রবিবার, জুলাই ৬, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পাঁচ দিন পর বন্ধ কারখানা খুলেছে, কাজে যোগ দিয়েছেন পোশাক শ্রমিকরা

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার ৫৫টি তৈরি পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই জামগড়া, বেরন, নরসিংহপুর, ঘোষবাগ এলাকার কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

শ্রমিক অসন্তোষের জের ধরে গত ২০ ডিসেম্বর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

এদিকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষিত কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার জন্য রবিবার (২৫ ডিসেম্বর) কারখানা মালিকদের সঙ্গে বিজিএমইএর সঙ্গে বৈঠক হয়। বৈঠকে কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) থেকে বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।

বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার পর সাধারণ শ্রমিকরা কাজে দেওয়ার মাধ্যমে শিল্পাঞ্চলে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

অবশ্য শ্রমিকদের আন্দোলনের উস্কে দেওয়ার অভিযোগে কয়েকটি কারখানা কর্তৃপক্ষ ভিডিও ফুটেজ দেখে আন্দোলনকারী শ্রমিকদের ছাঁটাই করেছে। সোমবার সকালে ছাঁটাইকৃত সেসব শ্রমিকরা কাজে যোগ দেওয়ার উদ্দেশে কারখানার সামনে আসলেও তাদেরকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। ঢাকা জেলা পুলিশ মাইকিং করে ছাঁটাইকৃত শ্রমিকরা যেন কারখানায় প্রবেশ করে কিংবা আশপাশে অবস্থান নিয়ে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও কারখানা কর্তৃপক্ষকে সজাগ থাকার নির্দেশনা দিচ্ছে।

শিল্প পুলিশ-১ এর পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার পর শ্রমিকরা কারখানায় প্রবেশ করে উৎপাদন শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত কোনো কারখানায় অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব-বিজিবির টহলের পাশাপাশি শিল্প এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, মজুরি বৃদ্ধি, শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি না করাসহ বেশ কিছু দাবিতে গত ১১ ডিসেম্বর থেকে সৃষ্ট শ্রমিক অসস্তোষকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠে আশুলিয়া পোশাকশিল্প এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কায় গত ২০ ডিসেম্বর থেকে আশুলিয়া এলাকার ৫৫টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় মালিকপক্ষ।

চলমান শ্রমিক আন্দোলনে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে উইন্ডি গ্রুপের ১২১ জন এবং ফাউন্টেইন কারখানার ১৩৫ জন ও হা-মীম গ্রুপের ৯৬ জন শ্রমিককে সাময়িক বরখাস্তের পাশাপাশি শ্রমিক নেতা, রাজনৈতিক নেতাকর্মী, ব্যবসায়ী, জনপ্রতিনিধি, অভিনেতা, সংবাদকর্মী ও পোশাক শ্রমিকসহ দুই সহস্রাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ১০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৩ জনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা