রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দুর্নীতি মামলা: খালেদার আবেদনের শুনানি পিছিয়েছে

বিচার র্কাযক্রম শেষ পর্যায়ে থাকা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) উপ-পরিদর্শক হিসেবে হারুন অর রশীদের নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্চ করে হাইকোর্টে দায়ের করা রিটের শুনানি পেছানো হয়েছে। দুই সপ্তাহের জন্য এটি পিছিয়েছেন হাইকোর্ট।

তার আইনজীবীর করা সময় আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি মাহমুদুল হকের সমন্বয়ে গঠিত সোমবার হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ সময় মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।

আজ আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সময় চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে তিনি বলেন, আগামী ২৩ ও ২৪ মার্চ সুপ্রিমকোর্ট বারের নির্বাচন। নির্বাচনী কাজে ব্যস্ততার জন্য শুনানি মূলতবি রাখা হোক। আদালত আইনজীবীর এমন আবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে সেটি মঞ্জুর করেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করে এই মামলা বাতিল চাওয়া হয়। দুর্নীতি দমন কমিশন(দুদক)’র দায়ের করা এ মামলায় তদন্তের দায়িত্ব পান সংস্থাটির উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশিদ। তাকে নিয়োগ দেন আরেক উপ-পরিচালক মো. আকরাম হোসেন।

মামলা বাতিলের আবেদনে বলা হয়, দুদকের তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেবে দুদক কমিশন। আর কমিশন বলতে তিন কমিশনারকে বোঝায়। অতএব হারুন-অর-রশিদের নিয়োগ কমিশনের নয়।

তার আগে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া গত ৯ মার্চ বুধবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদনটি করেন।

আবেদন দাখিল করার পর এই আইনজীবী সাংবাদিকদের জানান, দুদক আইন অনুযায়ী কোনো মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগের এখতিয়ার কেবল কমিশনের। অথচ এই মামলায় দুদকের উপ-পরিদর্শক হারুন অর রশীদের নিয়োগ করেন আরেক উপপরিচালক আকরাম হোসেন। এমনকি নিয়ম থাকলেও তার নিয়োগে কমিশন থেকে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি। তাই এই নিয়োগ আইনানুগ না হওয়ায় এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি দায়ের করা হয়েছে।

ঢাকার তিন নম্বর বিশেষ আদালতে মামলাটি চলছে। ইতোমধ্যে রাষ্ট্রপক্ষের সব সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। বর্তমানে তদন্ত কর্মকর্তা হারুন অর রশীদের জেরা চলছে। বৃহস্পতিবার মামলাটির পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য রয়েছে।জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

ওই মামলার অপর আসামিরা হলেন— খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল