সোমবার, এপ্রিল ২১, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পারফরমেন্স অবশ্যই ভাল হয়েছে, আর ক্রিকেটাররা ভাল খেলতে শিখেছেন : মাশরাফি

এতকাল বাংলাদেশের টেস্ট জয় মানেই ছিল পুরনো প্রতিদ্বন্দ্বী জিম্বাবুয়ে আর ভাঙ্গাচোরা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে। এবার ঘরের মাঠে ইংলিশ বধের মধ্য দিয়েই প্রথমবারেরমত টেস্টে রাঘববোয়াল শিকার মুশফিক, তামিম, সাকিব ও মিরাজদের।

এই প্রথম কোন পরাশক্তিকে টেস্টে হারানোর আনন্দে মাতোয়ারা গোটা দেশ। সমগ্র জাতি। অবশ্য শেষ পর্যন্ত জয় ধরা না দিলেও, ইতিহাস জানাচ্ছে, এর আগে অন্তত তিনবার টেস্ট জয়ের সুবাতাস পেয়েছে বাংলাদেশ। জয়ের খুব কাছাকাছি পৌছেও শেষ রক্ষা হয়নি।

প্রথমবার মুলতানে (২০০৩ সালে) পাকিস্তানের সাথে জয় প্রায় ধরা দিয়ে ফেলেছিল; কিন্তু ইনজামাম-উল হকের অতি মানবীয় ব্যাটিংয়ে সে স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায়। এরপর দেশের মাটিতে দু’বার টেস্ট জয়ের খুব কাছাকাছি পৌছে গিয়েছিল টাইগাররা।

প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। আর পরেরবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে। ঘরের মাঠে আগে কখনোই বড় দলের সাথে পেরে না ওঠা, আর এবার অ্যালিস্টার কুকের পেশাদার ও পরিণত দলের সাথে পেরে ওঠা- পার্থক্যের জায়গাটা কোথায়?

তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত। এক পক্ষের দাবি, টেস্ট কম খেললেও মুশফিক, তামিম, ইমরুল, সাকিব, মাহমুদউল্লাহরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলে খেলে নিজেদের অভিজ্ঞতার ভান্ডার সমৃদ্ধ করেছেন। সে কারণেই বাংলাদেশ এখন টেস্টেও ভাল খেলতে শুরু করেছে।

আরেক পক্ষ বলছে, সাফল্যের প্রধান কারণ উইকেট। টার্নিং পিচই সাফল্যের মূল। ইংলিশরা স্পিনিং ট্র্যাকের কারণেই পারেনি। মাশরাফি বিন মর্তুজার কাছে এ প্রশ্ন রাখা হয়েছিল, একটু ঘুরিয়ে পেচিয়ে।

অচ্ছা আগেও তো বাংলাদেশ ঘরের মাঠে, হোম কন্ডিশনে খেলেছে। তখনো সব কিছুই ছিল অনুকুলে। মোহাম্মদ রফিকের মত অসাধারন প্রতিভাবান স্পিনারও এক সময় খেলেছেন। তিনি নিজে এবং শাহাদাত হোসেন রাজীব এবং এনামুল হক জুনিয়র ও সোহাগ গাজীর মত বোলার নিয়েও তো বাংলাদেশ খেলেছে। কিন্তু কই তখনতো এমন সাফল্য ধরা দেয়নি।

এই যে আগে না পারা আর এবার পারা, এর নিগুঢ় রহস্য কি? মাশরাফি এর জবাবে বলেছেন, তার সারমর্ম হলো, পারফরমেন্স অবশ্যই ভাল হয়েছে। ক্রিকেটাররা ভাল খেলতে শিখেছেন। সেই ভালোর রূপ বৃদ্ধির পাশাপাশি উইকেটের ভূমিকার কথাও জোর দিয়ে বলেছেন মাশরাফি।

তার অনুভব, এবার সাফল্যের রূপকার অবশ্যই ক্রিকেটারদের দুর্দান্ত পারফমেন্স। তবে উইকেটের ভুমিকাও কম নয়। তার ধারনা, আগে যদি এমন সহায়ক উইকেটের দেখা মিলতো তবে অবশ্যই বাংলাদেশের টেস্ট সাফল্যের হার আরও বেশি থাকতো।

এাশরাফির কথা, ‘আমরা আগেও কখনো কখনো ঘরের মাঠে কিছু ম্যাচে খুব ক্লোজে গেছি; কিন্তু এমন সহায়ক উইকেট কখনো পাইনি। ঘরের মাঠে এত স্পিন সহায়ক পিচ আগে কখনো ছিল না। আমাদের আসলে এমন উইকেটে খেলাই উচিত।’

এটুকু বলার পর মাশরাফি আরও কিছু কথা বলেছেন। তার মনে হয়েছে মোহম্মদ রফিকের কথা। এই বাঁ হাতি স্পিনার দেশের হয়ে টেস্টে প্রথম ১০০ উইকেট শিকারি। তার মনে হয়েছে, রফিক ভাই যদি এমন উইকেট পেতেন তাহলে অবশ্যই তার সাফল্য আর বেশি আসতো। দলও আরও উপকৃত হতো। কে জানে হয়ত আরও আগেই এমন সাফল্য ধরা দিত।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম ম্যাচে আজ ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ

চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ।বিস্তারিত পড়ুন

বিপিএলে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বরিশাল

বিপিএলের ফাইনালে শুরুতে ব্যাটিং করে রেকর্ড রান সংগ্রহ করে প্রথমবিস্তারিত পড়ুন

শেখ হাসিনার বাসভবন সুধা সদনেও আগুন

রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার ৫ নম্বর সড়কে আওয়ামী লীগ সভাপতিবিস্তারিত পড়ুন

  • আজীবন সম্মাননা পেলেন টেন্ডুলকার
  • কিস্তিতে খেলোয়াড়দের বকেয়া শোধ করবে ‘দুর্বার রাজশাহী’
  • টানা ৮ ম্যাচ জেতার পরও এলিমিনেটরে হেরে রংপুরের বিদায়
  • বড় জয়ে সেরা আটে থাকার আশা বাঁচিয়ে রাখল রিয়াল
  • নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
  • প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
  • নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
  • ভারতের বিপক্ষে ১৩৩ রানের বিশাল পরাজয় বাংলাদেশের
  • আলোক স্বল্পতায় তৃতীয় দিনের খেলা শেষ, বাংলাদেশের প্রয়োজন আরও ৩৫৭
  • বাংলাদেশ-ভারত সিরিজে হামলার হুমকির পর এবার বয়কটের ডাক
  • বাংলাদেশ-ভারত সিরিজে থাকবেন তামিম!
  • খেলার মাঝেই সন্তানের সুসংবাদ, উইকেট পেয়ে উদযাপন শাহিন আফ্রিদির