বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২১, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া নিজের ছাত্রীর প্রেমে হাবুডুবু খান কাসেম

যার সঙ্গে গভীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল প্রবীণ ঔপন্যাসিক কাসেম বিন আবুবাকারের তার সঙ্গে বিয়ে হয়নি। তবে এখনও সাবেক প্রেমিকার খোঁজ রাখেন তিনি।

তার প্রেমিকার নাম রহিমা। এখনও বেঁচে আছেন তিনি। রহিমাকে নিয়ে একটি উপন্যাসও লেখেন কাসেম। যার নাম দেন ‘বিলম্বিত বাসর’।

রোববার বিকালে একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা জানান তিনি।

তিনি জানান, দেবদাস উপন্যাস পড়ে তিন দিন না খেয়ে কান্নাকাটি করেছেন। পরে তার মা তাকে বুঝান।

কাসেম জানান, যখন তিনি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক ছিলেন তখন দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন রহিমা। তখনই রহিমার প্রেমে পড়েন কাসেম। রহিমা ছিল কাসেমের বন্ধুর বোন। তবে রহিমা যখন তৃতীয় শ্রেণিতে পড়তো তখন তার বিয়ে ঠিক হয়। তবে রহিমার বিয়ের আগেই কাসেমের বাবা-মা কাসেমকে অন্য জায়গায় বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এই সিদ্ধান্তে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তবে তার সঙ্গে যার বিয়ে হয় তিনি ছিলেন অপূর্ব সুন্দরী।

বিয়ের ত্রিশ বছর পর রহিমার সঙ্গে দেখা হয় কাসেমের। সাক্ষাতে কখনো তার সঙ্গে কথা বলতে পারেননি। কুশল বিনিময়ও হয়নি। কারণ তাকে দেখলে নিজের মধ্যে কষ্ট কাজ করে কাসেমের।

কাসেম জানান, প্রথম দিকে প্রকাশকরা তার বই প্রকাশ করতে চাইতো না। ১৯৭৮ সালে তার প্রথম বই ‘ফুটন্ত গোলাপ’ প্রকাশ হয়। আমার বইয়ে খারাপটি লিখেছি, আবার খারাপের মলমও দিয়েছি। আমি অশালীন কিছু লিখি না।

ভক্তদের সম্পর্কে কাসেম জানান, অনেক নারী ভক্ত রক্ত দিয়ে চিঠি লিখেছিল। এখনও অনেক পাঠক মোবাইলে যোগাযোগ করেন।

তিনি আরও জানান, সিলেটের এক নারী পাঠক তাকে ভালোবেসে তার বাসায় চলে আসেন। এতে কাসেমের পরিবারের লোকজন অনেক রাগারাগি করেন। তখন কাসেমের ঘরে স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে ছিল। অনেক বোঝানোর পরও তিনি ওই মেয়েকে বোঝাতে পারেননি।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশী প্রবীণ ঔপন্যাসিক কাসেম বিন আবুবাকার। তার উপন্যাসগুলো হাজার হাজার কপি বিক্রি হয়ে থাকে। সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকেও তাকে নিয়ে জোরালো বিতর্ক আছে।

অনেকের দাবি, কাসেম বিন আবুবাকার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক।

তবে বাংলাদেশের মূলধারার গণমাধ্যমে বরাবরই আলোচনার বাইরে ছিলেন কাসেম বিন আবুবাকার। ঔপন্যাসিক হিসেবেও সাহিত্য সমাজে ‘স্বীকৃতি ও সমাদর’ পাননি তিনি।

কিন্তু আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপি কাসেম বিন আবুবাকারকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশের পর তোলপাড় শুরু হয়। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের আগ্রহের কেন্দ্রে পরিণত হন তিনি।

যুক্তরাজ্যের শীর্ষ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইয়াহু নিউজ, মধ্যপ্রাচ্যের আরব নিউজ, মালয়েশিয়ার দ্যা স্টার ও মালয়মেইল, পাকিস্তানের দ্য ডন, ফ্রান্সের ফ্রান্স টুয়েন্টি ফোর ও রেডিও ফ্রান্স ইন্টারন্যাশনাল, হাঙ্গেরির হাঙ্গেরি টুডেসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ফলাও করে কাসেমকে নিয়ে ওই প্রতিবেদন ছেপেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সায়েন্সল্যাব এলাকা থেকে সিটি কলেজ সরিয়ে নেওয়ার দাবি ঢাকা কলেজের

ঢাকার সায়েন্সল্যাব মোড় এলাকায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদেরবিস্তারিত পড়ুন

ড. ইউনূস: আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে, এটি ত্রুটিপূর্ণ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “মানুষ জন্মগতভাবে উদ্যোক্তা।বিস্তারিত পড়ুন

আইসিটি অধ্যাদেশ অনুমোদন, ধারণ করা যাবে বিচার প্রক্রিয়ার অডিও-ভিডিও

‘‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৪’’ এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদনবিস্তারিত পড়ুন

  • জাবি ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ হলো ব্যাটারিচালিত রিকশা ও মোটরসাইকেল
  • অবসরের চার বছর পর আইজিপি হলেন বাহারুল আলম
  • ধর্ম উপদেষ্টা: ইসলামি বইমেলা হেরার জ্যোতির পথ দেখায়
  • ব্যাংকিং ব্যবস্থার অপব্যবহারে সংকটাপন্ন ব্যাংকগুলোর ক্ষতি ১,৬৬৪ কোটি টাকা
  • আজিমপুরে বাসায় ডাকাতি, মালামালের সঙ্গে দুধের শিশুকেও নিয়ে গেছে ডাকাতরা
  • সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের সংঘর্ষ
  • ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচের আগে বিক্ষোভে উত্তাল প্যারিস
  • আসিফ নজরুল: কোনো অজুহাতেই জঙ্গিবাদ অ্যালাউ করতে পারি না
  • তারেক রহমান: পরপর দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী নয়
  • ফেসবুক লাইভে আন্দোলনে আহত জহুর আলী: মামলা নিয়ে ব্যবসা শুরু হয়েছে
  • আরও কমলো স্বর্ণের দাম
  • এএফপিকে ড. ইউনূস: সংস্কারের গতিই ঠিক করবে নির্বাচন কত দ্রুত হবে