নেইমারদের ফুটবলে ফিরল ৫৮`র ফরমেশন
দু’সপ্তাহ টানা অনুশীলন করার পর প্রথম পরীক্ষায় বসল ব্রাজিলের অলিম্পিক ফুটবল দল। নেইমার অ্যান্ড কোং তাতে দারুণভাবে সফল। জাপানকে প্রস্তুতি ম্যাচে ২-০ হারানোর পর আলোচনা শুরু হয়েছে অলিম্পিক দলের কোচ রোজেরিও মিকালের ফরমেশন নিয়ে।
যে ফরমেশনে ব্রাজিল ১৯৫৮ বিশ্বকাপ জিতেছিল, সেই ৪-২-৪ ফরমেশন দেখা গেল নেইমার, গাব্রিয়েল জেসাসদের খেলায়। ব্রাজিল প্রথমে এগিয়ে গিয়েছিল গাব্রিয়েল বার্বোসার গোলে। যিনি বিখ্যাত গাবিগোল নামে।
পরে ২-০ করেন মার্কুইনহোস। নেইমার দলে থাকা সত্ত্বেও গাবিগোল যথেষ্ট উন্মাদনা তৈরি করছেন ভক্তদের মধ্যে। অলিম্পিক দলের হয়ে ছ’টি ম্যাচে সাত গোল হয়ে গিয়েছে সান্তোসের এই ফরোয়ার্ডের। মিকালের এই ব্রাজিল দলে চার ফরোয়ার্ড- নেইমার, গাবিগোল, গাব্রিয়েল জেসাস এবং লুয়ান।
নেইমার, গাব্রিয়েল জেসাস এবং গাবিগোলই প্রধান তিন ফরোয়ার্ড এবং এই তিনজন নিজেদের মধ্যে বারবার জায়গা বদল করেছেন জাপানের বিরুদ্ধে। সৃষ্টিশীল এই তিনজনের ক্রমাগত পজিশন বদল সামলাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন জাপানিরা। লুয়ানকে প্রথমে মিকালে নামিয়েছিলেন মিডফিল্ডেই।
পরে তাকে অল্প সময়ের জন্য চতুর্থ ফরোয়ার্ড করে দেন মিকালে। ’৫৮ বিশ্বকাপে মারিও জাগালো খেলতেন চতুর্থ ফরোয়ার্ড হিসেবে। রিও অলিম্পিকে এই ৪-২-৪ ফরমেশন হতে পারে মিকালের ‘প্ল্যান বি’। বিশেষ করে যে সব দল বেশি রক্ষণাত্মক খেলবে তাদের বিরুদ্ধে।
১২টি অলিম্পিকে খেলেও এখনও সোনা জেতেনি ব্রাজিল। পাঁচবারের বিশ্বকাপজয়ীদের কাছে এবার ঘরের মাঠে অলিম্পিকে সোনা জেতার চ্যালেঞ্জ। মরিয়া কোচ মিকালে নেইমার-গাবিগোলদের নিয়ে তৈরি থাকছেন অতীতের সোনা ফলানো ফর্মেশন নিয়েও।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন