বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দেশে ৪ বছরে ৫ হাজার ৯৯২ জন মানব পাচারের শিকার

২০১২ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত চার বছরে দেশ থেকে পাচার হওয়া মানুষের সংখ্যা ৫ হাজার ৯৯২ জন। পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের হিউম্যান ট্রাফিকিং মনিটরিং সেলের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

পাচার হওয়া মানুষের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৪ হাজার ৪৫০ জন। যা চার বছরে মোট পাচার হওয়া মানুষের ৭৪ শতাংশ। একই সময়ে পাচারের শিকার হওয়াদের মধ্যে রয়েছে ১ হাজার জন নারী। যা মোট পাচার হওয়া মানুষের ১৭ শতাংশ। আর চার বছরে পাচার হওয়াদের মধ্যে ৫৪২ জন শিশু রয়েছে। যা মোট পাচার হওয়া মানুষের ৯ শতাংশ।

আজ শনিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘বিশ্ব মানব পাচারবিরোধী দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের হিউম্যান ট্রাফিকিং মনিটরিং সেলের এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। বিশ্ব মানব পাচারবিরোধী দিবস উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে ইউএসএইড বাংলাদেশ, উইনরক ইন্টারন্যাশনাল, ইউএনওডিসি, ইউএনএইচসিআর, ব্র্যাক, জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার, বিএনডব্লিউএলএ, ওকাফসহ ১৫টি সংগঠন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০১২ সালে মানব পাচারবিষয়ক আইন হওয়ার পর চার বছরে (২০১৫ সাল পর্যন্ত) ২ হাজার ৪২৯ জন মনুষ পাচার হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছেন। এর মধ্যে ২০১২ সালে ৩৪২ জন, ২০১৩ সালে ৩৭৭ জন, ২০১৪ সালে ৬৮২ জন ও ২০১৫ সালে ১ হাজার ২৮ জন।

এ ছাড়া এ বিষয়ে অনেক মামলা হলেও তা নিষ্ক্রিয় থাকাকে মানব পাচার বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হিসেবেও উল্লেখ করা হয় আলোচনা সভায়। মানব পাচার রোধে শুধু সভা-সেমিনার না করে সবাইকে গ্রাম পর্যায় থেকে কাজ করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন বক্তার। এ ছাড়া আলোচনা সভা থেকে মানব পাচার রোধে কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থা চালু করারও দাবি করা হয়।

আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ের যুগ্ম সচিব মো. ওমর ফারুক। তিনি বলেন, ‘প্রায় ১০ বছর ধরে মানব পাচারের বিষয়টি নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে। এই জঘন্যতম বিষয়টি জাতির জন্য লজ্জাকর। মানব পাচার রোধে শুধু সচেতনতা দিয়ে কাজ হবে না, আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’

আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘মানব পাচার রোধে পাচার হওয়ার কারণ সবার আগে চিহ্নিত করতে হবে। একই সঙ্গে আর্থিক অভাবে শিক্ষা থেকে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে এবং বেকারদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।’

আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মহিলা ও শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক ইসরাত শামিম।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

১ লাখ ৪০ হাজার ছাড়াল স্বর্ণের ভরি

দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্সবিস্তারিত পড়ুন

জাতিসংঘ: বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্যে ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে চরমবিস্তারিত পড়ুন

টাঙ্গাইলে বাসার সামনে থেকে পুলিশ সুপারের মোবাইল ফোন ছিনতাই

টাঙ্গাইলে বাসার সামনে থেকে ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট পুলিশ সুপারবিস্তারিত পড়ুন

  • আসিফ নজরুল: সাকিবের প্রতি মানুষের ক্ষোভ অযৌক্তিক নয়
  • খুলনায় মসজিদে দানের ছাগল নিয়ে সংঘর্ষ, মুসল্লির মৃত্যু
  • নওগাঁয় কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় সমন্বয়ক ও শিক্ষার্থী আহত, আটক ৩
  • প্রবারণা পূর্ণিমার বর্ণিল উৎসব বান্দরবানে
  • দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ চান তারেক
  • মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন
  • হাইকোর্টে ১২ বিচারপতিকে বেঞ্চ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আঁকা গ্রাফিতি হেঁটে দেখলেন ড. ইউনূস
  • মাধ্যমিকে ফের চালু হচ্ছে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনতে মির্জা ফখরুলের রিভিউ আবেদন
  • শিক্ষা ভবনের সামনে সড়কে শুয়ে শিক্ষকদের অবরোধ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৩ জনের মৃত্যু