সোমবার, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

নিজেকে খুশি রাখুন

ভালো থাকতে আমরা সবাই চাই। কিন্তু নিজেকে ভালো রাখতে গিয়ে চারপাশের মানুষগুলোর গতিবিধি আর চিন্তা-চেতনাকেই যে প্রভাবিত করতে হবে সেটাই বারবার ভেবে বসি আমরা। কিন্তু আসলেই কি তাই? নিজের সুখ কি কেবল অন্যকে বদলালেই পাওয়া যায়? না, যায়না। আর তাই নিজেকে বদলে নিন। জীবনের প্রতি নিজের দৃষ্টিভঙ্গীকে পাল্টে নিয়ে সেই স্থানে পৌঁছে যান যেখানে আপনাকে খুশি করতে আর কাউকে দরকার হবেনা। আপনি নিজেই নিজেকে ভালো রাখতে পারবেন শতভাগ। কী করে? চলুন জেনে আসি।

একলা থাকার অভ্যাস করুন

একলা থাকা মানেই কি সবার কাছে থেকে দূরে চলে যাওয়া? তা কিন্তু নয়। নিজেকে এমনভাবে আত্মনির্ভর করে তুলুন যাতে করে মানসিক বা আর্থিকভাবে আপনার সমস্ত দরকার আপনি নিজেই পূরণ করতে পারেন। এতে করে অন্যদের কাছ থেকে চাওয়া কমে যাবে আপনার। তাদেরকে ছাড়াই ভালো থাকতে পারবেন আপনি। আর কাউকে ছাড়া ভালো থাকতে পারার অর্থ হচ্ছে নিরপেক্ষভাবে সেই মানুষ ও তার সাথে থাকা সম্পর্ক নিয়ে ভাবতে পারা। জীবনে যাদের দরকার নেই তাদেরকে বাদ দিয়েও খুশি থাকতে পারা। একলা থাকার অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে নিজের ভালোলাগাকে আরো একটু বেশি প্রাধান্য দিতে পারবেন আপনি। অন্য কেউ নয়, তখন আপনার নিজের জীবনের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে কেবল আপনার হাতে। অন্য কারো আচরণ তখন আর কষ্ট দেবে না আপনাকে ততটা। প্রভাবিত করবে কম। আর সেই পরিস্থিতিতেই আপনাকে যে বা যারা ভালোবাসবে তাদেরকে সাথে নিয়ে জীবনকে আরো ভালোভাবে কাটিয়ে দিতে পারবেন আপনি।

নিজেকে মূল্যায়ন করুন

খুশি থাকার আরেকটি বড় চাবিকাঠি হচ্ছে নিজেকে বিশ্বাস করা। আর এই বিশ্বাসের জন্যে সবচাইতে দরকারি ব্যাপারটি হচ্ছে নিজেকে জানা। কোন ব্যাপারে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগে থাকলে নিজেকে যাচাই করুন। আপনি যা ভাবে, যতটা জানেন বা যে পরিস্থিতিতে আছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্তটি কি সঠিক? কেন আপনি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন? অন্য কোন মানুষের কারণে? তাহলে সেই বিষয়টি মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিয়ে আপনি কী ভাবছেন বা আপনি কী করতে চান সেটাই ভাবুন। সেটাকেই মূল্য দিন। এই যেমন- কোথাও বেড়াতে যেতে মন চাইছে। অথচ কেউ কী মনে করবে সেটা ভেবে বাড়ির বাইরে যাচ্ছেন না? অন্যের জন্যে এতটা ভাবনা বন্ধ করুন। নিজের জন্যে ভাবুন। অন্যকে যতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন নিজেকেও ততটা দিন। সাথের বন্ধু আপনার সাথে যেতে না করে দিল তারমানে এই না যে আপনি যাবেননা। যদি যেতে ইচ্ছে করে তাহলে যাবেন। কিন্তু বন্ধুর জন্যে আটকে থাকবেননা। বিশ্বাস রাখুন নিজের ওপর। আপনার বন্ধুটি সাথে গেলে যতটা খুশি আপনি হতেন, একলা গেলেও ভ্রমণে ততটাই আনন্দ পাবেন। অন্যের জন্যে নিজেকে ভোগানোর কোন মানে নেই।

তাই, একলা থাকতে শিখুন। আনন্দে থাকুন। তবে এর মানে এই নয় যে সবার থেকে আলাদা হয়ে যাবেন আপনি। সমাজে বাস করতে হলে মানুষ আর ননারকম সম্পর্কে আপনাকে থাকতেই হবে। সেগুলোকে সাথে নিয়েই বাস করুন। কিন্তু নিজেকে এতটাই স্বনির্ভর করে তৈরি করুন যাতে করে এই মানুষ আর সম্পর্কগুলো না থাকলেও একলাই খুশি থাকতে পারেন আপনি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?

বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন

ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ

চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন

  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বাসি দই ও পান্তা ভাতের আশ্চর্যজনক উপকারিতা
  • স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজি হলো লাউ
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪৩ ডিগ্রিতে
  • যেসব অঞ্চলে টানা ৩ দিন ঝড়বৃষ্টি
  • ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম
  • গরমে চুলের যত্ন নেবেন কীভাবে?
  • একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়