পীর-ফকিরদের হত্যার লক্ষ্যে মাঠে নেমেছে জেএমবি
পুলিশ সদস্য ছাড়াও পীর-ফকির এবং ধর্মের অপব্যাখাকারীদের হত্যার লক্ষে মাঠে নেমেছে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ-জেএমবি। বেসরকারি মোবাইল ফোন কোম্পানিতে চাকুরির আড়ালে জেএমবিকে সংগঠিত করছিলেন এ এইচ এম খায়রুল আসাদ সোহাগ।
জেএমবির আরেক তাত্বিক নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন সাইফি ওরফে জারমিন ও কফিল উদ্দীন বিন আমিন নামের জেএমবি’র দুই তাত্ত্বিক নেতা ডিবি’র জালে ধরা পড়ে এই তথ্য দিয়েছে।
তাদের সদস্য সংগ্রহের টার্গেট কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র। গোপন বৈঠকের সময় তারা জ্যামার ব্যবহার করে, আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা যাতে তাদের তথ্য সংগ্রহে ব্যর্থ হয়। মাওলানা সাইদুর রহমানের অনুসারী হয়ে কাজ করছে তারা। তাদের নেতৃত্বে আছে ত্রিশালে প্রিজন ভ্যান থেকে আসামী ছিনতাইয়ের ঘটনায় নেতৃত্ব দেয়া জামাই ফারুক।
উত্তরা পূর্ব থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে ওই তিন জঙ্গিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন
ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর
সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ
দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন