মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

নিখোঁজ স্বামীকে অক্ষত উদ্ধারের দাবীতে স্ত্রীর সাংবাদিক সম্মেলনের পর আজ অস্ত্রসহ উদ্ধার

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ শহরের হামদহ খন্দকার পাড়ার নিখোঁজ শিক্ষক মিনারুল ইসলামকে (৩০) অস্ত্রসহ আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার ভোর রাতে শহরের বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। তিনি সদর উপজেলার খামারাইল গ্রামে মৃত ইউসুচ আলী খন্দকারের ছেলে। ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হরেন্দ্রনাথ সরকার জানান, বৃহস্পতিবার ভোর রাতে ঝিনাইদহ সদর থানার পুলিশের নিয়মিত টহল দল টার্মিনাল এলাকায় টহল দিচ্ছিল। এসময় টার্মিনাল এলাকায় মিনারুল ইসলামকে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে তাকে আটক করা হয়।

পরে তার কাছে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করে একটি দেশীয় তৈরি শাটারগা। উল্লেখ্য পুলিশ পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর নিখোঁজ স্কুল শিক্ষক মিনারুল ইসলাম (৩৫) কে অক্ষত অবস্থায় পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার আকুতি জানিয়েছেন তার স্ত্রী মোছাঃ মেহেরুন নেছা মেরী। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবে এক জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি ঝিনাইদহ পুলিশ প্রশাসনের প্রতি এই দাবী করেন।

ঝিনাইদহ লিড ইন্টারনেশনাল স্কুলের শিক্ষক মিনারুল ইসলাম ঝিনাইদহ সদর উপজেলার খামারাইল গ্রামের মৃত ইউনুস আলী খোন্দকারের ছেলে। গত ৩০ জুলাই রাত ৩টার দিকে ঝিনাইদহ শহরের হামদহ খোন্দপাকার পাড়া থেকে পোশাক পরিহিত পুলিশ সদস্যরা তাকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। সাংবাদিক সম্মেলনে নিখোঁজ স্কুল শিক্ষক মিনারুলের মা সুফিয়া খাতুন, শ্বাশুড়ি সেলিনা খাতুন, ভাই রোকনুদ্দীন, বড় বোন লিপি খাতুন, খামারাইল গ্রামের মাতুব্বর আক্কাচ আলীসহ অর্ধশত নারী পুরুষ উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিক সম্মেলনে স্ত্রী মোছাঃ মেহেরুন নেছা মেরী লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করেন তার স্বামী মোঃ মিনারুল ইসলাম হতদরিদ্র একটি পরিবারের সন্তান। ছোট বেলায় এতিমখানায় থেকে পড়ালেখা করেছেন।

পরবর্তীতে ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে সেখানে পড়ালেখা শেষ করে ঝিনাইদহ শহরে একটি কেজি স্কুলে শিক্ষকতা করছিলেন। স্ত্রী মোছাঃ মেহেরুন নেছা মেরী দ্ব্যর্থহীন ভাবে জানান, আমার স্বামী কোনো রাজনীতি করেন না। তিনি হতদরিদ্র পরিবারে সন্তান হওয়ায় জীবনে কঠিন যুদ্ধ করেছেন। বিসিএস পরীক্ষা দেওয়া ও নানা স্থানে চাকরীর জন্য তার স্বামী সর্বদা ব্যস্ত থাকতেন। লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, গত ৩০ জুলাই রাত ৩ টার দিকে আমাদের ভাড়া বাসায় পুলিশ পরিচয়ে ১৫ থেকে ২০ জন ব্যক্তি প্রবেশ করেন। তারা ভেতরে প্রবেশ করে আমার স্বামীর হাত ধরে বাইরে আসতে বলেন।

এরপর তারা ঘরে থাকা আলমিরা থেকে বিসিএস দেওয়ার জন্য সংগ্রহ করা একটি গাইড বই নিয়ে যায়। যারা এই অভিযানে অংশ নেন তাদের কোমরে পিস্তল ও ওর্য়ালেস সেট ছিল। বেশির ভাগ সাদা পোশাকে থাকলেও ৩/৪ জন পুলিশের পোশাক পরে ছিলেন। বাসার বাইরে চারটি গাড়িতে আসা ওই লোকগুলো আমার স্বামীকে জোর করে উঠিয়ে নিয়ে শহরের দিকে চলে যায়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর পদ হারালেন গাজীপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি

ধর্ষণের অভিযোগ ওঠার পর সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে গাজীপুর জেলা ছাত্রদলেরবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা উত্তর সিটির সাবেক মেয়র আতিকুল গ্রেপ্তার

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে রাজধানীরবিস্তারিত পড়ুন

  • ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক
  • ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
  • অবৈধভাবে ভারত যাওয়ার সময় ওএসডি হওয়া যুগ্ম সচিব আটক
  • সারজিস আলম: দেশের সিস্টেমগুলোতে ক্যান্সার ধরেছে
  • জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক
  • নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন
  • হত্যাকাণ্ডসহ সব অনভিপ্রেত ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • রাজধানীর শনির আখড়া ও ধনিয়ায় গুলিবিদ্ধ ৬
  • বিমানের লাগেজ থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার
  • মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্রের ছবি তোলায় শিক্ষকের কারাদণ্ড
  • বেনজীরের ঢাবি’র পিএইচডি ডিগ্রি বাতিলের প্রস্তাব
  • মতিউর গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে দেশেই আছেন