পাকিস্তানের সাথে এই সময় যুদ্ধ চায় না ভারত – ইকোনমিস্ট

কাশ্মির নিয়ে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে চলছে প্রবল উত্তেজনা। এমন প্রেক্ষাপটে কি কারনে ভারত এই সময় পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ চায় না তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটেনের প্রভাবশালী গণ মাধ্যম ইকোনমিস্ট ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী ভারত পরমাণু বিস্তার এবং তার অর্থনীতি ধ্বংসের মুখে পড়ার ঝুঁকি সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ভালোভাবেই বোঝে, পাকিস্তানে তারা অস্বাভাবিক বৈরিতার মুখোমুখি হয় : দেশটির রাজনৈতিক ভঙ্গুরতা এমন এক মাত্রায় রয়েছে যে, যেকোনো ধরনের ভারতীয় উগ্র ও হুমকিসৃষ্টিকারী আচরণ পাকিস্তানের ক্ষমতা কাঠামোর মধ্যে থাকা উপাদানগুলোকে যথাযথভাবে শক্তিশালী করে ফেলে, যা ভারতের নিজের স্বার্থেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর।।
পাকিস্তানের প্রতি কঠোর হওয়ার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন হিন্দু-জাতীয়তাবাদী সরকার তার পূর্বসূরীদের মতোই নমনীয় পথ অবলম্বন করেছে। ২১ সেপ্টেম্বর লঘু শাস্তির জন্য পাকিস্তানি দূতকে তলব করে হামলাকারীরা যে সীমান্ত অতিক্রম করে এসেছিল, তার প্রমাণ তুলে ধরে, উল্লেখ করে, চলতি বছর শুরু থেকে এ ধরনের ১৭টি অনুপ্রবেশ ভারত রুখে দিয়েছে। ভারতের ‘সৌখিন’ যোদ্ধাদের জন্য অপমানজনক।
তবে সংযত থাকার জন্য আরেকটি, যদিও অনেক কম দৃষ্টিগোচর হওয়া, কারণ রয়েছে। সংখ্যা দিয়ে যতটুকু মনে হয়, ভারত সামরিকভাবে ততটা শক্তিশালী নয়। এটা একটা গোলকধাঁধা। দেশটির অর্থনীতির সাথে পাল্লা দিয়ে তার আন্তর্জাতিক উচ্চাভিলাষ বাড়া এবং তার কৌশলগত অবস্থান উদ্বেগজনক থাকার বিষয়গুলো বিবেচনায় নিলে দেখা যাবে, ভারত প্রমাণ করেছে, সে সত্যিকার অর্থেই সামরিক শক্তি গঠনে ‘‘বিস্ময়করভাবে অসমর্থ’’।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন