শনিবার, জুলাই ৫, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পুলিশের কাছে নিরাপত্তা চাইলেন তনুর ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্রী ও নাট্যকর্মী সোহাগী জাহান তনুর দ্বিতীয় ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক দলের প্রধান ডা. কামদা প্রসাদ সাহা নিজের নিরাপত্তা চেয়ে এসপির কাছে চিঠি দিয়েছেন। তিনি কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজে যাতায়াতের সময় পুলিশের নিরাপত্তা চেয়েছেন।

বুধবার বিকালে নিরাপত্তার আবেদনটি কুমিল্লার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এর আগে মঙ্গলবার তাকে ও তার পরিবারকে হুমকি দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়। ওইদিন তিনি কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় জিডি করেন।

পুলিশ সুপার মো. শাহ আবিদ হোসেন জানান, বুধবার নিরাপত্তা চেয়ে ডা. কামদা প্রসাদ সাহা চিঠি পাঠিয়েছেন।

কামদা প্রসাদ সাহা বলেন, ‘ওই উড়ো চিঠিটি পাওয়ার পর থেকে আমি ও আমার পরিবার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছি। আমি জীবনহানির আশঙ্কা ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এ জন্যে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পুলিশ সুপারকে অনুরোধ করেছি।

এদিকে তনুর বাবা মো. ইয়ার হোসেনের পক্ষে পাঠানো জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির উকিল নোটিশের বিষয়ে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মুহসিনুজ্জামান চৌধুরী বলেন, উকিল নোটিশের জবাব চূড়ান্ত করে কুমিল্লার পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান লিটনের মাধ্যমে জবাব দেওয়া হবে।

তিনি আরও জানান, ময়নাতদন্ত ও ভিকটিমের বিষয়ে ডাক্তাররা অভিজ্ঞ হিসেবে মতামত দেন। আমি তাদের (ডাক্তারদের) লিগ্যাল প্রধান নই, প্রশাসনিক প্রধান। আমাকে কেনও উকিল নোটিশ করা হলো। তা বুঝতে পারলাম না। নোটিশটিতে প্রথম ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে মৃত্যুর কারণ ও ধর্ষণের আলামত না বলা ও দ্বিতীয় ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে বিলম্বের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ রাত সাড়ে ১০টার দিকে কুমিল্লা সেনানিবাসের বাসার নিকট থেকে তনুর মরদেহ উদ্ধার করেন তার বাবা ইয়ার হোসেন।
পরদিন ২১ মার্চ দুপুরে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের ডা. শারমীন সুলতানা তনুর প্রথম ময়নাতদন্ত করেন। একই দিন তনুর বাবা কুমিল্লা কোতোয়ালী মডেল থানায় অজ্ঞাতদের নামে মামলা দায়ের করেন। মামলা পুলিশ, ডিবি হয়ে সিআইডির হাতে যায়। ছায়া তদন্ত করে র‌্যাব ও পিবিআই।

প্রথম ময়নাতদন্তে তনুকে ধর্ষণের আলামত এবং মৃত্যুর সুনির্দিষ্ট কারণ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের জন্য ৩০ মার্চ তনুর লাশ কবর থেকে তোলা হয়। তনুর মৃত্যুর ৬৬ দিনেও কোনও হত্যাকারী শনাক্ত হয়নি। এদিকে দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ৫৭ দিনেও পাওয়া যায়নি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল

ইরান-ইসরায়েলের “১২ দিনের যুদ্ধ” থেমেছে, কিন্তু ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মানুষেরবিস্তারিত পড়ুন

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড

সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন করে উচ্ছৃঙ্খল আচরণবিস্তারিত পড়ুন

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর

ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে চাঁদাবাজির মামলার স্বাক্ষীকে হত্যার হুমকি ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা
  • দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ও নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
  • উপদেষ্টা: গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ পরিবারের সক্ষম সদস্যরা অগ্রাধিকার পাবেন চাকরিতে 
  • ইরানে সরকার পরিবর্তন চান না ট্রাম্প
  • কমলো স্বর্ণের দাম, ভরি পৌনে দুই লাখের কাছাকাছি
  • ত্রাণ নিতে যাওয়া মানুষের ওপর গুলি, ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৭১
  • গোলাম পরওয়ার: নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে মহাদুর্যোগ নেমে আসবে
  • আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র