ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মেহেদী মিরাজের ব্যাটিং সৌন্দর্য

এই সিরিজেই অভিষেক হয়েছিল টেস্টে ভেলকি দেখানো এই তরুণের। আগের দুই ম্যাচ বল করলেও ব্যাটিং পাননি মিরাজ। প্রথমবর ব্যাট করতে নেমেই দেখালেন নিজের কোয়ালিটি। লড়াইটা আর কেউ করল না; একাই করলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৮ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে কোনো স্বীকৃত ব্যাটসম্যানকে সঙ্গী হিসেবে পেলেন না। স্বীকৃত ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় বাংলাদেশের হার আগেই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তাই হলো। তবে মিরাজের এই ব্যাটিয়ের রেশ রয়ে গেল; রয়ে যাবে আরও অনেকদিন।
দলের আশা শেষ। তবু হাল ছাড়েননি মেহেদী হাসান মিরাজ। ওপরের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় চালিয়ে গেছেন লড়াই। ওয়ানডেতে নিজের প্রথম ইনিংসেই ৫৯ বলে ৬টি বাউন্ডারি হাঁকিয়ে তুলে নিলেন ক্যারিয়ারের প্রথম হাফ সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের হয়ে এর আগে প্রথম ইনিংসেই অর্ধশতক করেছিলেন নাসির হোসেন ও ফরহাদ রেজা। দুজনেরই ছিল অভিষেক ম্যাচ। অবশ্য ৫১ রানেই থামতে হয়েছে তাকে। নবম উইকেটে মিরাজের সঙ্গী হয়েছিলেন পেসার তাসকিন আহমেদ। তিনি অপূর্ব ধৈর্য্য দেখিয়ে সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছেন মিরাজকে। কিন্তু এ হারের দায় তো তাদের নয়!
সাকিবের বিদায়ের পর মাহমুদ উল্লাহর সঙ্গী হন মিরাজ। কিন্তু ৭ রান করেই রিয়াদ প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন। শেষ হয় ব্যাটসম্যানদের পালা। উইকেটে আসেন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। বল হাতে ৩ উইকেট নেওয়া ম্যাশ ব্যাটিংয়ে মিরাজকে সঙ্গ দেন কিছুক্ষণ। জুটিতে আসে ২২ রান। এরপর তাসকিন আহমেদের সঙ্গে ৯ম উইকেটে ৫৪ রানের জুটিতে আশার টানেলের শেষপ্রান্তে একটা আলোর বিন্দু জ্বলে উঠছিল। কিন্তু জয়ের বন্দরে পৌঁছার জন্য তা যথেষ্ট ছিল না। কারণ, ব্যাটসম্যানরাই যে খেলাটাকে শেষ করে দিয়ে এসেছেন!
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম ম্যাচে আজ ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ।বিস্তারিত পড়ুন

বিপিএলে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বরিশাল
বিপিএলের ফাইনালে শুরুতে ব্যাটিং করে রেকর্ড রান সংগ্রহ করে প্রথমবিস্তারিত পড়ুন

শেখ হাসিনার বাসভবন সুধা সদনেও আগুন
রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার ৫ নম্বর সড়কে আওয়ামী লীগ সভাপতিবিস্তারিত পড়ুন