সোমবার, অক্টোবর ৬, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের স্বীকার সোহাগী জাহান তনু

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের শিক্ষার্থী সোহাগী জাহান তনুর রহস্যজনক মৃত্যুর একমাস পর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের এক কর্মকর্তা এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে বর্ণনা করেছেন।

কুমিল্লা সেনানিবাসের মধ্যে যে জায়গার তনুর মৃতদেহ পাওয়া যায়, সে জায়গা ঘুরে এসে সিআইডি তদন্ত দলের কর্মকর্তা নাজমুল করিম খান সাংবাদিকদের বলেন, এখন পর্যন্ত তদন্তে তাদের মনে হচ্ছে তনুকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।

মি খান বলেন, তাদের ধারণা তনুর মৃতদেহ যেখানে পাওয়া গিয়েছিলো সেখানে তাকে হত্যা করা হয়নি। তিনি বলেন, অন্য জায়গায় হত্যা করে মৃতদেহ সেখানে ফেলা যাওয়া হয়।

সিআইডি ঐ কর্মকর্তা বলেন, তনুর প্রথম ময়না তদন্তের রিপোর্টে তারা সুনির্দিষ্ট কোনো দিক নির্দেশনা পাননি – দ্বিতীয় রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছেন তারা।

কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকায় যেখান থেকে সোহাগী জাহান তনুর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল, সিআইডি দল সেই এলাকা ঘুরে দেখার পাশাপাশি বিভিন্ন লোকজনের সাথে কথা বলেছে।

কুমিল্লা সেনানিবাসে বসবাসকারী তনুর পরিবারের সাথে পরিচিতদের সাথেও কথা বলেছে সিআইডি।

এই তদন্ত দলের প্রধান এবং সিআইডি’র সিনিয়র কর্মকর্তা আব্দুল কাহার আকন্দ বলেন, ঘটনাটিকে ঘিরে যে সব বক্তব্য বা অভিযোগ এসেছে তার সব তারা খতিয়ে দেখছেন।

তবে তদন্ত কোন পর্যায়ে রয়েছে, অগ্রগতিই বা কতটা হচ্ছে এসব প্রশ্নে তিনি কিছু বলতে চাননি।

তনুর বাবা ইয়ার হোসেন বলেন, মৃত্যুর এক মাস পরেও তদন্তে অগ্রগতির কোন খবর না পেয়ে তাদের হতাশা বাড়ছে।
মঙ্গলবার যখন সিআইডির উচ্চ পর্যায়ের দল তার সাথে কথা বলে, সেসময় তদন্তের অগ্রগতি জানতে চাইলে সুনির্দিষ্ট কোন জবাব তিনি পাননি।

সিআইডি পুলিশ দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছে, কিন্তু চিকিৎসকরা বলেছেন ঐ রিপোর্ট পেতে আরও সময় প্রয়োজন।

সোহাগী জাহান তনুর মৃতদেহের প্রথম ময়নাতদন্তের রিপোর্ট চূড়ান্ত হয়েছিল সপ্তাহ তিনেক আগে। তখন চিকিৎসকরা এবং পুলিশ জানিয়েছিল, ময়নাতদন্তের ঐ রিপোর্টে তনুকে ধর্ষণের কোন আলামত পাওয়া যায়নি। তাতে তাঁর মৃত্যুর কারণও জানা যায়নি।

এরপর আদালতের অনুমতি নিয়ে কবর থেকে তনুর মৃতদেহ তুলে দ্বিতীয় দফা ময়নাতদন্ত করা হয়। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান কামদা প্রসাদ সাহা বলেছেন, দ্বিতীয়-দফা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট চূড়ান্ত হতে আরও সময় প্রয়োজন।

গত ২০শে মার্চ কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা থেকে তনুর মৃতদেহ পাওয়ার পর সারাদেশে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি হয়।
তনুকে হত্যার অভিযোগে মামলায় এখনও কেউ আটক হয়নি। পুলিশ বলেছে,সুনির্দিষ্টভাবে কাউকে চিহ্নিত করার পরই আটকের প্রশ্ন আসবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭

যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে একটি ক্যাথলিক স্কুলে জানালা দিয়েবিস্তারিত পড়ুন

  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে