সোমবার, এপ্রিল ২১, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পাঁচ দিন পর বন্ধ কারখানা খুলেছে, কাজে যোগ দিয়েছেন পোশাক শ্রমিকরা

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ার ৫৫টি তৈরি পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই জামগড়া, বেরন, নরসিংহপুর, ঘোষবাগ এলাকার কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

শ্রমিক অসন্তোষের জের ধরে গত ২০ ডিসেম্বর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

এদিকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষিত কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার জন্য রবিবার (২৫ ডিসেম্বর) কারখানা মালিকদের সঙ্গে বিজিএমইএর সঙ্গে বৈঠক হয়। বৈঠকে কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) থেকে বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।

বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার পর সাধারণ শ্রমিকরা কাজে দেওয়ার মাধ্যমে শিল্পাঞ্চলে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

অবশ্য শ্রমিকদের আন্দোলনের উস্কে দেওয়ার অভিযোগে কয়েকটি কারখানা কর্তৃপক্ষ ভিডিও ফুটেজ দেখে আন্দোলনকারী শ্রমিকদের ছাঁটাই করেছে। সোমবার সকালে ছাঁটাইকৃত সেসব শ্রমিকরা কাজে যোগ দেওয়ার উদ্দেশে কারখানার সামনে আসলেও তাদেরকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। ঢাকা জেলা পুলিশ মাইকিং করে ছাঁটাইকৃত শ্রমিকরা যেন কারখানায় প্রবেশ করে কিংবা আশপাশে অবস্থান নিয়ে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও কারখানা কর্তৃপক্ষকে সজাগ থাকার নির্দেশনা দিচ্ছে।

শিল্প পুলিশ-১ এর পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার পর শ্রমিকরা কারখানায় প্রবেশ করে উৎপাদন শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত কোনো কারখানায় অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব-বিজিবির টহলের পাশাপাশি শিল্প এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, মজুরি বৃদ্ধি, শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি না করাসহ বেশ কিছু দাবিতে গত ১১ ডিসেম্বর থেকে সৃষ্ট শ্রমিক অসস্তোষকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠে আশুলিয়া পোশাকশিল্প এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কায় গত ২০ ডিসেম্বর থেকে আশুলিয়া এলাকার ৫৫টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় মালিকপক্ষ।

চলমান শ্রমিক আন্দোলনে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে উইন্ডি গ্রুপের ১২১ জন এবং ফাউন্টেইন কারখানার ১৩৫ জন ও হা-মীম গ্রুপের ৯৬ জন শ্রমিককে সাময়িক বরখাস্তের পাশাপাশি শ্রমিক নেতা, রাজনৈতিক নেতাকর্মী, ব্যবসায়ী, জনপ্রতিনিধি, অভিনেতা, সংবাদকর্মী ও পোশাক শ্রমিকসহ দুই সহস্রাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ১০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৩ জনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
  • দেশে ফিরেছেন মুহাম্মদ ইউনূস
  • মিরপুরে ঝগড়ার জেরে ‘সাততলা থেকে ফেলে’ যুবককে হত্যার অভিযোগ
  • ‘হলে থাকতেন-টিউশনি করতেন, এখন পাঁচ-ছয় কোটি টাকার গাড়িতে চড়েন’
  • শুক্রবার বৈঠকে বসছেন ইউনূস-মোদি
  • এসএসসি পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, যা বলছে শিক্ষা বোর্ড
  • মব-নারীবিদ্বেষ-তৌহিদি জনতা: দেশে চরমপন্থা বিকাশের সুযোগ সত্যি নাকি বিভ্রান্তি?
  • নাহিদ: আওয়ামী দুঃশাসনের ভুক্তভোগীদের কাছে ৫ আগস্ট অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা
  • দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে মস্কোর সহযোগিতা চায় ঢাকা
  • ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে যে আহ্বান জানালো সৌদি আরব
  • ৬ ডলারে নামছে না রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা, কমছে ৫০ সেন্ট
  • আরও একমাস বাড়লো পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ