নিজ বাসার প্রহরীর হাতেই প্রাণ গেল ডিআইজির ছেলের!

পুলিশের উপমহাপরিদর্শকের (ডিআইজি) ছেলেকে হত্যা করেছেন একজন প্রহরী। হত্যার দায় স্বীকার করা সেই প্রহরীকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার ভোরে পাকিস্তানের করাচির ডিফেন্স হাউজিং অথরিটি (ডিএইচএ) এলাকায় ডিআইজির বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
পাকিস্তানের দৈনিক ডন অনলাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পেশোয়ারের ডিআইজি (অনুসন্ধান ও তদন্ত) সাহাব মাজহার ওয়ালির ওই বাড়িতে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন পুলিশ সদস্য ফকির মোহাম্মদ। তিনিই ডিআইজির ছেলে উমায়ের সাহাবকে (২৭) হত্যা করেছেন। দুজনের ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে উমায়েরকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন ফকির মোহাম্মদ। এই হত্যাকাণ্ডের পর ফকির মোহাম্মদ একটি কক্ষে গিয়ে দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দেন। পরে পুলিশ গিয়ে দরজা ভেঙে তাঁকে আটক করে।
পুলিশ জানিয়েছে, ফকির মোহাম্মদ পুলিশের কাছে ঘটনার দায় স্বীকার করেছেন। তিনি পুলিশকে বলেছেন, তিনি উমায়েরের মায়ের কাছে দুই লাখ রুপি চেয়েছিলেন গ্রামের বাড়িতে তাঁর পরিবারের কাছে পাঠানোর জন্য। ওই অর্থ চাইতে তিনি উমায়েরের মায়ের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এ সময় উমায়ের তাঁকে বাধা দেন। এ সময় দুজনের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। একপর্যায়ে ফকির মোহাম্মদ উমায়েরের গলায় ফাঁস লাগিয়ে দেন এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। ঘটনার পর পুলিশ ওই বাড়িতে যায়। একটি কক্ষের দরজা ভেঙে তাঁকে আটক করা হয়।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা ডন নিউজকে বলেন, ফকির মোহাম্মদের বাড়ি সিন্ধু প্রদেশের কাশমোর এলাকায়। তিনি ডিআইজির বাড়িতে ছয়-সাত মাস ধরে নিরাপত্তা প্রহরীর দায়িত্বে কর্মরত ছিলেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন