বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পাকিস্তানের ভেতরে ভারতের সামরিক অভিযানের চাপ বাড়ছে

ভারত-শাসিত কাশ্মীরের উরির একটি সেনা-ঘাটিতে রোববার রাতে একদল বন্দুকধারীর হামলায় ১৭ জন সৈন্য নিহত হবার পর ভারত কিভাবে এর জবাব দেবে তা ঠিক করার জন্য দিল্লিতে সিনিয়র মন্ত্রীদের সাথে এক বৈঠক করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

ভারত তার প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বলেছে, পাকিস্তান-ভিত্তিক জয়েশ-এ-মুহম্মদ নামে একটি জঙ্গি গ্রুপ এই হামলা চালিয়েছে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা যায়।

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং তার প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানকেও একটি সন্ত্রাসী রাষ্ট্র বলে আখ্যায়িত করেন – যদিও পাকিস্তান এ ঘটনায় জড়িত থাকার কথা জোরালো ভাবে অস্বীকার করেছে।

ভারত এখন ধরেই নিচ্ছে উরিতে রোববারের হামলার পেছনে পাকিস্তানের পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিলো।

পাকিস্তানকে একটা সমুচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য ভারতের সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও ভারত সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে।

কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সবচেয়ে কড়া মন্তব্যটি ছিলো এরকম – ভারতীয়দের আমি আশ্বস্ত করছি, এই ঘৃণ্য হামলার জন্য দায়ীদের শাস্তি পেতে হবে।

রোববারের হামলার সম্ভাব্য জবাব কি হতে পারে – তা নিয়ে মোদি আজ তার মন্ত্রীসভার গুরুত্বপূর্ণ সদস্য, সেনাপ্রধান এবং তার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাথে বৈঠক করেছেন।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক রাহুল বেদি লিখছেন, ভারতের নিরাপত্তা নীতির সাথে জড়িতদের একটি অংশ বিশ্বাস করেন, পাকিস্তানকে একটি শিক্ষা দেয়া, জরুরী হয়ে পড়েছে।

তারা মনে করেন, পাকিস্তানের হাতে পারমাণবিক বোমা থাকলেও স্বল্প মাত্রার ঝটিকা একটি সামরিক অভিযান সম্ভব।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা লে জে বিজয় কাপুর বলেছেন, “পাকিস্তানকে এখনই দেখাতে হবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ক্ষমতা কতোটা।”

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালও এই মতবাদের পক্ষে।

কিন্তু রাহুল বেদি বলছেন, সেরকম অভিযানের পেছনে ঝুঁকি যে কতো মারাত্মক হতে পারে, তা নিয়ে হয়তো এই তত্বের সমর্থকরা অতোটা ভাবেন না।

তাছাড়াও, রোববারের হামলার পর ২৪ ঘণ্টারও বেশি পার হয়ে গেছে। ফলে সে ধরনের ঝটিকা সামরিক অভিযানের সম্ভাবনাও ক্ষীণ হয়ে গেছে। আমেরিকা এবং অন্যান্য বিশ্ব শক্তি ইতিমধ্যেই এবিষয়ে কথা বলতে শুরু করে দিয়েছে।

বিশ্লেষক রাহুল বেদি বলছেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর বর্তমান কম্যান্ডের একাংশ মনে করেন, সরাসরি যুদ্ধে না গিয়ে পাকিস্তানের ভেতরে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আস্তানায় স্পেশাল ফোর্স দিয়ে হামলা করা সম্ভব।

সম্প্রতি মিয়ানমারের ভেতরে নাগা বিদ্রোহীদের দুটো আস্তানায় সেরকম অভিযান চালানো হয়েছে।

পাকিস্তানকে রোববারের হামলার জন্য দোষারোপ করে তাদের শিক্ষা দেয়ার উপায় নিয়ে ভারতীয়রা যখন ব্যতিব্যস্ত, পাকিস্তান তখন ক্রমাগত বলছে রোববারের হামলার সাথে তাদের কোনো সম্পর্কই নেই।

পাকিস্তানের একজন সরকারি মুখপাত্র বলেছেন, কিছু হলেই প্রথা মাফিক দোষারোপ না করে ভারতের উচিৎ হামলার তদন্ত করা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ