মঙ্গলবার, অক্টোবর ৭, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বিলীন বৈশাখের শুভেচ্ছা কার্ড!

বাঙালির অন্যতম প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। রাত শেষে সূর্য উদয়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলা নববর্ষকে স্বগত জানাতে প্রস্তুত বাঙালিরা। বাংলা নববর্ষ বাঙালি জাতির ঐতিহ্য প্রকাশের একটি প্রধান উৎসব।

অসাম্প্রদায়িক বাঙালির প্রাণের উৎসব নববর্ষকে সামনে থাকলেও রাজধানীর প্রিন্টিং হাউজগুলো যেন ক্রেতা শূণ্য। প্রযুক্তির কাছে হার মানতে হচ্ছে ব্যবসায়ী মহলকে। হারিয়ে যাচ্ছে সংস্কৃতি ও ঐতিয্যের গতি।

একে অপরকে কার্ডের মাধ্যমে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানানোর রীতি প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফেসবুক, টুইটার, ইমো, স্কাইপি, ই-মেইল, হোয়াটআপ, টেংগো, ভাইবারসহ নানা ধরনের প্রযুক্তি এ স্থানগুলো দখল করে নিচ্ছে। প্রিটিং হাউজগুলো এখন আর আগের মতো অর্ডার পাচ্ছে না। বিলীন হয়ে যাওয়ার পথে এ শিল্প।

বছরজুড়ে বিয়ের কার্ড, ক্যালেন্ডার, পোস্টার তৈরিতে ব্যস্ত থাকে দেশের প্রথম সারির মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান আজাদ প্রোডাক্টস। কিন্তু নেই ক্রেতা, বিক্রেতাদের মুখেও যেন কালো ছাপ। তারা জানান, অর্ডার অনেক কমে গেছে। এখন আর আগের মত জমজমাট ক্রেতা নেই। সব প্রযুক্তির হাতে ধরা দিয়েছে।

কথা হয় প্রতিষ্ঠানটির এসিসটেন্ট জেনারেল ম্যানেজার মোস্তফা কামালের সঙ্গে তিনি জানান, অন্যবারের চেয়ে এবার বেচাকেনা সুবিধাজনক হচ্ছে না। মানুষ এখন বিভিন্ন প্রযুক্তির মাধ্যমে একে অন্যেকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠাচ্ছে। ক্ষুদ্রে বার্তার মাধ্যমে অল্প টাকায় কম সময়ে ব্যায় করে অনেক তাড়াতাড়ি কাজ সেরে ফেলতে পারছে। এজন্য পহেলা বৈশাখে কার্ডের চাহিদা আগের মত নেই।

তিনি বলেন, এখন অনলাইনের যুগ। ইমেইল, ফেসবুকসহ বিভিন্ন ধরনের যোগাযোগ মাধ্যমে মানুষ এখন আমন্ত্রণ বা শুভেচ্ছা জানায়। তাই কেউ কার্ডের প্রয়োজন আছে এমনটাই মনে করে না।

আল-আমিন নামে একটি ক্রেতা জানান, অন-লাইনে ঢুকলে হরেক রকমের ছবি, আলপনায় তুলি দিয়ে আঁকা অনেক শুভেচ্ছা বার্তা দেখা যায়। এজন্য মানুষ সময় বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তির মাধ্যমে শুভেচ্ছা পাঠিয়ে দেয়। আমি তারপরে এ সংস্কৃতি রক্ষার স্বার্থে, পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা বার্তা কিনতে এসেছি।

নববর্ষ উপলক্ষে বড় বড় প্রিন্টিং হাউজগুলো ভালো ব্যবসায়ের আশা প্রকাশ করলেও হতাশা প্রকাশ করে এ খাতের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। প্রিন্টিং খাতের ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠান আইডিয়াল প্রোডাক্টসের ম্যানেজার নজরুল ইসলাম খান বলেন, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে যে পরিমাণ কার্ড অর্ডার পেতাম সেই পরিমাণে প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা খারাপ যাচ্ছে।

তিনি জানান, আমাদের এখানে শুভেচ্ছা কার্ডের দাম সর্বনিম্ম মিনিকার্ড ৩ থেকে সর্বোচ্চ ১৫ টাকা পর্যন্ত। সাইজ অনুযায়ী যেমন ৬ ও ৯ সাইজের কার্ডের মূল্য ১৫ টাকা এবং ৫ ও ৭ সাইজ কার্ডের মূল্য ৫ টাকা ধরে বিক্রি করা হয়।

তিনি আরো বলেন, বর্তমানে মোবাইলে ১০ পয়সা খরচ করে এসএমএমের মাধ্যমে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠায় এতে সময় বাঁচে সাথে টাকাও বাঁচে সুতরাং সবাই সেটাই করছে। ১৫ টাকা দিয়ে কার্ড না কিনে একটা এসএমএসের মাধ্যমে ১০ পয়সা ব্যয় করবে এটাই স্বাভাবিক।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি গণ অধিকার পরিষদের

জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দাবি জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

গণ অধিকার পরিষদের আহত সভাপতি নুরুল হকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় দুই শিশু নিহত, আহত ১৭

যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে একটি ক্যাথলিক স্কুলে জানালা দিয়েবিস্তারিত পড়ুন

  • গাজায় অনাহারে ২ শিশুসহ ১০ জনের মৃত্যু
  • যুক্তরাষ্ট্রে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী ও সংবাদকর্মীদের ভিসার মেয়াদ
  • সিগারেটের আগুন থেকে দাবানল, সাইপ্রাসের ১০০ বর্গকিলোমিটার বনাঞ্চল পুড়ে ছাই
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে