রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

‘নৌ ধর্মঘটের সমাধান দু-একদিনের মধ্যেই’

নৌ-পরিবহন শ্রমিক ও মালিকদের মধ্যকার সঙ্কট দু-একদিনের মধ্যে সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৬তম বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি কাঠামো নির্ধারণের দাবি যৌক্তিক। বেতন বৃদ্ধি ও মজুরি কাঠামো নির্ধারণের এ দাবিও দীর্ঘদিনের। আইন অনুযায়ী প্রতি পাঁচ বছর পর বেতন কাঠামো নির্ধারণের কথা। কিন্তু সাত বছর পার হলেও মালিকরা শ্রমিকদের এ দাবি পূরণ করেননি।

তিনি বলেন, মালিকরা বারবার সময় নিয়েও শ্রমিকদের দাবিকে গুরুত্ব দেননি। তাদের (শ্রমিক প্রতিনিধি) নিয়ে বৈঠকে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের বিষয়েও মালিকরা রাজি হননি। এ অবস্থায় শ্রমিকদের ডাকা এ ধর্মঘটে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন নৌ-যাত্রীরা।

দেশের স্বার্থের কথা চিন্তা করে দ্রুত এ সমস্যার সমাধানের জন্য মালিকদের প্রতি আহ্বান জানান নৌ পরিবহনমন্ত্রী। যদিও সকালে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, সারা দেশে চলমান নৌযান ধর্মঘটে সমাধানে সরকারের কিছু করার নেই। তখন তিনি বলেন, ‘ধর্মঘটের বিষয়ে সমাধান মালিক-শ্রমিকদের করতে হবে। সরকার কেবল মধ্যস্থতা করতে পারে।’

জাতীয় সংসদের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এতে সভাপতিত্ব করেন।

কমিটির সদস্য নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, এম আব্দুল লতিফ, রণজিৎ কুমার রায়, মো. আনোয়ারুল আজীম ও মমতাজ বেগম বৈঠকে অংশ নেন।

বৈঠকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)-এর কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বিআইডব্লিউটিএ’র তত্ত্বাবধানে মংলা-ঘষিয়াখালী নৌপথ খনন ও চালুকরণের বিষয়ে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। চ্যানেলটির উল্লেখযোগ্য খনন কাজ সম্পন্ন হলেও উভমুখী জোয়ারের কারণে দ্রুত পলি ভরাট বন্ধ করার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহায়তায় মংলা-ঘষিয়াখালী চ্যানেলের খননকাজ চলমান রাখার বিষয়ে সুপারিশ রাখা হয়েছে।

বৈঠকে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আওতাধীন ২৩টি স্থলবন্দরের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করা হয়েছে। এ ছাড়া, প্রতিবেশী দেশসমূহের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের অগ্রগতি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ভারত, নেপাল ও ভুটানকে ট্রানজিট সুবিধা দিলে এবং মোটরযান চুক্তির আওতায় ক্রমান্বয়ে বাণিজ্য বৃদ্ধি পেলে সরকারি রাজস্ব বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে বলে বৈঠকে আশা প্রকাশ করা হয়।

বেনাপোল স্থলবন্দরে যাত্রী চলাচলের সুবিধার্থে একটি আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ও বাস টার্মিনাল নির্মাণ, বেনাপোল স্থলবন্দর, ভোমরা স্থলবন্দর, বুড়িমারী স্থলবন্দর ও আখাউড়া স্থলবন্দরে অটোমেশন সিস্টেম স্থাপন সম্পর্কে বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছে।

২০৩০ সালের মধ্যে সকল স্থলবন্দরের অবকাঠামো নির্মাণ ও আধুনিকীকরণের কর্মকৌশল ও বাস্তবায়ন পরিকল্পনা গ্রহণের বিষয়ে বৈঠকে অবহিত করা হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ ও জরুরি স্থানান্তরের জন্য রবিবার দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে নতুন সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল।বিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

ঢাকা কলেজের বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার সংঘর্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • শাকিব: আমার ক্যারিয়ারের সব বিগ হিট সিনেমা ঈদ ছাড়াই এসেছে
  • এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১% মানুষ, সংস্কার শেষে ৬৫.৯%
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের সংঘর্ষ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ১০ মৃত্যু
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার পরামর্শ কমিশনের
  • দেশের সংকটে যে সমাধান দেখছেন তারেক রহমান
  • যে কারণে প্রতিমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • ‘হেফাজতের আপত্তির মুখে’ নারায়ণগঞ্জে লালন মেলা বন্ধ
  • স্বর্ণের দামে ফের বড় লাফ, এগোচ্ছে নতুন রেকর্ডের দিকে
  • টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
  • রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
  • যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা