শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দেশে স্কুল শিক্ষায় ছেলেদের ছাড়িয়ে যাচ্ছে মেয়েরা

বাংলাদেশে এবছরের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় ছাত্রীদের সংখ্যা ছাত্রদের তুলনায় প্রায় দেড় লাখ বেশি। এটিকে বাংলাদেশে নারী শিক্ষার অগ্রগতির ক্ষেত্রে এক বিরাট অগ্রগতি হিসেবে দেখছে সরকার। সরকারের শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, মেয়েদের শিক্ষার ক্ষেত্রে সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি মানুষের মানসিকতারও পরিবর্তন হয়েছে। খবর- বিবিসি বাংলা।

বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন, মেয়েদেরকে এখন বাবা-মা স্বাবলম্বী হিসেবে দেখতে চান এবং সেটাও নারী শিক্ষার প্রসারে অবদান রাখছে। এবার সাধারণ স্কুল এবং মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের জুনিয়র সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ২৩ লাখের বেশি শিক্ষার্থী। সেখানে এবার ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বাংলাদেশে মেয়েদের শিক্ষার ক্ষেত্রে সামাজিক দিক থেকে বড় বাধা তৈরি হতো। এখন সে সব চ্যালেঞ্জ অনেকটা মোকাবেলা করা সম্ভব হয়েছে। আর জুনিয়র সার্টিফিকেট পরিক্ষায় মেয়েদের সংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সমাজের মানসিকতার পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে বলেও তিনি মনে করেন।

মন্ত্রী উল্লেখ করেছেন, ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীদের উপবৃত্তি বেশি দেয়া হচ্ছে। এর সঙ্গে বিনা মূল্যে বইও দেয়া হচ্ছে। এ ধরণের সরকারি সুবিধাগুলোও মেয়েদের আগ্রহ বাড়াতে বড় ভূমিকা রেখেছে।
যশোরের শার্শা উপজেলায় পাকসিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদ বলেছেন, তার স্কুলেই ছাত্রীর সংখ্যা বাড়ছে এবং মেয়েরাই ফল ভাল করছে। কয়েক বছর ধরে এমন ধারা তিনি লক্ষ্য করছেন।

তিনি আরও বলেছেন, “গ্রামে লেখাপড়া করে অনেক মেয়ে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতা করছেন বা অন্য চাকরি করছেন। এটা দেখে গ্রামের অন্যান পরিবারগুলোতেও মানসিকতার পরিবর্তন হচ্ছে।মেয়েরা অর্থের দিক থেকে স্বাবলম্বী হবে, এখন এই চিন্তা কিন্তু গ্রামেও বাড়ছে।”

সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, মেয়েরা শিক্ষা লাভ করে চাকরি করে বুড়ো মা-বাবাকে দেখবে, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যেও এমন আকাংখা এখন বাড়ছে। ফলে এখনকার বাস্তবতায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছেও লিঙ্গ বৈষম্যের বিষয়ও কমে আসছে।

তবে শিক্ষা থেকে ঝরে পড়ার অভিযোগ এখনও রয়েছে। দারিদ্র এবং সেকারণে বাল্যবিবাহের বিষয়ও রয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ মনে করেন, স্কুল শিক্ষা শেষে ধারে কাছে কলেজ বা উচ্চ শিক্ষার সুযোগ কম থাকায় এই পর্যায়ে এসে মেয়েদের ঝরে পড়ার সংখ্যা বেশি হচ্ছে।

তিনি উল্লেখ করেন, সরকার এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসহ সকলে মিলে মেয়েদের শিক্ষার পরিবেশ পরিবর্তন করা সম্ভব হয়েছে। এখন ঝরে পড়া ঠেকাতেও সকলের একসাথে কাজ করার বিষয়ে সরকার গুরুত্ব দিতে চাইছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে টসে জিতে স্বাগতিক ওয়েস্টবিস্তারিত পড়ুন

রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

যমুনা ফিউচার পার্কে মোবাইলের দোকানে চুরির প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভবিস্তারিত পড়ুন

যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা

থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ধর্ম উপদেষ্টা: মসজিদে নববীর আদলে গড়ে তোলা হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ
  • রাজশাহীতে মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য ভাঙারির দোকানে
  • ২ ডিসেম্বর থেকে ঢাকা-যশোর-বেনাপোল রুটে ট্রেন চলবে
  • ভরিতে এবার ১,৯৯৪ টাকা বাড়লো স্বর্ণের দাম
  • সংস্কার হলে পেট্রোল-ডিজেলের দাম কত কমানো সম্ভব জানালো সিপিডি
  • রাজশাহীতে সমন্বয়ককে হাতুড়ি দিয়ে পেটানোর অভিযোগ
  • ড. ইউনূস: খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত
  • দেশের নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন
  • ঢাবি ক্যাম্পাসে প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে শাটল বাস সার্ভিস
  • পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে বন্দুকধারীর গুলি, নিহত ৩৮
  • সায়েন্সল্যাব এলাকা থেকে সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজের
  • ড. ইউনূস: আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে, এটি ত্রুটিপূর্ণ