”নিজের মেয়ের সহযোগিতায় প্রতিবেশী শিশুকে ধর্ষণ”

সাভারে সৎ মেয়ের সহযোগিতায় প্রতিবেশী শিশুকে (১২) ধর্ষণের অভিযোগে বাবাসহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
সাভার পৌর এলাকার নামাগেণ্ডা মহল্লার পদ্মা কলোনি থেকে শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন- ধর্ষণের সহযোগিতাকারী সৎ মেয়ে কামনা (১৭), বাবা সুরুজ মিয়া (৩০) ও প্রতিবেশী সুমন হোসেন (২৮)। এদের মধ্যে কামনা একটি সোয়েটার কারখানায় চাকরি করে, সুরুজ মিয়া রিকশা চালক এবং সুমন গ্রিলের দোকানে কাজ করেন। তাদের সবার বাড়ি ঢাকার ধামরাই উপজেলার সুয়াপুর গ্রামে। সাভারে তারা ভাড়া থাকে।
নির্যাতিতা শিশু জানায়, দুপুরে সে বাসায় একা ছিল। এ সময় প্রতিবেশী কামনা তাকে নিজেদের ঘরে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তাকে জোর করে বিছানায় থাকা সৎ বাবা সুরুজ মিয়ার কাছে শুইয়ে দেয়। শিশুটি বাধা দিতে চাইলে কামনা তাকে চেপে ধরে এবং সুরুজ মিয়া তাকে ধর্ষণ করে। চিৎকার দিতে চাইলে কামনা শিশুটির মুখ চেপে ধরে।
পাশের ঘরের এক নারী বিষয়টি বুঝতে পেরে এলাকাবাসীকে খবর দেয়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধার করে এবং কামনা ও সুরজকে আটক করে। এ সময় তারা গ্রিল মিস্ত্রী সুমন মিয়ার কথা ফাঁস করে দেয়। এর আগে পহেলা বৈশাখে সুমন মিয়া ওই শিশুটিকে ধর্ষণ করেছে বলেও জানায় কামনা।
পরে বিষয়টি সাভার মডেল থানায় জানানো হলে রাত পৌনে ১২টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে শিশুটিকে উদ্ধার করে। এ ছাড়া ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত তিনজনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম কামরুজ্জামান বলেন, ‘ধর্ষণে জড়িতদের আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া মেডিকেল পরীক্ষার জন্য শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে।’
এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় মামলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন