রবিবার, অক্টোবর ২০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দূর্নীতির আরেক নাম চক্ষু হাসপাতাল প্রকল্প

দূর্নীতির আরেক নাম চক্ষু হাসপাতাল প্রকল্প। ১৩ বছর পেরিয়ে গেলেও শেষ হয়নি ২৫০ শয্যা বিশিষ্ঠ। জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল স্থাপন প্রকল্প। বিভিন্ন সময় এ প্রকল্পর দূর্নীতির কারণে প্রকল্পটিতে ব্যয় বেড়েছে তিন গুণ আর মেয়াদ বেড়েছে কয়েক গুণ। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানাযায়।

সূত্র জানায় প্রথমে, চক্ষু হাসাপাতাল নির্মাণের প্রধান কাজ পেয়েছিল বিএনপির সাবেক এমপি শাহমোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শাহ ইসলাম। কিন্তু শাহ ইসলাম এখনও ভবন নির্মাণের কাজ বুঝিয়ে দেয়নি। যে কারণে ১০ তলা ফাউন্ডেশনে ছয় তলা বিশিষ্ঠ ভবন নির্মাণ এখনও শেষ হয়নি। বর্তমান সরকারের আমলেও এ প্রকল্প নিয়ে চলছে নানা তাল বাহানা।

এ বিষয়ে প্রকল্পের পরিচালক ডা. রেজানুর রহমান বলেন, ২০০৩ সালে শুরু হওয়া প্রকল্পের কাজ এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। সাবেক এমপি শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের প্রতিষ্ঠান শাহ ইসলামও ভবন নির্মাণের কাজ বুঝিয়ে দেয়নি। এখন এটি নিয়ে চলছে অনিশ্চয়তা। জানিনা সেশ পর্যন্ত কি হয়। তবে এটা দ্রুত শেষ করতে পারলে সাধারণ জনগণের অনেক সুবিধা হত।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, নানা উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে জুলাই ২০০৩ সালে ৮৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকায় নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এখন হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্পের সময় বেড়ে হয়েছে ডিসেম্বর ২০১৭ সাল। একই সঙ্গে প্রায় তিন গুণ ব্যয় বেড়ে হয়েছে ১৩৫ কোটি টাকা। হাসপাতালে আধুনিক মেডিকেল যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়নি। সবে মাত্র ১৭ দশমিক ৩৩ কোটি টাকার মেডিকেল যন্ত্রপাতি কেনার প্রস্তাব করা হয়েছে।

পরবর্তী প্রকল্পের অনুকূলে অর্থায়নের জন্য সৌদি ফান্ড ফর ডেভলপমেন্ট(এসএফডি)’র সঙ্গে ৭ দশমিক ৩৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তি হয়েছিল। বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ ৫১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এই টাকা এখনও পাওয়া যায়নি। যে কারণে প্রকল্পের কতিপয় অঙ্গের কাজ থেমে আছে।
বার বার সময় ও ব্যয় বাড়ার কারণে ব্যহৃত হচ্ছে প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্যও। সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য দুই কোটি টাকা সৌদি ফান্ড পাওয়া যায়নি। এই অর্থ না পাওয়া গেলে বেড়ে যাবে আবারও প্রকল্পের সময়।

স্থাপত্য অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাহফুজুল আলম, নির্মাণ কাজে দুই কোটি টাকা সৌদি ফান্ড না পাওয়ার কারণে প্রকল্পের কাজে সময় লেগেছে। সৌদি ফান্ড পেলেই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। তবে দ্রুত সময়ে না পাওয়া যায় তবে ২০১৭ সালেও প্রকল্পের কাজ শেষ হবে না।’

ডাক্তার নার্স ও প্যারামেডিক্সদের প্রশিক্ষণের জন্য এবং অন্যান্য জনবলসমূহ চক্ষু বিজ্ঞানের উপর আধুনিক সুবিধাদি ও প্রযুক্তি সম্বলিত একটি ইনস্টিটিউট স্থাপন করা। চক্ষু প্রতিষ্ঠানকে একটি ‘সেন্টার অব এক্সলেন্স’ হিসেবে আধুনিক গবেষণাগারে রুপ দেয়া। দেশে জটিল চক্ষুরোগীর চিকিৎসা সেবা দেয়া যাতে করে বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার প্রবণতা কমে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর পদ হারালেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি

ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে গাজীপুর জেলা ছাত্রদলেরবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা উত্তর সিটির সাবেক মেয়র আতিকুল গ্রেপ্তার

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে রাজধানীরবিস্তারিত পড়ুন

  • ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক
  • ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
  • অবৈধভাবে ভারত যাওয়ার সময় ওএসডি হওয়া যুগ্ম সচিব আটক
  • সারজিস আলম: দেশের সিস্টেমগুলোতে ক্যান্সার ধরেছে
  • জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক
  • নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন
  • হত্যাকাণ্ডসহ সব অনভিপ্রেত ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • রাজধানীর শনির আখড়া ও ধনিয়ায় গুলিবিদ্ধ ৬
  • বিমানের লাগেজ থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার
  • মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্রের ছবি তোলায় শিক্ষকের কারাদণ্ড
  • বেনজীরের ঢাবি’র পিএইচডি ডিগ্রি বাতিলের প্রস্তাব
  • মতিউর গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে দেশেই আছেন