শুক্রবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পাঁচ বছরে ৭.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা

সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার (২০১৫-২০২০) চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সরকার। মঙ্গলবার পরিকল্পনা কমিশনের কনফারেন্স কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। এতে আগামী পাঁচ বছরের জন্য গড়ে ৭.৪ শতাংশ প্রবদ্ধিৃর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।

সভাশেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, এবারের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় গড়ে ৭.৪ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। দারিদ্রের হার বর্তমানের ২৪.৮ ভাগ থেকে কমিয়ে ১৮.৬ ভাগে আনা হবে। রপ্তানি আয় ৩০.৭ বিলিয়ন ডলার থেকে ২০২০ সালে ৫৪.১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীতকরণের লক্ষমাত্রা ঠিক করা হয়েছে।

তিনি বলেন,‘সামাজিক সুরক্ষা খাতে ব্যয় জিডিপির ২.০২ ভাগ থেকে বাড়িয়ে ২০২০ সালে জিডিপির ২.৩০ ভাগে উন্নীত করা হবে। একইসাথে এবারের পাঁচ বছরে এক কোটি ২৯ লাখ কর্মসংস্থান হবে বলে আশা করছি।

মুস্তফা কামাল বলেন,‘ এবারই প্রথম গবেষণা কার্যক্রমকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। গবেষণা ব্যয় জিডিপি’র ০.৬ ভাগ থেকে বাড়িয়ে ১ ভাগে উন্নীত করা হবে।

সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ব্যয় নিয়ে তিনি বলেন,‘২০১৫-১৬ অর্থবছরকে ভিত্তিধরে এবারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ৩১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রাক্কলন করা হয়েছে। মোট বিনিয়োগের ৭৭.৩ ভাগ আসবে বেসরকারি খাত থেকে। বাকি ২২.৭ ভাগ আসবে সরকারি খাত থেকে।

বিনিয়োগকৃত অর্থের উৎস নিয়ে তিনি জানান,‘ মোট বিনিয়োগের ৯০.৪ ভাগ অভ্যন্তরীণ সম্পদ থেকে আহরণ করা হবে। বাকি ৯.৬ ভাগ বৈদেশিক উৎস থেকে সংগ্রহ করা হবে।

এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী আরেও বলেন,‘মোট বিনিয়োগ বর্তমানে জিডিপি’র ২৮.৯ ভাগ থেকে ২০২০ সালে জিডিপি’র ৩৪.৪ ভাগে উন্নীত করতে হবে। একইসাথে মূল্যস্ফীতি ২০২০ সালে ৫.৫ ভাগে কমিয়ে আনতে হবে। এজন্য ২০২০ সাল নাগাদ রাজস্ব ও জিডিপি’র অনুপাত আজকের ১০.৮ ভাগ থেকে বাড়িয়ে ১৬.১ ভাগে উন্নীত করতে হবে’।

তিনি জানান,‘ আজকের সভায় প্রধানমন্ত্রী ২০২১-২০৪০ পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি প্রেক্ষিত পরিকল্পনা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এ প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ৪টি পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় বাস্তবায়ন করা হবে’।

সভায় জানানো হয়, ২০০৯ সালের ২৬ মে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ এ গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে বাংলাদেশের প্রথম প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০১০-২০২১) প্রণয়ন করা হয়। এ প্রেক্ষিত পরিকল্পনায় উল্লিখিত সামাজিক ও অর্থনৈতিক এজেন্ডা দুটো পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মাধ্যমে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

সে লক্ষে ২০১১-১৫ মেয়াদে ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ সপ্তম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনা (২০১৬-২০২০) প্রণয়ন করে।

অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের নেতৃত্বে অর্থনীতিবিদ ও সমাজবিদ সমন্বয়ে গঠিত ‘অর্থনীতিবিদ প্যানেল’ সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা দলিলের ধারণাপত্র প্রণয়ন করেন এবং পরিকল্পনামন্ত্রীর সভাপতিত্বে গঠিত জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি এ ধারণাপত্র অনুমোদন করে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীবিস্তারিত পড়ুন

হাইকোর্টে ১২ বিচারপতিকে বেঞ্চ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

হাইকোর্ট বিভাগে ১২ জন বিচারপতিকে আপাতত প্রাথমিকভাবে কোনো বেঞ্চ দেওয়াবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আঁকা গ্রাফিতি হেঁটে দেখলেন ড. ইউনূস

জুলাই ও আগস্টে ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়বিস্তারিত পড়ুন

  • মাধ্যমিকে ফের চালু হচ্ছে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনতে মির্জা ফখরুলের রিভিউ আবেদন
  • শিক্ষা ভবনের সামনে সড়কে শুয়ে শিক্ষকদের অবরোধ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৩ জনের মৃত্যু
  • এইচএসসির ফল প্রকাশ মঙ্গলবার, জানা যাবে যেভাবে
  • ড. ইউনূস: নির্বিঘ্নে সব জায়গায় পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে
  • ডিএমপি: ৫ আগস্ট পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
  • অবৈধভাবে ভারত যাওয়ার সময় ওএসডি হওয়া যুগ্ম সচিব আটক
  • শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাসপ্তমী উদযাপিত, আজষ্টমী ও কুমারী পূজা
  • যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিতে হবে: সরকারকে সেলিমা রহমান
  • রাস্তা দ্রুত মেরামত না হলে উত্তর সিটি কর্পোরেশন ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
  • ডিমের বাজারে আগুন: মিডিয়াকে দুষলেন প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা