পৌর নির্বাচন: বিএনপির যত চ্যালেঞ্জ
দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়-এমন দাবি করেই জাতীয় নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি। তবে বর্তমান সরকারের আমলেই উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিয়ে ভালো ফল করে দলটি। কিন্তু প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে পৌর নির্বাচনে অংশ নেয়ার সিদ্ধান্তে আগের তুলনায় বেশি চ্যালেঞ্জ দেখছেন দলটির নেতাকর্মীরা।
সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থীসহ স্থানীয় সক্রিয় নেতাকর্মী গ্রেপ্তার, বিদ্রোহী প্রার্থী, ক্ষমতাসীনদের প্রভাবের আশঙ্কা, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় অংশ নেয়ার সুযোগ, নির্বাচনের দিনে এজেন্ট নিয়োগ করা এবং ভোটকেন্দ্র পাহারায় ‘সক্রিয়’ কর্মী পাওয়াকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মনে করছেন বিএনপি নেতারা।
সেক্ষেত্রে দলটির অতীত অভিজ্ঞতা সুখকর না হলেও কেউ কেউ বলছেন, ভোটকেন্দ্রে বাধা আসলে এবার তা প্রতিহত করা হবে। সে লক্ষ্যে প্রস্তুতি চলছে। বিএনপি নেতারা বলছেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবেই তারা স্থানীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণে নীতিগতভাবে একমত হয়েছেন। তারা ভবিষ্যতেও এ ধরনের নির্বাচনী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে চায়। দলীয় প্রতীকে নির্বাচনে সরকারের সিদ্ধান্তেুর শুরু থেকে দলটির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পক্ষ থেকে নেতিবাচক বক্তব্য এলেও তৃণমূল থেকে পৌরসভা নির্বাচনে অংশগ্রহণের চাপ তৈরি হয়। অন্যদিকে বাস্তবতা বিবেচনা করেই দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের শুরু থেকে একটি অংশ ছিল ইতিবাচক।
তবে ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ, যাচাই বাছাই ও প্রত্যাহারের সময়সীমা নিয়ে বিএনপিতে দুঃচিন্তা আছে বলে।
আগামী ৩০ ডিসেম্বর দেশের ২৩৪টি পৌরসভায় ভোটগ্রহণের দিন নির্ধারণ করে তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী সম্ভাব্য প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৩ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ৫ ও ৬ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৩ ডিসেম্বর ধার্য করা হয়েছে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী এবার ২৩৪টি পৌরসভায় ২৩৪টি মেয়র, ৭৩৮টি সংরক্ষিত (মহিলা) কাউন্সিলর এবং ২ হাজার ৯৫২টি সাধারণ কাউন্সিলর পদে নির্বাচন হবে।
ধারপাকড়ে প্রার্থীরা ঘরছাড়া
অল্প কদিন আগে হঠাৎ করেই সারাদেশে ‘বিশেষ অভিযান’ শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। অভিযোগ করা হচ্ছে, পৌরসভা নির্বাচনে বিরোধী দলের প্রার্থী ও সমর্থকদের আতঙ্কের মধ্যে রাখতে এমনটা করা হচ্ছে।
বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, বিভিন্ন বাহিনীর যৌথ অভিযানে গত ১৫ দিনে বিভিন্ন জেলায় ২০ দলের অন্তত কয়েক হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরমধ্যে বেশির ভাগই বিএনপির নেতা-কর্মী। ফলে সারাদেশে দল-জোটের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মাঝে ভীতি ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। শুধু তাই নয়, অনেক জায়গায় বিএনপি সমর্থিত বর্তমান মেয়র নাশকতার মামলায় কারাগারে আছেন।
‘আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নের’ নামে সরকার কার্যত আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপিসহ ২০ দলকে প্রার্থীশূন্য করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই দেশব্যাপী এই ধরপাকড় চালাচ্ছে বলেও অভিযোগ বিএনপির। এরইমধ্যে দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়া কয়েকদফা বিবৃতি দিয়ে সারাদেশের ধরপাকড় বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। তবে এর মধ্যেও তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে প্রার্থীদের তালিকা পাঠানো হয়েছে।
‘হিমশিমের’ মধ্যে হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
নির্বাচনে দল থেকে একজনের বেশি প্রার্থী রাখার সুযোগ থাকছে না। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নিবন্ধিত প্রত্যেক রাজনৈতিক দল থেকে একজন করে প্রার্থী মনোনয়ন দিতে হবে। একাধিক প্রার্থী দেয়া হলে ওই দলের সবার প্রার্থীতা বাতিল হবে।
এ বিষয়টি নিয়ে চিন্তায় পড়েছে বিএনপির হাইকমান্ড। তাদের আশঙ্কা, গ্রহণযোগ্য ও সম্ভাবনা আছে এমন কাউকে দল থেকে মনোনয়ন দেয়া হলে কোনো কারণে তার প্রার্থীতা বাতিল ‘করে দিলে’ ওই মেয়র পদ হাতছাড়া হতে পারে। এছাড়াও প্রার্থী হতে চায় এমন নেতাদের অনেকে দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় ভিড়তে পারছেন না। অনেকের নামে ঝুলছে মামলার খড়গ। আর একাধিক প্রার্থীর ঝামেলা তো নতুন কিছু নয়। এমন অবস্থার মধ্য দিয়ে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজ করছে বিএনপি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে দলের দায়িত্বপ্রাপ্তরা জেলা ও বিভাগীয় নেতাদের কাছ থেকে প্রার্থীদের তথ্য সংগ্রহ করে প্রার্থীদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। পাশাপাশি সমর্থন প্রত্যাশীদেরও তালিকা হচ্ছে। বিএনপি আশা করছে, দুই একদিনের মধ্যে কারাবন্দি দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মুক্তি পাবেন। তিনি বের হলে জ্যেষ্ঠ নেতাদের নিয়ে ১৫ থেকে ২০টি বিভাগীয় দল করা হবে। এরপর পৌরসভার মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হবে।
ইতিমধ্যে বেশ কিছু জেলায় অনানুষ্ঠানিক বৈঠকের মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যাপারে আলোচনা ও কিছু কিছু প্রার্থীর পক্ষে সমর্থনও চূড়ান্ত করেছে বলেও জানা গেছে।
তালিকা তৈরির প্রক্রিয়ায় যুক্ত আছেন বিএনপির এমন একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এবার নিজ নিজ এলাকায় প্রার্থীর জনপ্রিয়তা, সামাজিক প্রভাব এবং সাংগঠনিক দক্ষতা দেখা হবে। পাশাপাশি সুবিধাবাদীদের ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখা হবে।
প্রার্থী নিয়ে কোনো সংকট হবে না এমনটা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ওসমান ফারুক বলেন, ‘বিএনপি নানামুখি চাপে থাকলেও এমন অবস্থা হয়নি যে প্রার্থী সংকট হবে। আশা করি সব জায়গায় নির্ধারিত সময়ে যোগ্য প্রার্থী মনোনয়ন দেয়া যাবে।’
চিন্তা ‘পোলিং এজেন্ট’ নিয়েও
ঢাকা সিটি করপোরেশন (উত্তর ও দক্ষিণ) নির্বাচনে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলেও শেষ পর্যন্ত নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি সমর্থিত আদর্শ ঢাকা আন্দোলনের মেয়রপ্রার্থীরা। বেশিরভাগ জায়গায় ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে কেন্দ্র দখল, জালভোট, বিরোধী প্রার্থীর এজেন্টকে বের করে দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচনের আগে এমন আশঙ্কা থাকলেও এসব মোকাবেলায় বিএনপির কোনো প্রস্তুতি চোখে পড়েনি।
শুধু তাই নয়, অনেক কেন্দ্রে পোলিং এজেন্টও দিতে ব্যর্থ হয় বিএনপি। যদিও তখন বিএনপির তরফে অভিযোগ ছিল, সরকারি দলের লোকজন এজেন্টদের বাসায় গিয়ে কেন্দ্র না যাওয়ার হুমকি দিয়েছে। কোথাও আবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে গ্রেপ্তারের হুমকিও ছিল। পৌরসভা নির্বাচনে এমন সমস্যায় বিএনপিকে পড়তে হবে না তা ভাবার খুব বেশি কারণ নেই। সেক্ষেত্রে এ বিষয়টিও দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে ভাবিয়ে তুলছে।
বিএনপির মুখপাত্র আসাদুজ্জামান রিপনের দাবি, ‘দলের সম্ভাব্য প্রার্থী, পোলিং এজেন্ট, নির্বাচনী এজেন্ট এবং নির্বাচনী প্রচারণার কর্মী-সমর্থকদের বড় একটি অংশই এরই মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছে। অন্যরাও জুলুম-নির্যাতনের আশঙ্কায় এলাকাছাড়া হয়ে পড়েছেন। এ অবস্থায় গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে।’
ছাড় দিতে হবে শরিক দলকেও
বিএনপি জোটের শরিকদলগুলো নিজেদের মতো নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইতিমধ্যে এলডিপি আলাদাভাবে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। নিবন্ধন বাতিল হওয়া জোটের অন্যতম শরিক জামায়াত ইসলামী নিজেদের স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে লড়তে কাজ করছে বলে জানা গেছে। ইতিমধ্যে তারা প্রার্থী তালিকা তৈরির কাজ করছে।
বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তাফা ভুইয়া বলেন, ‘মেয়র পদে কমপক্ষে ১৭ পৌরসভায় প্রার্থী চূড়ান্ত আছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চল কেন্দ্রীক প্রার্থী বেশি হবে। তবে জোটের সুবিধার্থে আমরা ছাড় দিতে রাজি আছি।’
যে কারণে নির্বাচনে থাকা
যে কোনো উপায়ে পৌর নির্বাচনের ফলাফল সরকার তাদের পক্ষে নিবে বিএনপিতে এমন আশঙ্কা জোরালো হলেও দলটি নির্বাচনে যাচ্ছে। কিন্তু সরকারের কৌশলের পাল্টা কৌশল হিসেবেই সংসদের বাইরে থাকা দলটি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। দলের কেন্দ্রীয় পর্যায়ের আলাপে জানা যায়, বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনায় আপাতত দুটি কৌশলের কথাই উঠে এসেছে। একটি হচ্ছে সরাসরি দলীয় প্রতীক ধানের শীষ মার্কায় অন্যটি হচ্ছে নাগরিক ঐক্যের ব্যানারে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেয়া।
যদিও দলের নেতাকর্মীদের বেশিরভাগই দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের পক্ষে। তবে সরাসরি ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে সম্ভাব্য নানা প্রতিকূলতার বিষয়ও উঠে এসেছে আলোচনায়।
নেতারা জানান, এবারের নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলে শক্ত অবস্থান নিয়েই মাঠে থাকবে। ভোটকেন্দ্রে কোন অনিয়ম হলে অতীতের মতো সহজে ছাড় দেবে না। সব ধরনের অনিয়ম প্রথমে প্রতিরোধ করা হবে। যারা প্রতিরোধ করতে পারবেন সে ধরনের প্রার্থীকেই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অগ্রাধিকার দেয়ার ব্যাপারেও নেতারা নীতিগতভাবে একমত হয়েছেন। আর চূড়ান্তভাবে প্রতিকূল পরিস্থিতির সৃষ্টি হলেই ভোট বর্জনের দিকে যাবে বিএনপি।
নেতারা জানান, কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায়ের বেশিরভাগ নেতাকর্মীই মনে করেন, বিগত নির্বাচনগুলোর মতো পৌরসভা নির্বাচনও সুষ্ঠু হবে না। কিন্তু তারপরও সবাই নির্বাচনে অংশগ্রহণের পক্ষে। কারণ জাতীয় নির্বাচন এবং স্থানীয় নির্বাচনের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। জাতীয় নির্বাচন বর্জনের প্রভাবের চেয়ে তৃণমূলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বর্জনের প্রভাব পড়ে বেশি। এছাড়া বর্তমানে সরকারবিরোধী কোন আন্দোলন কর্মসূচি নেই। এ অবস্থায় স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিলে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টি হবে।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের যৌক্তিকতা তুলে ধরে নেতারা বলছেন, প্রথমত-নির্বাচন মোটামুটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্ত হলেই বিএনপির জয় হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীরা সক্রিয় হবেন। তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠন শক্তিশালী হবে। দ্বিতীয়ত- আওয়ামী লীগ তথা সরকার যদি এই নির্বাচনকে প্রভাবিত করে এবং গায়ের জোরে ফলাফল নিজেদের পক্ষে নেয় তাহলে তাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হবে। এতে প্রমাণিত হবে এই সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন কখনই সম্ভব নয়।
পুলিশি প্রহরায় কেন্দ্র দখল করে সরকারদলীয় প্রার্থীদের জেতানো হলে বিদেশিদের কাছেও ফের নেতিবাচক বার্তা যাবে। জানা গেছে, নির্বাচনে থাকলেও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনকে বিএনপির পক্ষ থেকে বেশ কিছু শর্ত দেয়া হতে পারে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট। সরকারকে পরিষ্কার করতে হবে, দলীয় প্রতীকে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের যেমন কলমের খোঁচায় বরখাস্ত করা যায় না, তেমনই পৌরসভায় নির্বাচিত মেয়রদের এক কলমের খোঁচায় বরখাস্ত করা যাবে না। প্রমাণস্বরূপ বহিষ্কার হওয়া অসংখ্য মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান কিংবা নির্বাচিত অন্য প্রতিনিধিদের স্বপদে ফিরিতে দিতে হবে। কারারুদ্ধ হওয়া মেয়রসহ অন্য জনপ্রতিনিধিদের মুক্তি দিতে হবে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘এমনভাবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন তো কোনোদিন বাংলাদেশে হয়নি। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা বা বিতর্ক ছাড়া হঠাৎ করে এমন সিদ্ধান্ত নেয়ায় তৃণমূলের অনেক অরাজনৈতিক ব্যক্তি নির্বাচনে আসবেন না। এটা দরকার ছিল না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো চ্যালেঞ্জের মধ্যে অন্যতম হলো প্রার্থী অনেকে গ্রেপ্তার, অনেকে ঘড়ছাড়া, পোলিং এজেন্টরাও চাপে আছেন। তাই কারা নির্বাচন করবে। তবুও বিএনপি নির্বাচনমুখী দল তাই নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’ এইসময়
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক
রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন
আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন
জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক
অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন