প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে সকাল ১১টা জাতীয় সঙ্গীত বাধ্যতামূলক

আগামী ৯ থেকে ২৩ আগস্ট ‘আজাদি-৭০, ইয়াদ কারো কুরবানি’ হিসাবে ঘোষণা করা হল। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচি মোতাবেক এই সময়কালে যথাযথভাবে ছাত্রছাত্রীদের মাধ্যমে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করতে হবে বলে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে কী কী কর্মসূচি নেওয়া যেতে পারে, তার একটি তালিকাও তৈরি করে দিয়েছে মন্ত্রক। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ওয়েবসাইটে সেই তালিকা দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, এবার দেশের স্বাধীনতার ৭০তম বছর পূর্ণ হবে। তার জন্যই এই কর্মসূচি।
এই তালিকা থেকে যে কোনও একটি কর্মসূচি বাছাই করে তা যথাযথ মর্যাদায় পালন করতে হবে। এবং ২৩ আগস্ট গণ জাতীয় সংগীতের আয়োজন করতে হবে। এটি প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের জন্য বাধ্যতামূলক। ওইদিন সকাল ১১টা নাগাদ প্রত্যেক স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াকে জাতীয় সংগীত গাইতে হবে। কেন্দ্রের এই বিজ্ঞপ্তির মর্মে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কী পদক্ষেপ নিল এবং তারা কীভাবে তা পালন করল, তার রিপোর্ট (ভিডিও ও ছবিসহ) মন্ত্রকে পাঠাতে হবে।
তালিকায় কী কী কর্মসূচি রয়েছে? মন্ত্রক যে তালিকা তৈরি করেছে, তাতে রয়েছে, জওয়ানদের জন্য গ্রিটিংস কার্ডে ছবি আঁকা, গাছ লাগানোর কর্মসূচিও নিতে পারেন পড়ুয়ারা। স্বাধীনতা নিয়ে বিশেষ বক্তৃতা, ছবি আঁকা, কবিতা, রচনা, স্লোগান লেখার প্রতিযোগিতা ইত্যাদির মধ্যে যে কোনও একটি কর্মসূচির আয়োজন করতে পারে প্রতিষ্ঠানগুলি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন