পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন না পেয়ে কান্না, ৩০ শিশু অসুস্থ
ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন না পেয়ে কান্নাকাটি করে ৩০ শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
শুক্রবার ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক (জিলা স্কুল) ও সরকরি বালিকা উচ্চ-বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
স্কুল সূত্র জানায়, শুক্রবার সকালে এ দুই স্কুলে তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। দুই শিফটে ৫শ’ আসনে দুই সহস্রাধিক শিশু ভর্তি যুদ্ধে অংশ নেয়। কিন্তু প্রশ্ন কমন না পরায় পরীক্ষা শেষে হল থেকে বেরিয়ে শিশুরা কান্নায় ভেঙে পড়ে।
এ সময় ৩০ শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে। এদের মধ্যে গড়েয়া গ্রামের ইতিকে তার বাবা-মা স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করে।
সদর উপজেলার উত্তর হরিহরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী লামিয়া আক্তার জানায়, কোচিংয়ে যা পড়েছে তার একটিও ভর্তি পরীক্ষায় আসেনি।
সোনালী শৈশবের ছাত্র নিরব হোসেন বলে, তারা ক্লাসে যা পড়েছে তা আসেনি।
সদর উপজেলার নারগুন গ্রামের সেরেকুল ইসলাম বলেন, তার ছেলেকে জিলা স্কুলে ভর্তির জন্য কোচিং ক্লাস করিয়েও কোনও লাভ হয়নি।
মথুরাপুর হাই স্কুলের শিক্ষক আমিনুল ইসলাম দাবি করেন, শিশুদের ঘাবড়ে দেয়ার জন্য এ ধরনের প্রশ্ন করা হয়েছে। এবার গ্রামের শিশুরা জিলা স্কুল ও সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে।
পরীক্ষার পর জিলা স্কুল ও সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে কমপক্ষে ৩০ শিশু শিক্ষার্থী কান্নায় এক পর্যায়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মো.আবদুল আওয়াল বলেন, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় প্রশ্ন ভিন্ন হতেই পারে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
বিয়ের প্রলোভন তারপর ধর্ষণ, এখন অন্তঃসত্ত্বা ৭ম শ্রেণির ছাত্রী
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা চিলারং ইউনিয়নে ধর্ষণের পর ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বাবিস্তারিত পড়ুন
ঠাকুরগাঁওয়ে নারীকে নগ্ন করে নির্যাতনের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকায় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের নির্দেশে একবিস্তারিত পড়ুন
মৃত্যুর কাছে হেরে গেল ‘নষ্ট মোল্লা’
১২ ঘন্টা মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে মৃত্যুর কাছে হেরেবিস্তারিত পড়ুন