নিষেধাজ্ঞা উঠতেই জাল নিয়ে নদীতে জেলে

ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা ও বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পদ্মা নদী বেষ্টিত পাবনার সুজানগর উপজেলার মৎস্যজীবীদের মধ্যে ফিরে এসে প্রাণচাঞ্চল্য।
গতকাল বুধবার নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নৌকা, জাল নিয়ে মাছ শিকারে মেতে উঠেছে মৎস্যজীবীরা।
সুজানগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মুস্তারিনা আফরোজ জানান, এ অঞ্চলে প্রায় দুই হাজার ৯০০ নিবন্ধনকৃত মৎস্যজীবী রয়েছে। সরকারিভাবে পাবনা অঞ্চল ইলিশ অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা না থাকায় নিষেধাজ্ঞার সময় এ অঞ্চলের মৎস্যজীবীদের জন্য সরকারি বরাদ্দ ছিল না।
মৎস্য কর্মকর্তা আরো জানান, ইলিশ মাছের প্রজনন মৌসুমে ইলিশের প্রজনন নির্বিঘ্ন করতে নিষেধাজ্ঞা চলাকালে উপজেলা মৎস্য কার্যালয়, উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও র্যাবের সহযোগিতায় এ অঞ্চলে ২৯টি অভিযান চালানো হয়। এর মধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত ১১টি অভিযান চালান।
অভিযানে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার করায় ৪২ জনকে এক বছর করে কারাদণ্ড, চারজনকে পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা বরা হয়। এ ছাড়া এই সময়ে ৬৮৬ কেজি ইলিশ ও ৩৯ লাখ ১৩ হাজার টাকার মূল্যের চার লাখ চার হাজার মিটার জাল জব্দ করা হয়।
তবে পাবনা অঞ্চলের মৎস্যজীবীরা বলেন, নিষেধাজ্ঞা চলাকালে তাদের জন্য সরকারি বরাদ্দ ছিল না। আবার তারা মাছও ধরতে পারেননি। ফলে তাদের কষ্ট করে চলতে হয়েছে। আবার অনেকেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার করেছে। মৎস্যজীবীরা আগামী বছরগুলোতে সরকারি বরাদ্দের দাবি জানান।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েলের “১২ দিনের যুদ্ধ” থেমেছে, কিন্তু ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মানুষেরবিস্তারিত পড়ুন

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন করে উচ্ছৃঙ্খল আচরণবিস্তারিত পড়ুন

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে চাঁদাবাজির মামলার স্বাক্ষীকে হত্যার হুমকি ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন