প্রার্থী হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বৈঠকে বসতে নিষেধাজ্ঞা
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সভাপতি বা সদস্যদের মধ্যে কেউ আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে থাকলে তারা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কোনো বৈঠকে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
এ ব্যাপারে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) পরিচালক অধ্যাপক ড. এসএম ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আসা এ ধরনের একটি নির্দেশনা আমরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকে যেভাবে আদেশটি এসেছে আমরা সেভাবেই জারি করছি।
আদেশে বলা হয়, নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা ২০১৫-এর বিধি ২৪ অনুযায়ী প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থী কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি বা সদস্য হিসেবে নির্বাচিত বা মনোনীত হলে তারা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ থেকে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার সরকারি গেজেট প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোনো সভায় সভাপতিত্ব বা অংশগ্রহণ অথবা জড়িত থাকতে পারবেন না।
তবে নির্বাচনের গেজেট প্রকাশের পর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত করতে নির্বাচন কমিশন এই উদ্যোগ নিয়েছে। কেননা, নির্বাচনে সাধারণত শিক্ষকরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাই নির্বাচনের আগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বৈঠকেও পৌরসভার প্রার্থীরা অংশ নিলে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
ফের ২ দিন রিমান্ডে আনিসুল হক
রাজধানীর বাড্ডা থানার স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আল-আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন
আমির খসরু: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “গণতন্ত্রেরবিস্তারিত পড়ুন
জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক
অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় সিলেটের কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত এলাকা থেকেবিস্তারিত পড়ুন