বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

সাংবাদিকদের আসমা জাহাঙ্গীর

পাকিস্তান প্রমাণ করছে সাকা চৌধুরী-মুজাহিদ চর ছিলেন

সামরিক আদালতের মৃত্যুদণ্ড বা সৌদি আরবে পাকিস্তানিদের মৃত্যুদণ্ডের চেয়ে বাংলাদেশে বিরোধী পক্ষের দুই নেতার ফাঁসি নিয়ে পাকিস্তান সরকার ‘সামঞ্জস্যহীন অতি আবেগী’ বলে মন্তব্য করেছেন মানবাধিকার কর্মী আসমা জাহাঙ্গীর। তিনি বলেছেন, সরকার (পাকিস্তান) শুধু যে সত্যটা প্রমাণ করছে, তা হলো, দুজন মানুষ রাজনৈতিক চর ছিলেন এবং তাঁরা পাকিস্তানের দাবিতে কাজ করতেন।

আসমা তাঁর দেশের সরকারের প্রতি প্রশ্ন করেন, ‘পাকিস্তানে বসবাসরত মানুষের চেয়ে এই দুই বাংলাদেশি কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ? যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তবে সরকারকে বলতে হবে কেন ও কী কারণে।’

গতকাল সোমবার পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন আসমা জাহাঙ্গীর। বাংলাদেশে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াতে ইসলামীর নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসির পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলী খান ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আসমা জাহাঙ্গীর পাকিস্তান সরকারের সমালোচনা করেন।

আসমা জাহাঙ্গীরের প্রতিক্রিয়া অনুযায়ী, নিজের দেশের নাগরিকের চেয়ে বাংলাদেশের বিরোধী পক্ষের দলের নেতাদের প্রতি পাকিস্তানের বিশেষ ভালোবাসা ও দরদ। অন্যস্থানে যথাযথ প্রক্রিয়া ছাড়াই ফাঁসির প্রতি যেমন আবেগ প্রকাশ পেয়েছে, তেমনটি পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ডের অপেক্ষা থাকা ব্যক্তিদের প্রতিও সরকার প্রকাশ করবে বলে তিনি আশা করেন।

সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক এ সভাপতির মন্তব্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের ফাঁসির দণ্ডগুলো আরো বিভক্তি বাড়াবে এবং ভবিষ্যতে রাজনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তিনি বলেন, বিচারগুলোর ওপর নজর রাখা মানবাধিকার কর্মীরা একমত যে, দুই ব্যক্তির ক্ষেত্রে যথাযথ পদ্ধতি মানা হয়নি। তিনি আরো বলেন, ‘ওই বিষয়ে আমরা নিন্দা জানিয়েছি এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ অনেক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনের কাছে আবেদনও করেছি।’

আসমা জাহাঙ্গীরের মতে, প্রথমে দেশের মধ্যে সঠিক বিচার না পাওয়া এবং সৌদি আরবে ফাঁসি হচ্ছে এমন পাকিস্তানিদের প্রতি পদক্ষেপ নেবে।

যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে দুই বাংলাদেশি রাজনীতিবিদের ফাঁসি হয়নি মন্তব্য করে আসমা বলেন, সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে পাকিস্তানের সামরিক আদালতে বিচার হওয়া ব্যক্তিদের অধিকারও একইভাবে খর্ব করা হয়।

গত শনিবার দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে মানবতাবিরোধী অপরাধে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মুজাহিদকে ফাঁসি দেয় সরকার। এতে উদ্বেগ প্রকাশ করে পাকিস্তান সরকার। এর জবাবে গতকাল সোমবার ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত সুজা আলমকে তলব করে কড়া প্রতিবাদ জানায় বাংলাদেশ সরকার

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপকবিস্তারিত পড়ুন

দুই দফা কমার পর ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

টানা দুই দফা কমার পর দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দামবিস্তারিত পড়ুন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিসের বহরের গাড়ি

আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে সড়কবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে যা বললেন বিএনপি নেতারা
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৪ জনের মৃত্যু
  • চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের বিবৃতি নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা নাহিদ
  • উপদেষ্টা মাহফুজ: সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন
  • বড় ব্যবধানে অ্যান্টিগা টেস্টে হারলো বাংলাদেশ
  • কিশোরগঞ্জে মা-বাবা ও ২ সন্তানের মরদেহ উদ্ধার
  • চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যা, ঢাবিতে গায়েবানা জানাজা
  • বাংলাদেশের উপ-রাষ্ট্রপতি এবং উপ-প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন?
  • পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়: চিন্ময় দাসকে নিয়ে ভারতের বিবৃতিতে ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে
  • রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
  • জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে
  • ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত