পোশাক কারখানা দ্বিতীয় দিনের মতো বন্ধ, কঠোর নিরাপত্তা
বিজিএমইএর ঘোষণায় আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের জামগড়া এলাকার ৫৯টি পোশাক কারখানা দ্বিতীয় দিনের মতো বন্ধ রয়েছে।
বর্তমানে জামগড়া এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এলাকায় র্যাব, পুলিশ ও বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে বন্ধ কারখানাগুলোর সামনে শ্রমিকরা জড়ো হলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। পরে তারা বাড়ি ফিরে যান।
এদিকে আন্দোলনে উসকানি দেওয়ার অভিযোগে পাঁচ শ্রমিকনেতাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার গভীর রাতে তাদের আটক করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন তৃণমূল গার্মেন্টসের আশুলিয়া শাখার সভাপতি শামীম আহম্মেদ, স্বাধীন বাংলা গার্মেন্টস ফেডারেশনের আশুলিয়া শাখার সভাপতি আল-কামরান ও সাধারণ সম্পাদক শাকিল আহমেদ, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম সুজন এবং শ্রমিক ফ্রন্টের আশুলিয়া শাখার সভাপতি সৌমিত্র।
আশুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মহসিনুল কাদির বলেন, ‘আটককৃতদের বিরুদ্ধে শ্রমিক আন্দোলনে উসকানি দেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে।’
এ ছাড়া ভোর ৫টার দিকে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় শ্রমিক আন্দোলনের সপক্ষে লিফলেট বিতরণের সময় বাদশা নামে এক যুবককে আটক করেছে আশুলিয়া থানার পুলিশ। তবে থানা থেকে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
আশুলিয়া শিল্প পুলিশ-১-এর পরিচালক মোস্তাফিজার রহমান বলেন, অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কারখানার সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এ ছাড়া বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর মহাসড়কে র্যাব ও পুলিশ টহল দিচ্ছে।
অন্যদিকে আশুলিয়া ডিইপিজেড ও সাভার এলাকার পোশাক কারখানাগুলোতে শ্রমিকরা সুষ্ঠুভাবে কাজ করছেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
জবিতে ডোপ টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির দাবি ছাত্রশিবিরের
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ডোপ টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন
এক হচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা ও সুরক্ষা সেবা বিভাগকে একীভূত করার অনুমোদনবিস্তারিত পড়ুন
একই দিনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের ডাক তাবলিগের দুই পক্ষের
নেতৃত্ব নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে আছে বাংলাদেশেবিস্তারিত পড়ুন