সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

‘প্রাণভিক্ষার আলোচনা করতে ছেলেকে চাই’

ব্যারিষ্টার ছেলের সঙ্গে আইনি পরামর্শ করতে তাকে ফেরত চেয়েছেন মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত আসামি জামায়াত নেতা মীর কাশেম আলী।

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকে একথা জানিয়েছেন স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন।

খন্দকার আয়েশা খাতুন বলেন, ‘তিনি বলেছেন তার বড় ছেলে ব্যারিষ্টার আহমেদ বিন কাশেম একজন আইনজীবী। ২২ দিন আগে সাদা পোশাকের পুলিশ তাকে তুলে নিয়ে গেছে। রাষ্ট্রপতির নিকট প্রাণভিক্ষা চাওয়ার ব্যাপারে বড় ছেলের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। তাই পরামর্শের জন্য তাকে আগে ফেরত চান মীর কাশেম আলী।’

পরিবারের মোট ১০ জন সদস্য বুধবার বেলা ২টার দিকে মীর কাশেমের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য কারাগারে প্রবেশ করেন।

স্ত্রী ছাড়াও মীর কাশেমের মেয়ে সুমাইয়া রাবেয়া, তাহেরা তাসনিম, পুত্রবধু শাহেদা তাহমিদা, তাহমিনা আক্তার, তার ভাতিজা হাসান জামান খানসহ আরও ৪ শিশু দেখা করতে চান।

এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে রিভিউ আবেদন খারিজের রায় পড়ে শুনানো হয়েছে।

রায় পড়ে শোনার পর তাকে কিছুটা চিন্তিত ও চোখে মুখে উদ্বেগ লক্ষ্য করা গেছে। তিনি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন সংক্রন্ত বিষয়ে সময় চেয়েছেন বলে কারা সূত্র জানায়।

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বনিক জানান, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মীর কাসেম আলীকে তার রিভিউ আবেদন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক খারিজ হওয়ার রায় পড়ে শুনানো হয়।

কারা সূত্র জানায়, সকালে আনুষ্ঠানিক ভাবে রায় পড়ে শুনানো হলে তাকে কিছুটা চিন্তিত মনে হচ্ছিল। তার চোখে মুখে উদ্বেগ লক্ষ্য করা গেছে। রাষ্ট্রপতির কাছে মার্সি পিটিশন করবেন কি না এ সংক্রান্ত বিষয় জানতে চাইলে মীর কাসেম আলী সময় চেয়েছেন। তার এ সময় চাওয়ার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

মঙ্গলবার সকালে মীর কাসেম আলী কারাগারে তার কাছে থাকা রেডিওর মাধ্যমে তার রিভিউ খারিজ সংক্রান্ত রায় শুনেছিলেন।

মঙ্গলবার রাত ১২টা ৪৮ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মীর কাসেম আলীর রিভিউ খারিজ সংক্রান্ত রায়ের কপি গাজীপুরে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ পৌঁছে দেয়া হয়। রাত অনেক বেশী হওয়ায় রাতে মীর কাসেম আলীকে তা পড়ে শুনানো হয়নি। বুধবার সকাল সাড়ে ৭টায় আনুষ্ঠানিকভাবে পড়ে শুনানো হয়।

৬৩ বছর বয়সী মীর কাসেম আলী কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের ফাঁসির কনডেম সেলে বন্দি রয়েছেন। গ্রেফতারের পর ২০১২ সাল থেকে তিনি এ কারাগারে রয়েছেন। ২০১৪ সালের আগে তিনি এ কারাগারে হাজতবাসকালে ডিভিশনপ্রাপ্ত বন্দির মর্যাদায় ছিলেন। পরে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তির পর তাকে ফাঁসির কনডেম সেলে পাঠানো হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল মায়েরও

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

গাজীপুরে স্ত্রীর পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় স্বামী খুন, গ্রেফতার ৩

গাজীপুরে স্ত্রীর পরকীয়ায় বাধা দিতে গিয়ে পোশাক শ্রমিক জিয়াউর রহমানবিস্তারিত পড়ুন

  • ছুরিকাঘাতে যুবলীগ নেতা খুন
  • গাজীপুরে জেএমবির দুই পলাতক সদস্য গ্রেপ্তার
  • গাজীপুরে আবাসিক হেটেলে যৌন ব্যবসা, ৬৭ তরুণ-তরুণী আটক
  • গাজীপুর কাপাসিয়াতে শীতলক্ষ্যা হাসপাতালে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ
  • দেশে ফেরার ৩ দিনের মাথায় টঙ্গীতে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী নারীকে কুপিয়ে হত্যা
  • গাজীপুরে পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় গৃহবধূর আত্মহত্যা!
  • গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ছেলের দায়ের কোপে বাবা খুন
  • গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
  • গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে বাবা-মেয়ে নিহত
  • গাজীপুরে বাসচালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
  • গাজীপুর হোটেলে ধরা পড়লো কলেজছাত্রী ও যৌনকর্মীসহ ৮৬জন
  • জোরপূর্বক প্রবেশ করা নিয়ে পুলিশ-এলাকাবাসী সংঘর্ষে আহত ১২