নিহত দুই পুলিশ কর্মকর্তার পারিবারিক ও কর্মজীবন
রাজধানীর গুলশানে জিম্মি সংকটের ঘটনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে এখন পর্যন্ত দুই পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। তারা হলেন, ডিবির সহকারী কমিশনার রবিউল ইসলাম এবং বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সালাহউদ্দীন আহমদ খান। এক নজরে জেনে নেই এই দুই পুলিশ কর্মকর্তার পারিবারিক ও কর্মজীবন।
গুলশানের আর্টিসান রেস্তেরাঁয় গোলাগুলিতে গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার রবিউল ইসলাম আহত হয়েছেন এমন খবরে সাভার থেকে রওনা দেন তার পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের অন্যদের সঙ্গে ছিলেন রবিউলের সাত বছরের সন্তান ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী। কিন্তু মাঝপথেই তাদের কাছে আসে রবিউলের মৃত্যুর খবর।
৩০তম বিসিএসের মাধ্যমে পুলিশের যোগ দেয়া রবিউলের গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জের কাটিবাড়ি। তিনি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উত্তর বিভাগের মাদক উদ্ধার টিমে কর্মরত ছিলেন বলে জানান তার সহকর্মীরা। কিন্তু আর্টিসান রেস্তোরাঁয় সন্ত্রাসীরা জিম্মি করেছে নিরপরাধ মানুষকে এমন খবরে অন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের সাথে রবিউলও ছুটে যান সেখানে।
আর্টিসান রেস্তোরাঁর সেই অভিযানে নিহত হন আরো এক পুলিশ কর্মকর্তা বনানী থানার ওসি সালাহউদ্দীন আহমদ খান। অভিযানের শুরুর দিকেই এই পুলিশ কর্মকর্তা সন্ত্রাসীদের ধরতে এগিয়ে গিয়েছিলেন রেস্তোরাঁর একেবারে কাছে।
এসময় সন্ত্রাসীদের ছোঁড়া গুলিতে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। গোপালগঞ্জের অধিবাসী সালাহউদ্দীন এর আগে রাজধানীর সূত্রাপুর, কোতোয়ালী, মিরপুরসহ বেশকটি থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বছর খানেক আগে বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব নেন তিনি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. সারোয়ার জাহানবিস্তারিত পড়ুন
আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন
নারায়নগঞ্জে কোটা আন্দোলনকারীর উপর আক্রমন
নিজস্ব প্রতিবেদক : নারায়নগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এলাকায় কোটা আন্দোলনকারী সংগঠকবিস্তারিত পড়ুন