সোমবার, আগস্ট ২৫, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

নামাজ পড়েই সময় পার করছেন মুজাহিদ

নিয়মিত নামাজ আদায়ের মধ্যদিয়ে অধিকাংশ সময় পার করছেন একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ। ফাঁসির প্রহর গণা সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর তুলনায় তিনি অনেকখানি দৃঢ় আছেন বলে কারাগার অভ্যন্তরীর একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।

এদিকে পরিবারের সদস্যরা চলে যাওয়ার পর থেকে কনডেম সেলে বিষণ্ণ হয়ে পড়েছেন এক সময়ের বাকপটু ও তীর্যক মন্তব্যের জন্য বহুল আলোচিত-সমালোচিত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। তার খাদ্য গ্রহণের মাত্রাও কমে গেছে অনেক খানি।

সূত্রটি জানায়, শুক্রবার দুপুরে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদকে সাধারণ বন্দির মতোই সাদা ভাত, সব্জি, মাছ ও ডাল সরবরাহ করা হয় নির্ধারিত সময়ে। মুজাহিদ খাবার গ্রহণ করেছেন কি না তা জানা না গেলেও সাকা চৌধুরী অধিকাংশ খাবারই ফেরত দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ আদালতে তাদের রিভিউ আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ার পর উভয়ের পরিবারের সদস্যরা ভিন্ন ভিন্ন সময়ে তাদের সাথে দেখা করেন।

বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মুজাহিদের সঙ্গে পরিবারের ১২ সদস্য দেখা করতে যায়। তারা হলেন- তার স্ত্রী তামান্না-ই-জাহান, বড় ভাই আলী আফজাল মোহাম্মদ খালেছ, ছোট ভাই ওজায়ের এম এ আকরাম, বড় ছেলে আলী আহম্মদ তাজদীদ, মেজ ছেলে আলী আহম্মদ তাহকিক, ছোট ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর, মেয়ে তামরিনা ‍বিনতে মুজাহিদ, বড় ছেলের স্ত্রী ফারজানা জেবিন, মেঝো ছেলের স্ত্রী নাসরিন কাকলি, ছোট ছেলের স্ত্রী সৈয়দা রুপাইদা, ভাগনে আ ন ম ফয়েজ হাদী সাব্বির ও স্বজন নুরুল হুদা।

বাবার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তার ছোট ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর বলেন, ‘তিনি মানসিকভাবে দৃঢ় আছেন। সুস্থ আছেন। আমরা তার সঙ্গে দেখা করেছি। তিনি আমাদের বলেছেন, ভয় করো না। ফাঁসি হলেও ইসলামের আন্দোলন চলবে।’ তবে তার দল সম্পর্কে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি বলে জানান তার ছেলে আহমেদ মাবরুর।

২০১৩ সালের ১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মুজাহিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছিলেন। ওই রায় চ্যালেঞ্জ করে মুজাহিদের আইনজীবীরা সর্বোচ্চ আদালতে গেলে সর্বোচ্চ আদালতও ট্রাইব্যুনালের রায় বহাল রাখেন।

তবে প্রসিকিউশনের আনা সাতটি অভিযোগের মধ্যে ট্রাইব্যুনাল তাকে তিনটিতে মৃত্যুদণ্ড দিলেও আপিল বিভাগ শুধুমাত্র ষষ্ঠ অভিযোগে অর্থাৎ বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে ট্রাইব্যুনালের রায় বহাল রাখেন।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর সর্বোচ্চ আদালতের এই রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশের পর দণ্ড থেকে বাঁচতে মুজাহিদের সামনে খোলা ছিল রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদনের পথ। তাও গতকাল বন্ধ হয়ে যায় আপিল বিভাগের রায়ে। এখন রাষ্ট্রপতির ক্ষমাই তার বাঁচার একমাত্র পথ। কিন্তু সেই বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি মুজাহিদ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা