রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পাকিস্তানেও আর নিরাপদ নয় সন্ত্রাসীরা

সন্ত্রাসীদের নিরাপদ বিচরণ ক্ষেত্র পরিণত হয়েছিল পাকিস্তান। একইসঙ্গে প্রতিবেশি ভারতের জন্য মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠেছিল দেশটি। কিন্তু নিয়ন্ত্রণ রেখা পাড়ি দিয়ে সন্ত্রাসীদের ঘাঁটিতে হামলা চালানোর মধ্যদিয়ে এই বিষয়টিই প্রমাণ হয়ে গেলো যে, পাকিস্তানে সন্ত্রাসীরা আর নিরাপদ নয়।

উড়ি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিশোধ নিতে মাত্র দশদিন সময় নিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও সায় দিয়েছেন হামলার পক্ষে।

১৯ সেপ্টেম্বর নিরাপত্তা বিষয়ক কেবিনেট কমিটির বৈঠকে মোদি অঙ্গীকার করেন যে, উড়ি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ১৮ সৈন্যকে হত্যা করার দায় থেকে কেউ পার পাবে না, ‘শাস্তি’ তাদের পেতেই হবে। এক্ষেত্রে কার সামরিক পদক্ষেপ সবচেয়ে বেশি কার্যকর হবে, সেই পদক্ষেপ নেওয়ারই নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে পাকিস্তানকে একঘরে করার জন্য চলতে থাকে কূটনৈতিক তৎপরতাও। এরই অংশ হিসেবে নয়াদিল্লীস্থ হাইকমিশনার আব্দুল বাসিতকে তলব করা হয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে।

নিরাপত্তা সূত্র জানায়, ১৯৭১ সালের পর নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপারে প্রধমবারের মতো অভিযানের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য সেনাবাহিনীর নিজেরও কিছু সময়ের প্রয়োজন ছিল। এ কারণেই মূলত প্রয়োজন হয় দশদিনের। বিভিন্ন সূত্র জানায়, রাতে অভিযান চালানোর জন্য সেনা কমান্ডাররা চাঁদ ক্ষয়ে যাওয়া অপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেন। শেষ পর্যন্ত আমাবশ্যা বা নতুন চাদঁ ওঠার দুইদিন পর অভিযান চালানো হয়। চলমান জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের কারণে হামলা চালাতে বিলম্ব হয় বলে অনেকে দাবি করেন। কিন্তু উচ্চ পর্যায়ের একটিট সূত্র তা নাকচ করে দিয়েছে।

ঘটনাবহুল সিসিএস বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, কার্যকর পদক্ষেপ সবদিক বিবেচনা করা প্রয়োজন। সবদিক খতিয়ে দেখার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা একে দয়াল এবং সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল দালবির সং সুহাগকে সঙ্গে ডেকে পাঠান। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সামরিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার সবদিকে খতিয়ে দেখেন। তবে এই বিষয়টিও তারা মাথায় রাখেন যে, পারমাণবিক ক্ষমতাধর দুই প্রতিবেশি দেশের মধ্যে পুরোদস্তুর যুদ্ধ যাতে না বেধে যায়।

মোদি বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে জনসম্মুখে কোনো মন্তব্য করেননি। কিন্তু তার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, অভিযান সফল হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী খুবই খুশি হয়েছেন, বিশেষ করে সব, সব জওয়ান নিরাপদে ফিরে এসেছেন বলে।

একে বড় ধরনের অর্জন বলে অভিহিত করে তিনি বলেন, তাদের নিরাপত্তা নিয়ে যখন একটা উদ্বেগ ছিলই। অভিযানে অংশগ্রহণ কারীদের মধ্যে ৯ জন আহত হন। তবে তা গুরতর কিছু নয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ