারপতি একমত পোষণ করলেও শপথ ভঙ্গের বিষয়ে ভিন্নমত দেন। তাই পূর্ণাঙ্গ রায়টি পাঁচজনের সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রকাশ হয়েছে।

সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামত দিয়ে রায় লিখেছেন, আপিল বিভাগের বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী। তার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা, বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা এবং বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার।

ভিন্নমত পোষণ করে রায় লিখেছেন বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তার সঙ্গে একমত হয়েছেন বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি মো. নিজামুল হক।

উল্লেখ্য, গত ৫ মার্চ ঢাকায় ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির এক গোলটেবিল বৈঠকে আলোচনায় কামরুল ও মোজাম্মেল মীর কাসেমের রায় নিয়ে প্রধান বিচারপতির সমালোচনা করেছিলেন। এরপর ৮ মার্চ মীর কাসেমের আপিলের রায়ের দিন দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেন। সেই রুলের ওপর তিন কার্যদিবস শুনানির পর ২৭ মার্চ মামলার রায় দেওয়া হয়।

রায়ে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। সাতদিনের মধ্যে এ অর্থ ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল ও লিভার ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশে দিতে বলা হয়। অনাদায়ে সাতদিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। অবশ্য নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দুই মন্ত্রী জরিমানার অর্থও প্রদান করেছেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল