রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুধ পছন্দ করেন না? কয়েকটি বিকল্প জেনে নিন

অনেকেই পেটের সমস্যায় কিংবা অন্য কোনো কারণে গরুর দুধ খেতে পারেন না। এছাড়া গরুর দুধ পছন্দ করেন না, এমন মানুষও কম নয়। পুষ্টিকর এ খাবারটি আপনি যদি খেতে না চান তবে তার বিকল্পগুলো ভেবে দেখতে পারেন। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কয়েকটি বিকল্প। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।

১. নারিকেল দুধ
নারিকেল থেকে দুধ বানানো যায়। এ দুধে রয়েছে ফসফরাস, যা স্মৃতিশক্তি হারানো প্রতিরোধ করে। এছাড়া এ দুধ উদ্যমের মাত্রাও বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখে। এতে আরও রয়েছে সেলেনিয়াম, যা আথ্রাইটিস রোগ প্রতিরোধ করে। এর ম্যাগনেসিয়াম নার্ভ শান্ত করে। এছাড়া ক্যাপ্রিস অ্রাসড অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিফাংগাল হিসেবে কাজ করে। থাইরয়েডের সমস্যা সমাধানেও এ দুধ কার্যকর।

২. রাইস দুধ
চাল দিয়ে এ দুধ তৈরি করা যায়। এতে রয়েছে ভিন্নধরনের ভিটামিন বি। এতে রয়েছে কার্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এছাড়া দেহের হজমশক্তি বাড়াতে ও পানির অভাব পূরণে এ খাবার কার্যকর ভূীমকা রাখতে পারে।

৩. হেম্প দুধ
যারা দুধে অ্যালার্জিতে আক্রান্ত তাঁরা পান করতে পারেন হেম্প দুধ। এটি হেম্প বীজ, মিষ্টি ও পানি মিশ্রণ করে তৈরি হয়। সাধারণ দুধের চেয়ে বেশি সময় এটি সংরক্ষণ করা যায়।

৪. অ্যামন্ড বা কাঠবাদাম দুধ
অ্যামন্ড বা কাঠবাদাম দিয়ে দুধ বানানো যায়। এটি অ্যামন্ড চূর্ণ ও পানির সংমিশ্রণ। এটি যথেষ্ট মজাদারও বটে। এতে আলকালাইন রয়েছে। এটি পেটে সহজেই হজম হয়। তবে এতে দুধের মতো প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম নেই। তবে তা পূরণ করার জন্যও উপায় রয়েছে। সেক্ষেত্রে কলা, খেজুর ইত্যাদি প্রয়োগ করা যেতে পারে। এতে বেশি ক্যালরি ও কোলস্টেরল নেই। এটি হতে পারে জুসের একটি ভালো বিকল্প। দৈনিক এক গ্লাস দুধের বদলে পান করা যেতে পারে এক গ্লাস অ্যামন্ড দুধ।
এক্ষেত্রে অ্যামন্ড দুধ গরুর দুধের মতো পুষ্টিকর না হলেও তা পুষ্টিকর কিছু উপাদান মিশিয়ে গরুর দুধের মতোই পুষ্টিকর করা সম্ভব।

৫. সয়া দুধ
দুধের বিকল্প হিসেবে এটিও যথেষ্ট সমাদৃত। সয়াবিন থেকে শুধু সয়াবিন তেলই তৈরি হয়না, দুধও তৈরি করা যায়। এই দুধ গরুর দুধের মতোই দেখতে। এছাড়া এর স্বাদ ও গন্ধ অনেকটাই গরুর দুধের কাছাকাছি। সয়াবিন থেকে তৈরিকৃত এই দুধের নাম সয়া দুধ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সয়া দুধে গরুর দুধের চেয়ে আমিষের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি। এতে লেসিথিন নামে এক প্রকার উপাদান আছে যা স্মরণ শক্তি বাড়াতে কাজ করে।

প্রতি ১০০ গ্রাম সয়াবিনে পুষ্টি উপাদানের মধ্যে আছে ৪৩ গ্রাম আমিষ। এছাড়া এতে আছে শরীরে শক্তি উৎপাদনকারী চর্বি, দাঁত ও হাড় গঠন এবং হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধকারী ক্যালসিয়াম, রক্তশূন্যতা,ও শরীরের দুর্বলতা প্রতিরোধকারী লৌহ, রাতকানা ও চক্ষুরোগ প্রতিরোধক ভিটামিন ‘এ’।সয়া দুধ পশ্চিমা দেশগুলোতে যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?

বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন

ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ

চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন

  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বাসি দই ও পান্তা ভাতের আশ্চর্যজনক উপকারিতা
  • স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজি হলো লাউ
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪৩ ডিগ্রিতে
  • যেসব অঞ্চলে টানা ৩ দিন ঝড়বৃষ্টি
  • ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম
  • গরমে চুলের যত্ন নেবেন কীভাবে?
  • একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়