শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে চীনের তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ!

অর্থনীতি ও সামরিক শক্তিসহ প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে চীন। এমন ক্ষেত্রে যুদ্ধ লাগার আশঙ্কা আছে বলেও মনে করেন একদল আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ। পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে চীনের যুদ্ধ লাগলে তা হবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এই যুদ্ধ কি অবশ্যম্ভাবী?

টানা ৭০ বছর ধরে এশিয়ায় অনেক স্থানে ঘাঁটি নিয়ে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী। সম্পর্ক ভালো থাকার সময় চীনও এর মাধ্যমে উপকৃত হয়েছে। তবে এখন পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। বর্তমানে এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান চীনের কারণেই হুমকিতে। চীনের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো সামরিক অবস্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। কয়েক বছর ধরে দক্ষিণ চীন সাগরের দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে চীন। দেশটি বিতর্কিত সমুদ্রে কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি করে সেখানে সামরিক ঘাঁটি তৈরি করছে। এসব ঘাঁটির ১২ নটিক্যাল মাইলের মধ্যে অন্য কোনো দেশের সামরিক যান আসা নিষিদ্ধ করেছে চীন। এটি নৌযান চালনার স্বাধীনতার জন্য হুমকি।

দ্রুত বাড়ছে চীনের শক্তি ও অর্থনীতি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে জার্মানির অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৩ শতাংশ আর সামরিক খাতে ব্যয় ছিল ৬৪ শতাংশ। এদিকে গত ১০ বছরে চীনের অর্থনীতি চার গুণ বড় হয়েছে এবং সামরিক খাতে ব্যয় বেড়েছে তিন গুণ।
যুক্তরাষ্ট্রের হাভার্ড ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ গ্রাহাম অ্যালিসনের মতে, প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে অতি দ্রুত শক্তিশালী হয়ে উঠেছে চীন। ইতিহাসে কোনো দেশের ক্ষেত্রে এমনটি দেখা যায়নি। তাঁর মতে, শক্তির ভারসাম্যের ক্ষেত্রে দ্রুত কোনো দেশ বা জাতি শক্তিশালী হয়ে উঠলে সেখানে যুদ্ধ লাগার শঙ্কা থাকে। গত ৫০০ বছরের ইতিহাসে এমন ১৬টি ক্ষেত্রের ১২টিতেই যুদ্ধ হয়েছে। বর্তমান এই সংকট কীভাবে দূর হবে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও চীন একেবারে দুর্বল নয়। এটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য। অপরদিকে চীনের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাপান ও ভারত কিন্তু এমন সদস্য নয়। আর অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও চীন অন্যতম ঋণদাতা দেশের একটি। তবে বন্ধুরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে চীনকে পিছিয়েই বলা চলে। রাশিয়া, উত্তর-কোরিয়াসহ সারা বিশ্বে হাতেগোনা কয়েকটি দেশ চীনের বন্ধু।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, চীনের পদক্ষেপের কারণে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এমন দেশগুলোকে শক্তিশালী করার কৌশল নিতে হবে পশ্চিমাবিশ্বকে। ভারত, জাপানসহ কয়েকটি দেশ এর মধ্যে আছে। এশিয়ায় চীনে প্রতিপক্ষ রাষ্ট্রগুলোকে সরাসরি সামরিক সহয়তার চেয়ে কৌশলগত ও প্রযুক্তিগত সহায়তা করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্ররা। এটি চীনের হুমকি কিছুটা হলেও দূর করবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ