বুধবার, জানুয়ারি ১, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা: ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা গুরুত্বপূর্ণ

ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো বড় দেশগুলোর সঙ্গে বৈদেশিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ মিলনায়তনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত জাতীয় সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘‘ভারত ও চীনের মধ্যে সংঘাত আছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে এক ধরনের সখ্যতা আছে। আবার এই ৩টি দেশের সঙ্গে আমাদের ভালো সম্পর্কটা রাখাটাও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, প্রতিটি দেশে বাংলাদেশের স্বার্থ আছে। আমাদের মনে রাখতে হবে- ভারত ও চীনের এত শত্রুতার মধ্যেও তাদের বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।’’

তৌহিদ বলেন, ‘‘আমাদের আরেকটি স্বার্থ আছে তা হলো- আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমরা যেহেতু প্রধান প্লেয়ার না। তাই আমাদেরকে এক ধরনের ভারসাম্য বজায় রেখে চলতে হবে। এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’’

মিয়ানমার ইস্যুতে তিনি বলেন, “মিয়ানমারের চারপাশে স্থল সীমান্ত থাকা দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল থাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ব্যাংককে আমি গিয়েছিলাম। সেখানে মূল আলোচনায় ৩টি বিষয় ছিল। সেগুলো হলো- সীমান্ত, মাদক ও অন্যান্য অপরাধ এবং মিয়ানমারের ভবিষ্যৎ কী হবে। রোহিঙ্গাদের কথা বলা ছিল না।”

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “তিনি আমন্ত্রণ পেয়ে বলেছিলেন মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের স্বার্থ ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না করে এই ৩টি জিনিসের সমাধান করতে পারবেন না। এটি অনানুষ্ঠানিক আলোচনা ছিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।”

অন্যান্য চারটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘‘এখানে যদি তাদের সমস্যার সমাধান আপনারা না করেন, তাহলে সমস্যার সমাধান হবে না। তাদের জনতাত্ত্বিক অবস্থান অনুযায়ী অন্তত ২ লাখ তরুণ-তরুণী আছে। তারা আলো দেখার সুযোগ পাচ্ছেন না। তারা হতাশায় নিমজ্জিত। ফলে তারা হতাশাজনক কাজ করছে- যা বাংলাদেশসহ প্রত্যেকটি দেশেরই ক্ষতি হবে। ইতোমধ্যে তার লক্ষণও দেখা গেছে। নৌকায় মানুষ সেখানে পৌঁছে যাচ্ছে “

উপদেষ্টা তৌহিদ বলেন, “আমাদের দেশের স্বার্থ আমাদেরকে দেখতে হবে। আমাদের স্বার্থ হচ্ছে মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। এখন তো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কথা বলতে পারছি না। কার সঙ্গে কথা বলব? এটা নিয়েও তো সমস্যা আছে।”

তিনি বলেন, “অতীতে যে অঞ্চলগুলো থেকে রোহিঙ্গারা বিতাড়িত হয়েছেন, আরাকান আর্মির সময়েও তারা বিতাড়িত হচ্ছেন। সেখানে তো মিয়ানমার রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব নেই। এমতাবস্থায় আগামী ২ থেকে ৬ মাসের মধ্যে কাউকে ফেরত পাঠাতে পারব এমন আশাও করতে পারছি না। কিন্তু, শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলে তাদেরকে অবশ্যই ফেরতের ব্যবস্থা করতে হবে। না হলে কারও শান্তি থাকবে না- এটি তাদেরকে স্পষ্ট করে বলেছি।”

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

থার্টি ফাস্ট নাইটে আতশবাজি, পটকা ফোটালে জেল-জরিমানা

থার্টি ফাস্ট নাইট উদযাপন উপলক্ষে আতশবাজি, পটকা ফোটানো ও ফানুসবিস্তারিত পড়ুন

টানা ৩ দিন কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা

আগামী ৩ দিন সারা দেশের রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে বলেবিস্তারিত পড়ুন

রিজভী: সংবিধান বাতিল করলে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা হবে

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, “একটি জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

  • মোহাম্মাদপুরে ছুরিকাঘাতে তরুণের মৃত্যু
  • জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ, মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন গঠন 
  • কমলাপুর রেলস্টেশনের মনিটরে অশ্লীল ভিডিও, তদন্ত কমিটি গঠন
  • প্রেস সচিব: জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরি করবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
  • উপদেষ্টা: নদী বাঁচাতে প্রয়োজনে দু–চারটা শিল্পকারখানা বন্ধ করে দেব
  • গভর্নর: রিজার্ভ এখন ২০ বিলিয়নের ওপরে
  • ৩১ ডিসেম্বর প্রকাশ হবে ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’
  • গাজীপুরে ওষুধ কারখানায় কেমিক্যাল ভর্তি ড্রাম বিস্ফোরণ, ৪ শ্রমিক দগ্ধ
  • দ্বৈত পাসপোর্টধারীদের রাজনীতিতে নিষিদ্ধের প্রস্তাব
  • দক্ষিণ কোরিয়ায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৬২
  • অস্ট্রেলিয়ার সৈকতে ২ মেয়েকে বাঁচাতে গিয়ে বাংলাদেশি দম্পতির মৃত্যু