পাপড়ি
পাপড়ি,
মোঃ সেলিম খাঁন,
ধারিত্রি জেগেছে প্রফুল্ল সুন্দরির বেশে;
নিত্য বেলা শেষে, পুস্প থেকে পাপড়ি ঝড়ে পরে।
মলিন করেনি তব মানুষের ছবি,
মানুষ সুখ পেয়েছে স্পর্স করে সেই পুস্পের ছবি ।
সারা জনম জন্মান্তরের শুষে নেওয়া খুন নেচে ওঠে মোর মুখে,
এ সবি তোমার বিরহ্ কলাহলের স্লোগানে।
যে বিরহ্ আজ জেগেছে মোর চরা-চরে;
সে বিরহ্ তোমার ধ্বনির কলাহলে।
এতো ব্যাথা দিয়াছো তব মোর বক্ষে নাহি বাজে,
ওরে মন অবুজ, সে কোন সবুজ স্বপন খোঁজার কাজে।
সেই খানেতে মায়াবি রমনির কাকন শুধু বাজে,
সাজ সকালে বাগান থেকে ফুলের গন্ধ আসে।
পুস্প থেকে পাপড়ি বেরিয়ে হাওয়ার তালে নাচে,
যখনি হাটি পুস্প ঘেসে বাগানের এক পাশে ।
গন্ধে মন আকুল হয়ে প্রাণ জুড়িয়ে আসে,
দিন বাহারের অচিন পুরে পুস্প যেমন ভাঁসে।
বনের চাতক ঠাঁই পেয়েছে মেঘের কিনারায়,
পুস্প তার রুপ পেয়েছে পাপড়ির সুপুস্পতায়।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
আহা চিকুনগুনিয়া !
ঈদের দিন ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে মেঝেতে পা দিয়ে আমিবিস্তারিত পড়ুন
‘দৃষ্টিশক্তি থাকা, কিন্তু জীবনে লক্ষ্য না থাকা অন্ধত্বের চেয়েও খারাপ’
চক্ষু, কর্ন, জিহবা, নাসিকা, ত্বক – মানুষের এই পাঁচটি ইন্দ্রিয়েরবিস্তারিত পড়ুন
ধর্ষিতা মেয়েটির গল্প
পারিনি সেদিন নিজেকে শোষকদের হাত থেকে রক্ষা করতে, পারিনি সেদিনবিস্তারিত পড়ুন